ফ্রি টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট-কাজ না করে ইনকাম বিকাশে প্রতিদিন
আপনি কি কাজ না করে ইনকাম বিকাশে প্রতিদিন নিতে চাচ্ছেন। তাহলে আর দেরি না করে আমাদের আর্টিকেলের শেষ পর্যন্ত থাকুন। আজকের আর্টিকেলের টাইটেলটি দেখে অনেকেই বিস্মিত হতে পারেন যে কাজ না করে কিভাবে প্রতিদিন টাকা ইনকাম করা যায়। চলুন তাহলে কাজ না করে ইনকাম বিকাশে প্রতিদিন কিভাবে করা যায় বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানার চেষ্টা করা যাক।
উক্ত বিষয়টি সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আরও যে সকল বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন সেগুলো হল ডলার ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট, এড দেখে টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট এবং ফ্রি টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট সম্পর্কে। সুতরাং কাজ না করে ইনকাম বিকাশে প্রতিদিন কিভাবে নেওয়া সম্ভব সেটি জানার জন্য অবশ্যই আর্টিকেলের শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
পোস্ট সূচিপত্র
ভূমিকা
আমাদের জীবন ধারণের জন্য অর্থের কোন বিকল্প নেই এটা আমরা সকলেই জানি। তবে বর্তমানের প্রতিযোগিতার যুগে এসে চাকরি করে টাকা ইনকাম করা অনেকটাই কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে কেমন হতো যদি কাজ না করে ইনকাম করা যেত। কাজ না করে ইনকাম বিষয়টি সার্বিক অর্থে ব্যবহার করা হলেও অবশ্যই কোন একটি বিষয়ে জড়িত না থাকলে কখনোই টাকা ইনকাম করা সম্ভব নয়। এখানে কাজ না করে টাকা ইনকাম করার কথা এজন্য বলা হয়েছে যে কোন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানে গিয়ে চাকরি না করেই ঘরে বসে টাকা ইনকাম করা যাবে।
ঘরে বসে টাকা ইনকাম করার কথা যখন সামনে আসে তখন অনলাইনে কাজ করার কথাই প্রথম সারিতে থাকে। অনলাইনে কাজ করে টাকা ইনকাম করছে এরকম লোকের সংখ্যা নেহাত কম নয়। ফ্রিল্যান্সিং এ কাজ করার পাশাপাশি অন্যান্য আরো কিছু পদ্ধতি রয়েছে যার মাধ্যমে অনলাইন থেকে অনেকেই টাকা ইনকাম করে থাকে। তবে সে সকল পদ্ধতি অবলম্বনে পূর্বে অবশ্যই নিজেকে সতর্ক থাকতে হবে। অনেক প্রতারক চক্র রয়েছে যারা ফেক কাজের কথা বলে কাজ করিয়ে নিয়ে পেমেন্ট করে না আবার অগ্রিম এডভান্স টাকা নিয়ে পালিয়ে যায়।
তাই আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে কাজ না করে ইনকাম বিকাশে প্রতিদিন কিভাবে নেওয়া যাবে এবং কোন প্রসেস গুলো ফলো করতে হবে এ টু জেড আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব।
কাজ না করে ইনকাম বিকাশে প্রতিদিন
কাজ না করে টাকা ইনকাম এবং ফ্রি টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট নেওয়ার ক্ষেত্রে অনেক ধরনের উপায় রয়েছে। তবে পাঠকগণ আপনাদের আরো একটি বিষয় পুনরায় বলে নিচ্ছি যে কাজ না করে টাকা ইনকাম বিষয়টি সার্বিক অর্থে ব্যবহার করা হয়। অনলাইনে ঘরে বসে আপনি যেটি করবেন সেটাও কিন্তু একটি কাজের অন্তর্ভুক্ত হবে। তবে আমরা কোন প্রতিষ্ঠান বা অফিস আদালতে গিয়ে কাজ না করে কিভাবে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করা যাবে সে বিষয়ে আপনাদেরকে তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করছি।
