ফাইবার গিগ মার্কেটিং এবং ফাইভারে গিগ তৈরির পদ্ধতি গুলো জানুন

ফাইভারে গিগ তৈরির পদ্ধতি বিষয়টি ২০২৪ সালে এসে একটু জটিল আকার ধারণ করেছে। অনেকেই ফাইবারে গিগ পাবলিশ করার সময় বিভিন্ন রকম সমস্যা ফেস করছেন। একজন বিগিনার ফ্রিল্যান্সার হিসাবে অবশ্যই ফাইবার মার্কেটপ্লেস থেকে কাজ পাওয়ার সুযোগ বেশি থাকে। তবে কেউ যদি কাজ পেতে চায় তাহলে অবশ্যই ফাইবারে সঠিকভাবে গিগ পাবলিশ করতে হয়। সম্পর্কে সম্পূর্ণভাবে জানতে হবে। তাই আজকে এই আর্টিকেলের মাধ্যমে ফাইভারে গিগ তৈরির পদ্ধতি সম্পর্কে সম্পূর্ণভাবে আলোচনা করা হবে। 
ফাইভারে-গিগ-তৈরির-পদ্ধতি
আলোচ্য বিষয় বাদে আরো যে সকল বিষয় সম্পর্কে জানতে চলেছেন সেগুলো হল ফাইবারের সর্বনিম্ন কত ডলারের কাজের অর্ডার পাওয়া যায় এবং ফাইবার গিগ মার্কেটিং সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। সুতরাং গিগ ক্লিকার এবং ফাইভারে গিগ তৈরির পদ্ধতি সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা পেতে অবশ্যই আর্টিকেলের শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
পোস্ট সূচীপত্র

ফাইভারে গিগ তৈরির পদ্ধতি

যারা ফ্রিল্যান্সিং জগতে নতুন পা রেখেছে এবং সবেমাত্র ফ্রিল্যান্সিং কোর্স শেষ করেছে। তাদের জন্য ফাইবার মার্কেটপ্লেসে গিগ তৈরির বিষয়টি অত্যাধিক জরুরী। গিগ তৈরির পূর্বে অবশ্যই ফাইবারের টার্মস এন্ড কন্ডিশন সম্পর্কেও জানা প্রয়োজন। আপনি যত ভাল করেই প্রফেশনাল মানের ফাইবার অ্যাকাউন্ট এবং দিক পাবলিশ করুন না কেন। যদি সেখানে ফাইবারের রুলস এন্ড রেগুলেশন এর খেলাপ হয় তাহলে যেকোনো মুহূর্তে একাউন্ট ডিজেবল হয়ে যেতে পারে। 
এজন্য গিট পাবলিশ করার সময় অবশ্যই অবৈধ এবং প্রতারণামূলক সার্ভিস প্রদান করা থেকে বিরত থাকতে হবে। যেসব প্রোডাক্টে কপিরাইট এবং ট্রেডমার্ক রয়েছে সেগুলো সেল করা থেকে বিরত থাকা জরুরী। সেক্সুয়াল, হ্যারাসমেন্ট বা ১৮ প্লাস রিলেটেড কোন গিগ পাবলিশ করা যাবে না। ফাইবারে গিগ পাবলিশ করার জন্য এগুলো বিষয় ত্যাগ করে আরো অন্যান্য কিছু বিষয় রয়েছে যেগুলো অ্যাড করতে হবে। অর্থাৎ একটি গিগ র‍্যাঙ্ক করার জন্য কি কি বিষয় মাথায় রাখতে হয়। 

