মোনাস ট্যাবলেট এর কাজ কি?-মোনাস ১০ খাওয়ার নিয়ম

আসসালামু আলাইকুম দর্শকবৃন্দ! আশা করি আপনারা সবাই অনেক ভাল আছেন। আজকে আমি আপনাদের জন্য নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হলাম সেটি হলো মোনাস ট্যাবলেট এর কাজ কি। আমাদের অনেক পেশেন্টরাই জানতে চেয়েছেন মোনাস ট্যাবলেট এর কাজ কি। কারণ অনেক রোগীদের ধারণা নেই মোনাস ট্যাবলেট এর কাজ কি। যে সকল রোগীরা দীর্ঘদিন যাবত ঠান্ডা, এলার্জি, এজমা ও শ্বাসকষ্ট জনিত রোগে ভুগছেন তাদের জন্য আজকের পোস্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। 
মোনাস-ট্যাবলেট-এর-কাজ-কি
সাধারনত শ্বাসকষ্ট জনিত রোগীরাই বেশি জানতে চেয়ে থাকে মোনাস ট্যাবলেট এর কাজ কি। মোনাস ট্যাবলেট এর কাজ কি এই বিষয়ে আলোচনা করার সাথে আপনাদেরকে মোনাস ট্যাবলেট এর বিভিন্ন ডোজ সম্পর্কিত আরো যে সকল তথ্য শেয়ার করব সেগুলো হলো- মোনাস ৪ এর কাজ কি, মোনাস ৪ খাওয়ার নিয়ম, মোনাস ৫ এর কাজ কি, মোনাস ৫ খাওয়ার নিয়ম, মোনাস ১০ এর কাজ কি, মোনাস ১০ খাওয়ার নিয়ম, মোনাস ১০ এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ইত্যাদি। 

প্রিয় দর্শকগণ আমার যে সকল দর্শকরা বিশেষ করে ঠান্ডা শ্বাসকষ্ট ও এলার্জিজনিত রোগের পেশেন্ট রয়েছেন তাদেরকে আমার আজকের পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য অনুরোধ রইল।
পোস্ট সূচিপত্র

ভূমিকা

মোনাস ট্যাবলেট এর কাজ কি এই বিষয়ে আলোচনা শুরু করার পূর্বে মোনাস ট্যাবলেট সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনে নেওয়া যাক। মোনাস ট্যাবলেট হচ্ছে এমন একটি ওষুধ যেি বেশিরভাগ হাঁপানি ও এলার্জি রোগীদের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এই ওষুধটি Merck & Co নামক কোম্পানি উদ্ভাবন করেছিলেন। যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ঔষধ প্রশাসন নামক সংস্থাটি ১৯৯৮ সালে এই ওষুধের অনুমোদন দিয়ে থাকে। তখন থেকেই ওষুধটি এজমা ও অ্যালার্জি রোগীদের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয় আসছে। 

প্রথম দিকে মোনাস ট্যাবলেট শুধুমাত্র প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য অনুমোদন পেয়েছিল কিন্তু পরে ক্লিনিক্যাল গবেষণার মাধ্যমে দেখা যায় যে এটি শিশুদের জন্যও নিরাপদ এবং কার্যকরী। তাই ২০০৮ সালে এফডিএ এটি শিশুদের জন্য ব্যবহারের অনুমোদন দিয়ে থাকে। মোনাস ট্যাবলেটের বড় একটি সুবিধা হচ্ছে এটি প্রতিদিন একবার করে খাওয়া যায় যা রোগীদের জন্য খুবই সুবিধাজনক।

মোনাস ৪ এর কাজ কি

প্রিয় দর্শক আপনাদের মধ্যে অনেকেই জানতে চেয়েছেন মোনাস ট্যাবলেট এর কাজ কি। তাদের মধ্যে কিছু শ্বাসকষ্ট ও এলার্জিজনিত পেশেন্টরা জানতে চেয়েছেন মোনাস ৪ এর কাজ কি। মোনাস ৪ মোনাস ট্যাবলেট এর এমন একটি ডোজ যেটি মোন্টেলুকাস্ট সোডিয়াম নামে পরিচিত। এটি আমাদের মানবদেহে লিউকট্রিয়েন রিসেপ্টর এন্টাগনিস্ট হিসেবে কাজ করে থাকে যার ফলে লিউকট্রিয়েন নামক রাসায়নিক পদার্থকে কাজে বাধা সৃষ্টি করে। লিউকট্রিয়েন আমাদের শরীরের শ্বাসনালীতে এক ধরনের প্রদাহ তৈরি করে। 
মোনাস ৪ ওষুধ বিশেষভাবে হাঁপানি ও এলার্জি নিয়ন্ত্রণে বিশেষভাবে সহায়তা করে। এছাড়াও রোগীদের নিঃশ্বাস নেওয়ার সমস্যা, অতিরিক্ত কাশি, শ্বাসকষ্ট, সিজনাল এলার্জি, নাক দিয়ে পানি পড়া, চোখ দিয়ে পানি পড়া এই সকল সমস্যা দূর করতেও সাহায্য করে।