যেহেতু বর্তমান সময়ই ডিজিটাল যুগে পদার্পণ করেছে এবং সে অনুযায়ী ঘরে বসে ছোটখাটো অনলাইন ভিত্তি কাজ করার মাধ্যমে অবশ্যই টাকা ইনকাম করা যাচ্ছে। কিছু কিছু সাইট রয়েছে যেখানে অল্প সময়ে কাজ করেও অনেক টাকা ইনকাম করা যায়। তবে সে সকল সাইট বা অনলাইন থেকে কাজ করতে হলে অবশ্যই আমাদেরকে কিছু বুদ্ধি খাটাতে হবে। কেননা দক্ষতা অনুযায়ী কাজ না করলে সেখান থেকে টাকা ইনকাম করা কখনোই সম্ভব হবে না।
কাজ না করে ইনকাম বিকাশে প্রতিদিন যদি নিতে চায় কেউ তাহলে অবশ্যই সেই সকল অ্যাপস এবং ওয়েবসাইটকে খুঁজে বের করতে হবে যারা ভিডিও এবং এড দেখে টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট নেওয়ার সুযোগ রাখে। পাশাপাশি লিংক রেফার করে ও যেন বাড়তি টাকা ইনকাম করা যায় সেই সুবিধাটাও বহাল থাকে সেই সকল অ্যাপ্স এবং ওয়েবসাইট নিয়ে কাজ করা উচিত।
ফ্রি টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট
ঘরে বসে না থেকে বিভিন্ন রকম অ্যাপস এবং ওয়েবসাইটে কাজ করে টাকা ইনকাম সম্ভব এবং সেগুলো বিকাশে দ্রুত পেমেন্ট নেওয়া সম্ভব। কেননা যে অ্যাপস এবং ওয়েবসাইটগুলো এ ধরনের কাজ করিয়ে নেয় তারা সরাসরি বিকাশ এবং নগদে পেমেন্ট করে। তাই কাজ করার পরে পেমেন্ট ইস্যু নিয়ে টেনশন করার কিছু নেই। তবে পেমেন্ট এর পূর্বে অবশ্যই কোন অ্যাপস গুলো দিয়ে কাজ করা উচিত সে সম্পর্কে জানতে হবে।
এমন অনেক অ্যাপস রয়েছে যেগুলোতে কাজ করলে দিনে ৩০০-৪০০ টাকা খুব সহজেই আর্নিং করা যাবে। তাই আপনি যদি বেকার বসে থাকেন এবং কিছু একটা করে টাকা ইনকাম করতে চাচ্ছেন তাহলে ফ্রি টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট এবং কাজ না করে ইনকাম বিকাশে প্রতিদিন নেওয়ার জন্য অবশ্যই আর্টিকেলের প্রত্যেকটি অংশ ভালোভাবে পড়ার চেষ্টা করুন। আমরা এখন কিছু অ্যাপস এর কথা বলব যেগুলো কাজের জন্য খুবই উপযোগী।
সেখানে সময় অনুযায়ী যদি টাস্ক গুলো কমপ্লিট করা যায় তাহলে অবশ্যই সেখান থেকে টাকা ইনকাম সম্ভব। নিচে পর্যায়ক্রমে যেগুলো অ্যাপস দিয়ে কাজ করে টাকা ইনকাম করা যাবে সে সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো।
ySense
এই অ্যাপটি ব্যবহার করে প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা খুব সহজেই ইনকাম করা যাবে। ySense অ্যাপ দিয়ে বিভিন্নভাবে টাকা ইনকাম করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। উক্ত অ্যাপসের কাজগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিষয়গুলো হলো ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম, এড দেখে টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট এবং অ্যাপ ডাউনলোড করার পাশাপাশি লিংক রেফার করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা সুযোগ রয়েছে। আরো অনেক ধরনের টাস্ক প্রদান করা হয় যেগুলো কমপ্লিট করলে প্রতিদিন ফ্রি টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট টাওয়ার সুযোগ রয়েছে।