এটি একজন নতুন ফ্রিল্যান্সারের জন্য জানা খুবই জরুরী একটি বিষয়। চলুন তাহলে ফাইভারে গিগ তৈরির পদ্ধতি জানার পূর্বে গিগ সম্পর্কে কোন কোন বিষয় মাথায় রাখতে হবে সেগুলো জেনে নিব।
  • গিগ টাইটেল (Gig Title)
  • গিগ ক্যাটাগরি (Gig Category)
  • গিগ মেটাডাটা (Gig Metadata)
  • গিগ ট্যাগ (Gig Tag)
  • গিগ প্যাকেজ (Gig Package)
  • গিগ ডেসক্রিপশন (Gig Description)
  • গিগ ফ্রিকুয়েন্টলি আস্কড কোশ্চেন (Frequently Asked Questions)
  • গিগ রিকোয়ারমেন্টস (Gig Requirements)
  • গিগ ইমেজ/ভিডিও/পিডিএফ (Gig Image/video/pdf)
উপরের সবগুলো বিষয় যদি সঠিক হয় তাহলে নিচের পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করে গিগ আপলোড করা যাবে।

প্রথম ধাপ

সর্ব প্রথমে ফাইবারে গিগ পাবলিশ করার জন্য ফাইবারের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে fiverr.com প্রবেশ করতে হবে। অবশ্যই ফাইবারে প্রফেশনাল একটি অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট করা থাকতে হবে। কেননা প্রফেশনাল একাউন্ট ফাইবার গিগ মার্কেটিং করার জন্য অনেকটাই কাজে দেয়। আপনারা ফাইবারে অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট করার সম্পূর্ণ বিষয় জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন। একাউন্টে প্রবেশ করার পর create a gig অপশনে ক্লিক করতে হবে। নিচে প্রদত্ত ছবিতে দেখলে সম্পূর্ণ ধারণা পাওয়া যাবে।
ফাইভারে-গিগ-তৈরির-পদ্ধতি

দ্বিতীয় ধাপ

এই পর্যায়ে এসে গিগের টাইটেল, ক্যাটাগরি,সার্চ ট্যাগ সহ অন্যান্য আরো বিষয় লিখতে হবে। একটি ভাল মানের টাইটেল গিগকে রেংক করাতে সাহায্য করে। টাইটেল লিখার পাশাপাশি আরো অন্যান্য যে সকল বিষয়গুলো রয়েছে সেগুলো খুব ভালোভাবে লেখার চেষ্টা করতে হবে। নিচের ছবিতে টাইটেল এর পাশাপাশি আরও যেসকল বিষয় ইনক্লুড করতে হবে সেগুলো দেওয়া হলো। 
ফাইভারে-গিগ-তৈরির-পদ্ধতি

সবকিছু সঠিকভাবে পূরণ করার পর "save and continue" বাটনে ক্লিক করতে হবে। ফাইভারে গিগ তৈরির পদ্ধতি অনুযায়ী সবকিছু সঠিকভাবে করতে হবে।
ফাইভারে-গিগ-তৈরির-পদ্ধতি

তৃতীয় ধাপ

গিগ পাবলিশের এ পর্যায়ে প্রাইসিং এবং প্যাকেজ ঠিক করতে হবে। অর্থাৎ আপনি আপনার প্যাকেজের নাম এবং প্যাকেজের ডিটেইলস প্রত্যেকটি বক্সে লিখে দিতে হবে। পাশাপাশি ডেলিভারি টাইম এবং অন্যান্য যে বিষয়গুলো রয়েছে তা সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। আপনি যদি নিচে দেওয়া স্ক্রিনশটটি লক্ষ্য করেন তাহলে খুব ভালোভাবে বিষয়টি উপলব্ধি করতে পারবেন।
ফাইভারে-গিগ-তৈরির-পদ্ধতি

চতুর্থ ধাপ

একটি গিগ র‍্যাঙ্ক করার অন্যতম বিষয়গুলোর মধ্যে একটি বিষয় হলো ভালো মানের ডিসক্রিপশন লেখা। আপনি যেই সেক্টর বা বিষয় নিয়ে কাজ করছেন সে বিষয়ে খুব সুন্দরভাবে সাজানো গোছানো একটি ডিস্ক্রিপশন কমপক্ষে ১২০ ওয়ার্ডের মধ্যে লিখতে হবে।
ফাইভারে-গিগ-তৈরির-পদ্ধতি