মোনাস ৪ খাওয়ার নিয়ম

যারা অতিরিক্ত শ্বাসকষ্টের পেশেন্ট রয়েছেন তাদের অনেকেরই প্রশ্ন মোনাস ৪ খাওয়ার নিয়ম কি। মোনাস ৪ প্রতিদিন নির্দিষ্ট একটি সময়ে আপনাকে খেতে হবে। এটি সাধারণত চিকিৎসকেরা রাতে খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকে। তবে এই ওষুধটি খাবার খাওয়ার আগেও খাওয়া যায়, খাবার খাওয়ার পরেও খাওয়া যায়। এই ওষুধটি খাওয়ার সময় যদি আপনার শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায় তাহলে যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করবেন। মোনাস ৪ এমন একটি ঔষধ যেটি দীর্ঘমেয়াদি বা অনেক দিনের জন্য রোগীদের খেতে বলা হয়ে থাকে। 

তাই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধটি আপনার গ্রহণ করা উচিত। অনেক পেশেন্টরা আছেন যারা সময় মত ওষুধ খেতে ভুলে যান। তাই যে সকল রোগীরা হঠাৎ মোনাস ৪ ডোজটি খেতে ভুলে যাবেন তখন যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ওষুধটি নিয়ে ফেলুন। তবে খেয়াল রাখতে হবে পরবর্তী ডোজ নেওয়ার সময় যদি ঘনিয়ে আসে তাহলে মিস করা ডোজ বাদ দিয়ে শুধুমাত্র পরবর্তী ডোজ গ্রহণ করবেন। অবশ্যই খেয়াল রাখবেন দুটি ডোজ ভুলেও একসাথে গ্রহণ করা যাবে না।

মোনাস ৫ এর কাজ কি

মোনাস ৪ এর কাজ কি এই নিয়ে তো কথা বলা হলো। চলুন এখন আপনাদের সাথে মোনাস ৫ এর কাজ কি এই নিয়ে আলোচনা করা যাক। মোনাস ৫ এর প্রধান কাজ হচ্ছে লিউকোট্রিয়ান পদার্থকে রোধ করা। লিউকোট্রিয়ান মানব দেহের ইমিউন সিস্টেম দ্বারা নিঃসৃত হয়ে থাকে। যখন এটি এলার্জির প্রতিক্রিয়ার সময় প্রদাহ ও সংকোচন সৃষ্টি করে তখন লিউকোট্রিয়ান রিসেপ্টর গুলোকে ব্লক করে দেয় যার ফলে হাঁপানির উপসর্গ কমে আসে।

মোনাস ৫ খাওয়ার নিয়ম

প্রিয় দর্শকবৃন্দ! আপনারা যারা মোনাস ৫ নামক ডোজ ব্যবহার করছেন তাদের জানা জরুরী মোনাস ৫ খাওয়ার নিয়ম কি। মোনাস ৫ খাওয়ার নির্দিষ্ট কয়েকটি নির্দেশাবলী রয়েছে যেগুলো আপনার অনুসরণ করে খাওয়া উচিত। যে সকল ব্যক্তিরা ১৫ বছর বয়সের ঊর্ধ্বে সে সকল শিশুদের জন্য দিনে একবার ৫ মিলিগ্রাম মোনাস ৫ খেতে হবে। তবে ডাক্তার আপনার শারীরিক অবস্থা অনুযায়ী ডোজ পরিবর্তন করে দিতে পারে। মোনাস ৫ নামক ডোজটি খালি পেটেও খাওয়া যেতে পারে, খাবার খাওয়া শেষেও খাওয়া যেতে পারে। তবে রাতে ঘুমানোর আগে খাওয়া সবচেয়ে বেশি উপযুক্ত। 