Upwork
যারা অনলাইনে কাজ করে বা ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে ধারণা রাখে তাদের কাছে Upwork নাম খুবই পরিচিত। এটি মূলত একটি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের মার্কেটপ্লেস। কেউ যদি ডিজিটাল মার্কেটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) সম্পর্কে দক্ষতা হতে পারে তাহলে Upwork ওয়েবসাইটে প্রোফাইল ক্রিয়েট করে সেখান থেকে কাজের অর্ডার পেতে পারে।
তবে কাজ না করে ইনকাম বিকাশে প্রতিদিন যদি নিতে চায় তাহলে অবশ্যই ফ্রিল্যান্সিং কি এবং কোন কাজ করলে বেশি অর্ডার পাওয়া যাবে সে সম্পর্কে জানা উচিত। ফ্রিল্যান্সিং করে যে কাজে বেশি টাকা আয় করতে পারবেন এ বিষয়টি জানতে লেখাটিতে ক্লিক করুন। পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং এর আদ্যপ্রান্ত সম্পর্কে জানার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন।
Fiverr
Upwork এর মতই আরও একটি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস হলো ফাইবার। এই মার্কেটপ্লেসে প্রতিযোগিতা অনেকাংশেই বৃদ্ধি পাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে কাজ পাওয়ার জন্য অবশ্যই নিজেকে দক্ষ করে তুলতে হবে। যদি কেউ নিজেকে একজন ওয়েব ডেভলপার, গ্রাফিক্স ডিজাইনার, এমনকি ডিজিটাল মার্কেটের হিসেবে দক্ষ করতে পারে তাহলে ফাইবার থেকে ব্যাপক পরিমাণে কাজের অর্ডার পাওয়া সম্ভব। কেউ যদি ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে সম্পূর্ণভাবে সঠিক তথ্য পেতে চান তাহলে লেখাটির উপর ক্লিক করে ফ্রিল্যান্সিং কি?-ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন।
Canva
আমরা ফটোশপের নাম অনেকেই শুনেছি। ফটোশপের মতোই আরেকটি অনুলিপি বলা যেতে পারে Canva। ফটোশপে যেমন বিভিন্ন ফটো এডিট করার কাজ করা যায় canva দিয়েও এ ধরনের কাজ করা হয়ে থাকে। সুতরাং ক্লায়েন্টের চাহিদা অনুযায়ী বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস থেকে প্রোফাইল পিকচার, ব্যানার তৈরি, লোগো ডিজাইনের মত কাজ করে ভালো একটি অ্যামাউন্ট কালেক্ট করা সম্ভব।
তবে ফটো এডিটিং বা এ জাতীয় কাজগুলো নিজের ক্রিয়েটিভিটির উপর নির্ভরশীল হয়ে থাকে। নিজের ক্রিয়েটিভিটির দ্বারা কেউ যদি কাজগুলোর ভেতরে আকর্ষণ বোধ ফুটিয়ে তুলতে পারে তবে কেবলমাত্র এ ধরনের কাজ করে সফলতা অর্জন করা সম্ভব।
Kwork
Kwork মূলত রাশিয়ান ভিত্তিক একটি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস। অন্যান্য মার্কেটপ্লেসের মতোই এখানেও নিয়মিতভাবে কাজ করা যাবে। তবে এই ওয়েবসাইটটিতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে SEO সম্পর্কিত কাজের চাহিদা বেশি থাকে। তাই কেউ যদি সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও এক্সপার্ট হতে পারে সেক্ষেত্রে Kwork মার্কেটপ্লেস থেকে অনেক অনেক ডলার ইনকাম করতে পারবে।