পঞ্চম ধাপ

মার্কেটপ্লেসের গিগগুলো যখন আমরা দেখি তখন আমাদের সামনে গিগ ইমেজ প্রদর্শিত হয়। আর গিগ ইমেজ গুলো একজন বায়ারকে আকৃষ্ট করে থাকে। সুতরাং গীগ পাবলিশের প্রথমেই একটি মানসম্মত ভালো মানের ইমেজ তৈরি করে রাখতে হবে। স্ক্রিনশটে দেওয়া অপশনে ক্লিক করে ইমেজ অথবা ভিডিও আপলোড করতে পারবেন।
ফাইভারে-গিগ-তৈরির-পদ্ধতি

ষষ্ট ধাপ

ফাইভারে গিগ তৈরির পদ্ধতি গুলোর মধ্যে এই পর্যায়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা এই পর্যায়ে যদি কেউ ফেল হয় সেক্ষেত্রে গিগ পাবলিক হবে না। উপরের সবগুলো কাজ কমপ্লিট করার পর আপনি দেখতে পাবেন সেখানে লেখা থাকবে "English skills test"। এখানে ইংলিশের চল্লিশটি প্রশ্ন থাকবে যেগুলোর উত্তর দিতে পারলেই কেবলমাত্র গিগ পাবলিশ হবে। 
কমপক্ষে ৬.৬ মার্ক তুললে তবে মাত্র গিগ পাবলিশ করা যাবে। নিচে প্রদত্ত ছবিটির দিকে তাকালে লক্ষ্য করবেন ডানদিকে নিচে "Take test" নামক একটি অপশন রয়েছে।
ফাইভারে-গিগ-তৈরির-পদ্ধতি

অপশনটিতে ক্লিক করলে আপনার ইংলিশ টেস্ট শুরু হয়ে যাবে। যদি ৬ পয়েন্ট এর উপরে তুলতে পারেন তাহলে গিগ পাবলিশ হবে না হলে পরবর্তীতে আবার টেস্ট দিতে হবে।

ফাইবার গিগ মার্কেটিং

ফ্রিল্যান্সারদের জন্য ফাইভার মার্কেটপ্লেস বর্তমান সময়ে বহুল জনপ্রিয় হিসেবে পরিচিত। আমাদের দেশের বর্তমান সময়ের অনেক সফল ফ্রিল্যান্সার যারা তাদের ফ্রিল্যান্সিং জার্নি ফাইবারের মাধ্যমে শুরু করেছিল। ফাইবার মার্কেটপ্লেসের অন্যতম সুবিধা হল এখানে ছোট ছোট কাজ করে প্রথম অবস্থায় টাকা ইনকাম করা সম্ভব। এখানে ৫ ডলার থেকে কাজের অর্ডার শুরু হয়ে থাকে। ফাইবার মার্কেটপ্লেসের আরো অন্যতম একটি বড় বৈশিষ্ট্য হলো অন্য মার্কেটপ্লেসগুলোতে যেমন টাকা ইনভেস্ট করে বিট করতে হয়। 

কিন্তু ফাইবার মার্কেটপ্লেসে অ্যাকাউন্ট করার পর, সেখানে যদি সঠিক এসিও (SEO) করে গিগ পাবলিশ করা হয়। তাহলে গিগটি রেঙ্কে চলে আসে এবং খুব সহজেই কাজের অর্ডার পাওয়াসম্ভব হয়। আর এজন্যই ফাইবার থেকে কাজের অর্ডার পেতে হলে অবশ্যই ফাইবার গিগ মার্কেটিং করতে হয়। ফাইবার গিগ মার্কেটিং করার জন্য অনেকগুলো পথ অবলম্বন করা যেতে পারে।