কারণ এটি ঘুমের সময় এলার্জি সিমটম নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে। এই ওষুধটি আপনাকে নিয়মিত খেতে হবে। যদি আপনার অ্যালার্জির উপসর্গ কমে যায় অথবা আগের তুলনায় কিছুটা ভালো বোধ করেন তবুও আপনাকে এটি নিয়মিত খেতে হবে। এই ওষুধটি এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবেন না। তাহলে ওষুধের কার্যকারিতা আপনার দেহ থেকে কমে যেতে পারে। অনেক সময় দেখা যায় যারা মোনাস ৫ খেয়ে থাকেন তাদের শরীরে বেশ কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যেতে পারে যেমন- মাথা ব্যথা, পেট ব্যথা, শরীর দুর্বল লাগা। যখন এই ধরনের সমস্যা দেখা দেবে তখন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়ার চেষ্টা করবেন। 
যে সকল মহিলারা গর্ভবতী বা সন্তানকে বুকের দুধ পান করান তাদেরকে এই ওষুধটি খাওয়ার ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা মেনে চলতে হবে। তারা চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এই টেবলেট গ্রহণ করবেন না। মোনাস ৫ ব্যবহারে বিশেষ কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। কারণ যদি আপনি মন্টেলুকাস্ট বা এর সাথে জড়িত কোনো উপাদানে এলার্জির রোগী হয়ে থাকেন তবে এই ওষুধটি ব্যবহার করা যাবে না। অনেক সময় দেখা যায় এই ওষুধটি মানুষের মানসিক স্বাস্থ্যের উপর খারাপ প্রভাব তৈরি করে। 

যার ফলে মানসিক বিষন্নতা, অস্বাভাবিক আচরণ সৃষ্টি হয়। এ অবস্থায় দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন। মোনাস ৫ ট্যাবলেটটি ব্যবহার করার পূর্বে ডাক্তারের সাথে আপনার পূর্বে ব্যবহার করা সকল প্রকার ঔষধের ডিটেলস শেয়ার করবেন।

মোনাস ১০ এর কাজ কি

যে সকল রোগীরা মোনাস ট্যাবলেট গ্রহণ করে থাকেন তাদের কি কোনো ধারণা আছে মোনাস ১০ এর কাজ কি? চলুন এখন আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব মোনাস ১০ এর কাজ কি। মোনাস ১০ এমন একটি ট্যাবলেট যেটি মন্টিলুকাস্ট সোডিয়াম নামক উপাদান দিয়ে তৈরি করা হয়। এটি ব্রংকিয়াল অ্যাজমা, গুরুতর লেভেলের এলার্জি ও শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যায় ব্যবহার করা হয়। মোনাস ১০ লিউকোট্রিন নামক কেমিক্যাল এর কাজটিকে প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। লিউকোট্রিন এমন একটি কেমিক্যাল যা শ্বাসনালীর সংকোচন, ফোলাভাব ও স্লেশার উৎপাদন বৃদ্ধি করে।

এর ফলে শ্বাসনালী প্রশস্ত হয়ে নিঃশ্বাস নিতে সুবিধা হয়। যে সকল রোগীরদের গুরুত্ব লেভেলের এজমা রোগ রয়েছে তাদের জন্য মোনাস ১০ খুবই কার্যকরী ভূমিকা রাখে যার ফলে শ্বাসকষ্ট অনেকটা নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। এছাড়াও যাদের এলার্জির কারণে সারাক্ষণ চোখ এবং নাক দিয়ে পানি বের হয়, নাক চোখ চুলকানো, হাঁচির সমস্যা আছে তাদের জন্য মোনাস ১০ উপযোগী।

মোনাস ১০ খাওয়ার নিয়ম

মোনাস ১০ অন্যান্য মোনাস ট্যাবলেট ডোজ এর তুলনায় সম্পূর্ণ আলাদা হওয়ায় এটিকে প্রেসক্রিপশন ড্রাগ নামে বলা হয়। তাই যে সকল রোগীরা মোনাস ১০ খাবেন ভাবছেন তাদের মোনাস ১০ খাওয়ার নিয়ম জানা অত্যন্ত জরুরী। প্রাপ্ত বয়স্করা মোনাস ১০ রাতে ঘুমানোর আগে একবার করে খাবেন। তবে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খাবার চেষ্টা করবেন। এটি আপনি খাবার পরে এবং খাবার ছাড়াও খালি পেটে খেতে পারেন। মোনাস ১০ যেহেতু একটি হাই ডোজের ওষুধ তাই নির্দিষ্ট সময়কাল অনুযায়ী খাওয়া উচিত। ডাক্তার পরামর্শ অনুযায়ী আপনি এই ট্যাবলেট এর কোর্স সম্পন্ন করবেন। 