সুন্দর করে গিগ সাজিয়ে পোর্টফোলিও তৈরি করে মার্কেটপ্লেস গুলোতে বায়ারকে আকর্ষণ করতে হয়। বায়ার যদি মনে করে তার কাজের জন্য এ প্রোফাইলের মালিক পারফেক্ট হবে তাহলে অবশ্যই তাকে হায়ার করবে। এজন্য মার্কেটপ্লেসগুলোতে প্রোফাইল তৈরি করার সময় মানসম্মত গিগ তৈরি করা এবং গিগ SEO করা অবশ্যই জরুরি একটি বিষয়।
উপরে বর্ণনাকৃত ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করার জন্য ওয়েবসাইটের উপর টাচ করলেই সরাসরি আপনারা উক্ত ওয়েবসাইট গুলোর হোমপেজে চলে যেতে পারবেন। মূলত এ ধরনের ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস থেকে কাজ করে বাহিরের দেশ থেকে অর্ডার পাওয়া যায়। তাই উক্ত কাজগুলো করার মাধ্যমে দেশে রেমিটেন্স আনার পাশাপাশি দেশের উন্নয়নেও ভূমিকা রাখা সম্ভব হচ্ছে। এগুলো বাদে আপনাদেরকে আরো কিছু অ্যাপস এর কথা বলব যেখান থেকে দিনে ৫০০ টাকা ইনকাম করা যাবে।
দিনে ৫০০ টাকা ইনকাম করার অ্যাপস
ফ্রি টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট নেওয়ার জন্য কিছু অ্যাপস রয়েছে যেখান থেকে দিনে ৫০০ টাকা ইনকাম করা যাবে। তবে কাজ না করে ইনকাম বিকাশে প্রতিদিন নেওয়ার জন্য সব ধরনের অ্যাপস কার্যকর নয়। অনেক অ্যাপস রয়েছে যেখানে কাজ করলে একাউন্টে টাকা এড হয় ঠিকই কিন্তু সেটা আর উইথড্র করা যায় না। তাই আপনাদেরকে আজকে কিছু বিশ্বস্ত অ্যাপসের সাথে পরিচয় করিয়ে দিব যেগুলোতে প্রচুর সংখ্যক লোক এড দেখে টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট নিচ্ছে।
সেখানে কাজ করে দৈনিক ৫০০ টাকার উপরে ইনকাম করে যাচ্ছে। এর মধ্যে কিছু অ্যাপস আছে যেগুলোতে এড দেখে টাকা ইনকাম করার পাশাপাশি বিজ্ঞাপন প্রচারের মাধ্যমেও টাকা ইনকাম করা যায়। অনেক অ্যাপস রয়েছে যেগুলোর মধ্যে ভিডিও ইনক্লুড করা থাকে সুতরাং ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম করতে হলে সে সফল অ্যাপ খুঁজে বের করে সেখানে নিয়মিতভাবে কাজ করা উচিত। নিচে অ্যাপসগুলোর নাম তুলে ধরা হলো।
উপরে বর্ণনাকিত অ্যাপস গুলোতে টাচ করলেই আপনাকে সরাসরি তাদের হোমপেজে নিয়ে যাবে। সেখানে অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট করে তাদের প্রদত্ত টাস্ক গুলো কমপ্লিট করলেই আপনি ধীরে ধীরে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
ডলার ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট
বাংলাদেশের কিছু লোকাল অ্যাপ রয়েছে যেগুলোতে কাজ করার মাধ্যমে ডলার ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট নেওয়া যাবে। তবে অবশ্যই এই কাজগুলো ধৈর্য সহকারে করতে হবে। মাঝপথে যদি কাজ করা বন্ধ করে দেওয়া হয় তাহলে আর আগের পেমেন্ট সহকারে বর্তমান পেমেন্ট পাওয়া সম্ভব হবে না। অনেকে মনে করতে পারেন এসব অ্যাপস এ কাজ করলে আমরা রাতারাতি বড়লোক হয়ে যাব। বিষয়টি কিন্তু এমন নয় অনলাইনে এ সকল ছোট ছোট কাজ করে অল্প কিছু টাকা ইনকাম করা যাবে। নিচে বাংলাদেশে টাকা আয় করার অ্যাপস গুলোর নাম নিচে দেয়া হল।