একমাত্র ফাইবার থেকে খুব বেশি কাজের অর্ডার পাওয়ার একমাত্র উপায় হল ভালোমতো on page SEO করে গিগ পাবলিশ করা। চলুন তাহলে এবার দেখে নেওয়া যাক গিগ মার্কেটিং করার জন্য কোন কোন পদ্ধতি অবলম্বন করা যেতে পারে।
  • গিগ পাবলিশ করার ক্ষেত্রে ফাইভারে গিগ তৈরির পদ্ধতি গুলো খুব ভালোভাবে অনুসরণ করে গিগ পাবলিশ করতে হবে।
  • প্রফেশনাল ক্যাটাগরিতে গিগ মার্কেটিং করতে হলে অবশ্যই একটি ওয়েবসাইট থাকা প্রয়োজন। নিজস্ব ওয়েবসাইট থাকলে খুব সহজেই গিগ মার্কেটিং করা সম্ভব।
  • গিগের হোমপেজ খুব ভালো করে সাজাতে হবে যেন বায়ার আকৃষ্ট হয়। কেননা একটি বায়ার যখন সাজান গোছানো গিগের হোমপেজ দেখে তখন কাজের অর্ডার করতে খুব একটা ইতস্তত বোধ করে না।
  • ফাইবারে একাউন্ট খোলা এবং গিগ পাবলিশ করার সময় যে পোর্টফোলিও এড করা হবে সেটি যেন খুব ভালো মানের তৈরি করা হয়ে থাকে। প্রফেশনাল পোর্টফোলিও কাজের অর্ডার নিয়ে আসতে বেশি ভূমিকা পালন করেন।
  • গিগ মার্কেটিং এর আরো একটি অন্যতম বিষয় হলো কন্টাক্ট পেজ। প্রতিটি ওয়েবসাইটে একটি কন্টাক্ট পেজ থাকা প্রয়োজন যার মাধ্যমে বায়ার সহজেই সেলারের সাথে যোগাযোগ করতে পারে।
  • সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর মাধ্যমেও গিগ মার্কেটিং করা সম্ভব। অর্থাৎ ফেসবুক, লিংকডিন, টুইটার, quara, ইউটিউব ভিডিও ইত্যাদির মাধ্যমে খুব সহজেই গিগ বায়ারদের কাছে পৌঁছানো সম্ভব হয়।

গিগ ইকোনমি কি

গিগ ইকোনোমি, হল মূলত একটি অর্থনৈতিক ব্যবস্থা, যার মাধ্যমে মানুষের একটি কর্মী বাহিনী থাকে যাকে গিগ ওয়ার্কার বলা হয়ে থাকে। এই গিগ ওয়ার্কার ফ্রিল্যান্স অথবা পার্শ্ব কর্মসংস্থানে নিযুক্ত হয়ে থাকে। গিগ ইকোনোমিতে কর্পোরেট সত্তা শ্রমিক এবং ভোক্তাদের নিয়ে গঠিত একটি বিশাল সেক্টর। জিক ইকোনোমিকে একটি মুক্ত বাজার ব্যবস্থা হিসেবে আখ্যায়িত করা হয় এবং অস্থায়ী অবস্থানগুলো সাধারণ এবং সংস্থাগুলি স্বল্পমেয়াদি প্রতিশ্রুতির বিধান হিসেবে নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। 

গিগ শব্দটি একটি কাজের জন্য এবং অপবাদ শব্দ যা একটি নির্দিষ্ট সময়কালে স্থায়ী হয়ে থাকে। ঐতিহ্যগতভাবে গিগ, ফাইবার গিগ মার্কেটিং এবং গিগ ইকোনমি একটি পারফরমেন্স ব্যস্ততাকে সংগ্রহীত করার জন্য ব্যবহার করা হয়েছে।

