ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত সময় লাগে এবং ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগে

আপনি হয়তোবা টিভি নিউজে অথবা সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে ফ্রিল্যান্সিং বিষয়টির নাম শুনে থাকবেন। বর্তমান সময়ে অনলাইন যুগে ফ্রিল্যান্সিং শিখে অনেকেই লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছেন। তবে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগে এটা সকলেরই একটি বহুল জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন। একজন দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হিসেবে নিজেকে ডেভেলপমেন্ট করার ক্ষেত্রে সময় যেমন প্রয়োজন ঠিক তেমনি প্রয়োজন অর্থের। একটি সঠিক গাইডলাইনের আওতায় অবশ্যই ফ্রিল্যান্সিং কোর্স করার মাধ্যমে স্কিল ডেভেলপমেন্ট করা সম্ভব। 
ফ্রিল্যান্সিং-শিখতে-কত-টাকা-লাগে
চলুন তাহলে আজকে এই আর্টিকেলের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগে এবং ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত সময় লাগে বিষয়টি সম্পর্কে অবগত হওয়া যাক। উক্ত বিষয়টি ব্যতীত আরও যে সকল বিষয় সম্পর্কে আজকে জানতে চলেছেন সেগুলো হলো ফ্রিল্যান্সিং করে কিভাবে আয় করা যায় এবং বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সারদের আয় সম্পর্কে। ফ্রিল্যান্সিং মানে কি এবং ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগে বিষয়টি জানতে হলে অবশ্যই আর্টিকেলের শেষ পর্যন্ত থাকুন।
পোস্ট সূচিপত্র

ফ্রিল্যান্সিং মানে কি

ফ্রিল্যান্সিং সাধারণত একটি পেশা হিসেবে উল্লেখ করা হয় যেখানে একজন ব্যক্তি ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে অর্থ উপার্জন করে থাকে। মূলত ফ্রিল্যান্সিং পেশা একটি চাকরির মতোই কিন্তু এখানে ভিন্নতা হল একজন ফ্রিল্যান্সার তার স্বাধীন মত কাজগুলো করতে পারে। এখানে কোনরকম ধরা বাধা নিয়ম বা অফিস টাইম এর মত সময় বেঁধে দেওয়া থাকে না। অনেক সময় যদি কাজ করতে ইচ্ছে না করে সে ক্ষেত্রে কাজ না করলে কেউ কিছু বলার নেই ফ্রিল্যান্সিং পেশাতে। ধরা বাধা কোন নিয়ম না থাকার কারণে ফ্রিল্যান্সিং পেশাকে মুক্ত পেশা হিসেবে উল্লেখ করা হয়। 
নির্দিষ্ট কোন এমপ্লয়ার নেই আবার যখন যে বায়ারের কাজের অর্ডার নেওয়া হবে সেই একজন ফ্রিল্যান্সারের ইমপ্লয়ার হিসেবে গণ্য হবে। ফ্রিল্যান্সিং এবং চাকুরির আরও একটি ভিন্নতা হলো চাকরি করার ক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট স্থানে উপস্থিত হতে হয় কিন্তু একজন ফ্রিল্যান্সার ঘরে বসেই তার সব ধরনের কাজ করতে পারে। অনেকাংশে একজন ফ্রিল্যান্সার সরকারি অথবা বেসরকারি চাকরির বেতনের চেয়ে অনেক বেশি টাকা ইনকাম করে থাকেন। এজন্য বর্তমান সময়ে অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং পেশাকে ভবিষ্যতের ক্যারিয়ার হিসেবে গ্রহণ করছে। 

তবে নিজেকে একজন দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হিসেবে গড়ে তুলতে হলে অবশ্যই একজন গাইডারের আওতায় ফ্রিল্যান্সিং কোর্স করতে প্রয়োজন পড়ে। তাই যে সকল ভাই বোনেরা ফেলানসিং শিখতে আগ্রহী তাদের কাছে কমন প্রশ্ন হল ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগে। ফ্রিল্যান্সিং করতে কত টাকা লাগে সেটি আমরা আর্টিকেলের কোন একটি অংশে বিস্তারিত আকারে জানিয়ে দেব।

ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত সময় লাগে

বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সকলের কনফিউশন থাকে আসলেই তাকে দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং হবে কিনা। মূলত ফ্রিল্যান্সিং করতে সময়ের পাশাপাশি অবশ্যই দক্ষতা অর্জন করা প্রয়োজন। এই দুটি বিষয়ে বাদেও আরো একটি বিষয় জরুরী সেটি হল যোগ্যতা। যেহেতু ফ্রিল্যান্সিং এর সকল ধরনের কাজকর্ম কম্পিউটার এবং অনলাইন ভিত্তিক হয়ে থাকে। পাশাপাশি বিদেশি ক্লায়েন্টের সাথে কমিউনিকেশনের মাধ্যমে কাজের অর্ডার নিতে হয় সেক্ষেত্রেও প্রয়োজন ইংলিশে দক্ষতা। যদি কারো কম্পিউটার সম্বন্ধে বেসিক জ্ঞান থাকে অর্থাৎ কম্পিউটার চালানো সম্পর্কে মোটামুটি অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে ফ্রিল্যান্সিং জগতে আসতে পারবে। কেননা প্রত্যেকটি বিষয় কম্পিউটার এবং ইন্টারনেটের মাধ্যমে সম্পন্ন করতে হবে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজে। 

যদি কারো ইংলিশে দুর্বলতা থাকে তাহলে ধীরে ধীরে কমিউনিকেশন স্কেল বৃদ্ধি করতে সময় লাগতে পারে তবে চেষ্টা করলে সবকিছুই সাধন করা সম্ভব। ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত সময় লাগে এই প্রশ্নতে সঠিকভাবে উত্তর দেওয়া সম্ভব নয়। কেননা সকলের ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং এর জটিল সকল বিষয় খুব সহজে অ্যাবজর্ভ করা সম্ভব নয়। আবার অনেকে রয়েছে যারা খুব দ্রুত তাদের স্কিল ডেভেলপমেন্ট করে মার্কেটপ্লেস থেকে অনেক কাজের অর্ডার পেয়ে বসে। ফ্রিল্যান্সিং শেখার ক্ষেত্রে সময়, অর্থ ইনভেস্ট করার পাশাপাশি অবশ্যই ইচ্ছা শক্তি এবং ধৈর্যের প্রয়োজন পড়বে। 

যদিও ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত সময় লাগে এ বিষয়টির সঠিক উত্তর নেই। তবে ধারণা করা হয় একজন ফ্রিল্যান্সার যদি ধৈর্য এবং পরিশ্রম দিয়ে ৬ মাস থেকে ১ বছর পুরোদমে কাজ করে। তাহলে এক বছরের মধ্যে ফ্রিল্যান্সিং এর যে সেক্টর নিয়ে কাজ করছে সে বিষয়ে এক্সপার্ট হিসেবে নিজেকে তুলে ধরতে সক্ষম হবে। পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগে এই প্রশ্নতে বিভিন্ন আইটি সেন্টারগুলো কোর্সের ডিমান্ড অনুযায়ী তাদের চার্জ আলাদা করে রাখে। আসুন তাহলে এবার আলোচ্য বিষয় টি সম্পর্কে ভালোভাবে জানা যাক।

ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগে

ফ্রিল্যান্সার হিসেবে একজন নতুন বা বেসিক লেভেলে ফ্রিল্যান্সিং শেখার চেষ্টা করছে তাদের ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শুরু করবে এবং কোন আইটি সেন্টারে গেলে কত টাকা দিয়ে কোর্স করা যাবে এ সকল বিষয়ে তারা টেনশনে থাকে। আইটি সেন্টার গুলো মূলত ফ্রিল্যান্সিং এর কোর্সের উপর ভিত্তি করে তাদের চার্জ করে থাকে। যদি কেউ গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে কাজ করে সে ক্ষেত্রে একজন গাইডার তাকে A to Z হাতে কলমে ডিজাইনগুলো শেখানোর চেষ্টা করে এবং এ ধরনের কোর্সের জন্য সব সময় ডিমান্ড একটু বেশি থাকে। তবে আমাদের মতে কেউ যদি ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে চায় তবে অবশ্যই কোন আইটি সেন্টারে ভর্তি হওয়ার পূর্বে youtube এর টিউটোরিয়াল গুলো দেখে বেসিক ধারণা নেওয়া প্রয়োজন। 
ধরুন কেউ যদি ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স করতে চায় তাহলে কমপক্ষে এক মাস youtube এর বিভিন্ন ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কিত আর্টিকেলগুলো পড়লে অনেক নলেজ বৃদ্ধি পাবে। আবার কেউ যদি বিভিন্ন আর্টিকেল যেমন এই মুহূর্তে আপনি ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগে এ আর্টিকেলটি পড়ছেন এগুলো পড়ার মাধ্যমেও ফ্রিল্যান্সিং এর বেসিক ধারণা সহ অ্যাডভান্স লেভেলের অনেক কিছু শেখা সম্ভব। আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে ফ্রিল্যান্সিং ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স সম্বন্ধে বিভিন্ন আর্টিকেল পাবলিশ করেছি। আপনি চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন। 

সকলের একটি বহুল জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন হল ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত সময় লাগে এবং ফ্রিল্যান্সিং শিকার ক্ষেত্রে কত টাকার প্রয়োজন হয়। বন্ধুগণ আপনাদের সুবিধার্থে ফ্রিল্যান্সিং শেখার ক্ষেত্রে একজন ছাত্র অথবা ছাত্রীর প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত টোটাল কত টাকা লাগতে পারে আমরা একটি হিসেব করেছি। সুতরাং এই বিষয়ে সম্পূর্ণ ধারণা পেতে নিচের হিসেবটি ভালো করে ফলো করুন।

ইউটিউব টিউটোরিয়াল ভিডিও

ফ্রি

ব্লগ পোস্ট

ফ্রি

অনলাইন কোর্স

২০০০০ টাকা

কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ

৫০০০০ টাকা

ইন্টারনেট সংযোগ (মাসিক)

৫০০-৮০০ টাকা

অন্যান্য সরঞ্জাম (যেমন সফটওয়্যার হার্ডওয়ার)

১০০০০ টাকা

মার্কেটপ্লেসে প্রোফাইল তৈরি

বিড করার উপর ডিপেন্ড করবে

মোট খরচ

৮০০০০+ টাকা

ফ্রিল্যান্সিং করে কিভাবে আয় করা যায়

ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগে এই প্রশ্নের পাশাপাশি অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং করে কিভাবে আয় করা যায় এই প্রশ্নটিও করে থাকেন। ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয় করতে হলে অবশ্যই একটি নিশ পছন্দ করতে হয়। অর্থাৎ আপনি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে কোন বিষয়টি নিয়ে কাজ করতে ইচ্ছুক সেটি নির্ধারণ করা খুবই একটি জরুরী বিষয়। কেউ গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে কাজ করে আবার কেউ কাজ করে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা অনেকাংশেই বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই আপনি চাইলে ডিজিটাল মার্কেটিং করেও টাকা আয় করতে পারবেন। 

ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয় করতে হলে অবশ্যই উপরে বর্ণিত একটি কোর্স সম্পূর্ণ করতে হবে। কোর্স শেষ হওয়ার পর ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোতে নিজের একটি প্রোফাইল ক্রিয়েট করতে হবে। প্রোফাইল গুলোতে ইনক্লুড করতে হয় যে আপনি কোন বিষয় নিয়ে কাজ করেন এবং আপনার পোর্টফলিও গুলো এড করতে হয়। একজন ভাই আর যখন আপনার প্রোফাইল ভিজিট করবে সে ক্ষেত্রে আপনার কাজের নমুনা এবং পোর্টফোলিও দেখে আপনাকে হায়ার করতে পারে। ধরুন আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে কাজ করছেন। এখন একজন ব্যক্তির একটি ব্যানার নির্মাণের প্রয়োজন হল। 