অ্যাপস গুলোতে ইনকাম করার আরো একটি সুবিধা হল ল্যাপটপ কম্পিউটারের পাশাপাশি মোবাইল দিয়েও এ ধরনের কাজ করা সম্ভব। তাই ফ্রি টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট এবং কাজ না করে ইনকাম বিকাশে প্রতিদিন নেওয়ার জন্য অবশ্যই উপরে বর্ণিত অ্যাপস গুলোতে টাচ করে তাদের হোমপেজে গিয়ে অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট করে নিন। ধীরে ধীরে কাজ করে যখন একাউন্টে পর্যাপ্ত পরিমাণ ডলার জমবে তখন সেটি বিকাশের মাধ্যমে উইথ ড্র করতে পারবেন।
এড দেখে টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট
আমরা আর্টিকেলের শুরুতে একটি বিষয় উল্লেখ করেছিলাম যে এমন অনেক অ্যাপস রয়েছে যেখানে এড দেখে টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট এবং ফ্রি টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। তবে বলে রাখা ভালো এ ধরনের কাজের পারিশ্রমিক খুবই অল্প পরিমাণে হয়ে থাকে। কেননা এখানে কোন দক্ষতা দেখানোর প্রয়োজন পড়ে না। নির্দিষ্ট অ্যাপসে একাউন্ট খুলে সেখানে প্রতিদিন তাদের দেওয়া এড বা বিজ্ঞাপন দেখতে হয়। এড গুলো দেখার মাধ্যমে একাউন্টে নির্দিষ্ট পরিমাণ অ্যামাউন্ট যুক্ত হতে থাকে।
কিন্তু বলা বাহুল্য যে এ ধরনের কাজের যে পারিশ্রমিক দেওয়া হয় তা অনেকাংশেই কম। সুতরাং কেউ যদি কোনরকম অনলাইন ভিত্তিক কাজে দক্ষ না হয় তাহলেই এড দেখে টাকা ইনকাম করার কথা ভাবতে পারে। নিচে এড দেখে টাকা ইনকাম করার এপ্স গুলো দেয়া হলো।
সুতরাং কেউ যদি কাজ না করে ইনকাম বিকাশে প্রতিদিন নেওয়ার কথা চিন্তা করে তাহলে উপরে বর্ণিত apps এর উপরে টাচ করে ডাউনলোড এবং ইন্সটল করে। অ্যাপস গুলোর হোম পেজে প্রবেশ করে একাউন্ট ক্রিয়েট করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম শুরু করতে পারবে। পরবর্তীতে অ্যাকাউন্টে নির্দিষ্ট পরিমাণ অ্যামাউন্ট যুক্ত হলে ডলার ইনকাম নগদ পেমেন্ট নিতে পারবেন। নগদের পাশাপাশি ডলার ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট ও নেওয়া যাবে।
শেষ কথা
আমরা আজকে এই আর্টিকেলের শেষ পর্যায়ে এসে একটি বিষয়ে উল্লেখ করছি সেটি হল এড দেখে টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট এবং ওয়েবসাইট দিয়ে কাজ করে টাকা ইনকাম করার জন্য অবশ্যই অ্যাপস এবং ওয়েবসাইটটি রিয়েল কিনা সেটা জানতে হবে। যেহেতু প্লে স্টোরে অনেক অ্যাপস রয়েছে যেগুলো সবাইকে প্রতারণা করে থাকে। আমাদের আর্টিকেলে বর্ণনাকৃত অ্যাপস গুলো সম্পর্কে আমরা রিভিউয়ের ভিত্তিতে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আপনি কাজ করার পূর্বে অবশ্যই ভেবে চিন্তে সঠিক সিদ্ধান্তটি গ্রহণ করবেন।
যদি অ্যাপস এবং ওয়েবসাইট গুলো রিয়েল হয়, তাহলে কাজ না করে ইনকাম বিকাশে প্রতিদিন নেওয়া সম্ভব। যারা অলরেডি ফ্রি টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট গ্রহণ করেছে তাদের মতামতের ভিত্তিতেই উপরে বর্ণিত আপ্পস এবং ওয়েবসাইটের কথা তুলে ধরা হয়েছে। এপ্স এবং ওয়েবসাইটগুলো কতটা কার্যকর ভূমিকা পালন করছে সেগুলো আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাতে অবশ্যই ভুলবেন না। পাশাপাশি অন্যদেরকেও অ্যাপস থেকে আর্নিং করার সুযোগ প্রদানের লক্ষ্যে অবশ্যই আজকের এই পোস্টটি শেয়ার করতে পারেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url