গিগ ক্লিকার

গিগ ক্লিকার মূলত একটি এপ্লিকেশন যা স্বয়ংক্রিয়ভাবে স্কিনের অবস্থান এবং ব্যবধান সেট করে। অর্থাৎ ফাইভারে গিগ তৈরির পদ্ধতি অনুযায়ী কেউ যদি গিগ পাবলিশ করে সেক্ষেত্রেও অর্ডার আসবে না যদি না ওই ব্যক্তি সবসময় অনলাইনে থাকে। উদাহরণস্বরূপ আপনি সঠিকভাবে ফাইবারে একাউন্ট খোলা থেকে শুরু করে গিগ পাবলিশ সবকিছুই ভালোভাবে করলেন তার পরেও কাজের অর্ডার আসবে না। যদি আপনি ফাইবার একাউন্টের নিয়মিতভাবে অনলাইনে না থাকেন।

অনেকে আছে যারা এ ধরনের টুলস বা গিগ ক্লিকার ব্যবহার করে। এ ধরনের টুলস এর কাজ হল ব্যক্তি কম্পিউটার স্ক্রিনের সামনে না থাকলেও ক্লিকার টুলস উক্ত ব্যক্তিকে অনলাইনে আছে বলে প্রদর্শন করে। তবে এ ধরনের টুলস দিয়ে কাজ করলে ফাইবার কর্তৃপক্ষ খুব সহজেই ধরে ফেলে এবং একাউন্ট ডিজেবল হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

ফাইভারে সর্বনীম্ন কত ডলারের কাজের অর্ডার পাওয়া যায়

যারা একদম নতুন এবং বেসিক লেভেলে ফ্রিল্যান্সিং শিখছে বা কোর্স কমপ্লিট হয়ে গেছে তাদের কাছে একটি কমন প্রশ্ন হল ফাইভারে সর্বনীম্ন কত ডলারের কাজের অর্ডার পাওয়া যায়। যারা বর্তমানে টপলেটেড ফ্রিল্যান্সার তাদের মাসিক ইনকাম অনেক অনেক টাকা। কিন্তু তারাও সফলতার শিখরে পৌঁছার পূর্বে এই প্রশ্নের সম্মুখীন একদিন হয়েছিলেন। পূর্বের হিসাব আলাদা থাকলেও এখনকার ২০২৪ সালের নিয়ম অনুযায়ী ফাইবারে সর্বনিম্ন ৫ ডলার কাজের অর্ডার পাওয়া যায়। 
কিন্তু এখানে আরেকটি বিষয় হলো আপনি একটি কাজ করে ৫ ডলার পেলেন কিন্তু সেটি আপনি সেই মুহূর্তে তুলতে পারবেন না। আপনার একাউন্টে কমপক্ষে ২০ ডলার জমা হতে হবে এবং তারপরে আপনি টাকাটি উইথড্র করতে পারবেন।

শেষের কথা

বন্ধুগণ আমরা আজকে এই আর্টিকেলের মাধ্যমে ফাইবার গিগ মার্কেটিং এবং ফাইভারে গিগ তৈরির পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে পারলাম। ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে সফলতা অর্জন করতে হলে অবশ্যই মার্কেটপ্লেস থেকে কাজের অর্ডার পেতে হবে। সুতরাং কেউ যদি ফাইভারে সঠিক নিয়মে গিগ পাবলিশ করতে চায় তাহলে আশা করি আমাদের আর্টিকেলের প্রত্যেকটি বিষয় আপনাদের কাজে আসবে। আমরা প্রাক্টিক্যালি গিগ পাবলিশ করে সেগুলোর স্ক্রিনশট ওয়েবসাইটের অভ্যন্তরে প্রদান করেছি।

আপনি প্রত্যেকটি স্ক্রিনশট এবং ধাপগুলো যদি ফলো করেন তাহলে খুব সহজেই ফাইবারে গিগ পাবলিশ করতে পারবেন। এক্ষেত্রে অবশ্যই ইংলিশ টেস্টে পাস হতে হবে। আজকের আর্টিকেলের বিষয়বস্তু আপনার কেমন লাগলো কমেন্ট বক্সে অবশ্যই জানাবেন। পাশাপাশি আপনার বন্ধুদেরকে ফাইবারে গিগ পাবলিশ সংক্রান্ত বিষয়গুলো জানানোর জন্য অবশ্যই শেয়ার করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url