সে যদি আপনাকে তার ব্যানার তৈরি করার জন্য হায়ার করে সেক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ পারিশ্রমিক প্রদান করবে। ধরা যাক পারিশ্রমিক দেওয়া হবে ২০$ এবং মার্কেটপ্লেস হলো ফাইবার। কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর আপনি যখন ফাইবারে কাজটি জমা দিবেন তখন বায়ার সেই ২০$জমা করে কাজটি গ্রহণ করবে। উক্ত পারিশ্রমিক থেকে ফাইবার কর্তৃপক্ষ কিছু পরিমাণ কমিশন কেটে নিয়ে আপনার পেওনিয়ার একাউন্ট বা যে অ্যাকাউন্ট আপনি অ্যাড করে রাখবেন সেই একাউন্টে পাঠিয়ে দেবে। আশা করি আপনারা ফ্রিল্যান্সিং কি এবং ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগে পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং করে কিভাবে টাকা আয় করা যায় সে বিষয়টি সম্পর্কে অবগত হতে পেরেছেন।

ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে কত টাকা আয় করা যায়

আমরা ইতিমধ্যে ফ্রিল্যান্সিং কি এবং ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত সময় লাগে এই সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে পেরেছি। ফ্রিল্যান্সিং এর বিষয়গুলোর মধ্যে যেকোনো একটি বিষয় নিয়ে কেউ যদি কাজ করে বা পারদর্শী হতে পারে তাহলে মার্কেটপ্লেস এবং মার্কেটপ্লেসের বাহিরে ব্যাপক পরিমাণ অর্থ ইনকাম করার সুযোগ রয়েছে। তবে ফ্রিল্যান্সিং করে কত টাকা আয় করা যায় এ বিষয়টি সঠিকভাবে বলা সম্ভব নয়। একজন ফ্রিল্যান্সার কিভাবে অর্থ উপার্জন করবে এটি অনেকটা নির্ভর করে সে কি পরিমানে কাজের অর্ডার পাচ্ছে। 
তবে তথ্য অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্রের একজন ফ্রিল্যান্সার এর মাসিক বেতন প্রায় ৪৫০০ ডলারের কাছাকাছি হয়। যা বাংলাদেশের টাকায় কনভার্ট করলে প্রায় ৫ লক্ষ টাকার কাছাকাছি আসে। এমন কি আমাদের পাশের দেশ ইন্ডিয়াতে একজন ফ্রিল্যান্সার এর গড়ে ২০ হাজার রুপির মত মাসে ইনকাম করে। অন্যান্য দেশের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সাররাও ফ্রিল্যান্সিং করে ভালো টাকা ইনকাম করছে। বর্তমানে বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সাররা অনেকে রয়েছেন যারা ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে অনেক টাকা ইনকাম করে থাকে। 

একজন বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সারদের আয় মাসিক হিসেব অনুযায়ী ৩০০ থেকে ৪০০ ডলার ধরা হয়। তাই ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগে এ বিষয়টি নিয়ে চিন্তা না করে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের যেকোনো একটি বিষয়ে নিজেকে দক্ষ করে তুলতে পারলে মার্কেটপ্লেস এবং মার্কেটপ্লেসের বাইরে থেকে কাজের অর্ডার পাওয়া সম্ভব।

লেখকের শেষকথা

বন্ধুগণ আমরা আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং মানে কি এবং ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগে এ বিষয়টি সম্পর্কে জানতে পারলাম। পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত সময় লাগে এ বিষয়টি সম্পর্কেও আপনাদেরকে সঠিক ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। এরপরেও ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে যদি আপনাদের কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে আমাদের মন্তব্য বক্সে জানাতে ভুলবেন না। আর এরকম তথ্যবহুল আর্টিকেলগুলো আমাদের ওয়েবসাইটে খুব সহজেই পেয়ে যাবেন। তাই চাইলে ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন। আর হ্যাঁ অবশ্যই আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ পোস্টটি বন্ধুদের সাথে অবশ্যই শেয়ার করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url