মোনাস ১০ খাবার ক্ষেত্রে কিছু খাবারের নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে। যেমন- যারা মোনাস ১০ ট্যাবলেট গ্রহণ করে থাকে তাদের অ্যালকোহল জাতীয় জিনিস এড়িয়ে চলতে হবে, ফলের রস (বিশেষ করে আঙ্গুল ফলের রস থেকে দূরে থাকতে হবে।)। মানাস ১০ খাওয়ার পূর্বে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরী। এই ওষুধটি যখন সেবন করবে যদি কোনো ব্যক্তির অপারেশন বা সার্জারি করা প্রয়োজন হয় তারা এই ওষুধটি খাওয়ার পূর্বে ডাক্তারের নিকট শরণাপন্ন হবেন। 
এছাড়াও আপনি যদি অন্যান্য কোনো ওষুধের সাথে সম্পৃক্ত থাকেন তাহলে এটি ডাক্তারকে দ্রুত জানাতে হবে। যেন অন্যান্য ওষুধের সাথে এই ওষুধের কানেক্ট হয়ে দেহে খারাপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হতে না পারে।

মোনাস ১০ এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

প্রিয় ভাই ও বোনেরা, মানাস ট্যাবলেট এর কাজ কি এই নিয়ে আমরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এতক্ষণ যাবৎ আপনাদের সাথে আলোচনা করেছি। যারা মোনাস ১০ নামক ট্যাবলেট খেয়ে থাকেন তারা অনেকেই জানেনা মোনাস ১০ এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলো কি কি। মোনাস ১০ এর এমন কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে যেগুলো পেশেন্ট হিসেবে আপনাদের জানা একান্ত জরুরী। তা না হলে আপনি দৈহিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারেন।

মোনাস ১০ এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া:

  • যারা মোনাস ১০ নামক ট্যাবলেট খেয়ে থাকেন তারা মাঝে মাঝে মাথা ব্যথা অনুভব করে থাকেন। যদিও এটি অল্প সময়ের জন্য হয়ে থাকে আবার ওষুধ বন্ধ করলে মাথা ব্যথা ঠিক হয়ে যায়।
  • অনেক সময় দেখা যায় মোনাস ১০ কন্টিনিউ করার ফলে পেটে ব্যথা, বদহজম, পেটে গ্যাস বা ডায়রিয়া জনিত সমস্যা হয়ে থাকে। যদি এগুলো দীর্ঘস্থায়ী হয় তাহলে ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত।
  • যে সকল রোগীরা মোনাস ১০ খেয়ে থাকেন তারা অনেক সময় গলা ও নাকে অস্বস্তিকর বোধ করেন। যদিও এই উপসর্গটি দেহে বেশিদিন দেখা যায় না।
  • মোনাস ১০ ব্যবহার করা পেশেন্টদের গুরুতর কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিয়ে থাকে। সেগুলো হলো- শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ফুসকুড়ি, চুলকানি বেড়ে যাওয়া, গলা, মুখ, ঠোট ফুলে যাওয়া এবং মানসিক অবস্থা পরিবর্তন হওয়ার ফলে চিন্তাভাবনা মেজাজ বিগড়ে যাওয়া।
  • যখন কোনো পেশেন্ট মোনাস ১০ একদমই ছাড়তে পারে না তখন তার রক্তে ইউসিনোফিল এর সংখ্যা বৃদ্ধি পায় যার কারণে ফুসফুসে সমস্যার, রক্তচাপ পরিবর্তন ও অন্যান্য শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে।

শেষকথা

প্রিয় বন্ধুরা আশা করি আমার আজকের পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে মোনাস ট্যাবলেট এর কাজ কি এই সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা পেয়ে যাবেন। তবুও আমি আপনাদেরকে একটা কথা বলতে চাই সেটি হচ্ছে ডক্টরের পরামর্শ ছাড়া কোনো ধরনের ঔষধ সেবন করা উচিত নয়। মোনাস ট্যাবলেট এর কাজ কি আপনাদেরকে শুধু এই বিষয়ে জানলেই হবে না আপনাদেরকে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী আপনার শরীরের জন্য যেই ডোজ প্রয়োজন সে ডোজটি গ্রহণ করতে হবে। 

তা না হলে শরীরের উপর বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে। মোনাস টেবলেট এর কাজ কি এই বিষয়ে আপনাদের যদি আরো জ্ঞান অর্জন করার ইচ্ছা থাকে তাহলে আপনারা সরাসরি চিকিৎসকের চেম্বারে গিয়ে প্রশ্ন করতে পারেন তাহলে মোনাস টেবলেট এর কাজ কি এই সম্পর্কে আপনারা আরো গভীর জ্ঞান লাভ করতে পারবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url