কোন কোন ভিটামিনের অভাবে এলার্জি হয়
ভিটামিনের অভাবে শরীরে এলার্জির সমস্যায় ভুগছেন? তাহলে জানুন কোন ভিটামিনের অভাবে এলার্জি হয়। কোন ভিটামিনের অভাবে আপনার দেহে এলার্জি সৃষ্টি হচ্ছে এবং কোন ভিটামিন জাতীয় খাবারগুলো খেলে আপনার শরীর থেকে এলার্জি দূর করা সম্ভব। মানবদেহে সুস্থতা বজায় রাখার জন্য খাদ্যে ছয়টি উপাদানের মধ্যে ভিটামিন এমন একটি উপাদান যেটি ছাড়া আমাদের শরীরে পরিপূর্ণভাবে পুষ্টি উৎপাদন হয় না। শরীরে পর্যাপ্ত পুষ্টির জন্য ভিটামিন জাতীয় খাদ্যের গুরুত্ব অপরিসীম।
অনেকে মনে করে থাকেন শুধুমাত্র ডিম, গরুর মাংস, চিংড়ি মাছ, বেগুন এই সকল খাবার খাওয়ার ফলেই এলার্জি হয়ে থাকে। এটি সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। এমন কিছু ভিটামিন আছে যে ভিটামিন গুলোর অভাবে শরীরের ভিতরে এলার্জি সৃষ্টি হয়। এলার্জি এমন একটি সমস্যা যেটি শুধু বাহ্যিকভাবেই সৃষ্টি হয় তা নয়। এলার্জি অনেক সময় শরীরের রক্তের সাথে মিশে যায় যেটি অনেক সময় মানবদেহে মারাত্মক আকার ধারণ করে। কয়েকদিন আগে কয়েকজন এলার্জি রোগীরা আমাদেরকে জিজ্ঞেস করেছিলেন কোন ভিটামিনের অভাবে এলার্জি হয়।
তাই আমি আজকে আপনাদের জন্য এই পোস্টটি নিয়ে হাজির হলাম। যারা এলার্জি সংক্রান্ত সমস্যা ভুগছেন তাদেরকে আমি আজকের পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য অনুরোধ করছি। কোন ভিটামিন গুলোর অভাবে আপনার শরীরে এলার্জি সমস্যা বেড়ে যাচ্ছে এই বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করার পাশাপাশি আপনারা আরো যে সকল বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন সেগুলো হলো- কোন কোন খাবারে এলার্জি আছে তার তালিকা, কোন ভিটামিনের অভাবে চর্মরোগ হয়, একজিমা কোন ভিটামিনের অভাবে হয়, রক্তে এলার্জি বেশি হলে কি হয়, চামড়া কুচকে যায় কোন ভিটামিনের অভাবে ইত্যাদি।
পোস্ট সূচীপত্র
ভূমিকা
শরীরের সুস্থতা বজায় রাখার জন্য যতগুলো উপাদান আছে তার মধ্যে ভিটামিন প্রধান একটি উপাদান। ভিটামিনের অভাবে শরীরে এলার্জির সমস্যা দেখা দেয়। এলার্জি এমন একটি সমস্যা যেটির ফলে বাহ্যিকভাবে শরীরে চুলকানির সমস্যা বেড়ে যায়। এছাড়াও এলার্জির ফলে শরীরের ভিতরেও বিভিন্ন ধরনের সমস্যা তৈরি হয়। কোন ভিটামিনের অভাবে এলার্জি হয় জানেন? সেই ভিটামিন গুলোর নাম হলো- ভিটামিন ডি, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই, ভিটামিন বি ১২। এ সকল ভিটামিন আমাদের শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে শরীরের ইমিউন সিস্টেমকে আরো শক্তিশালী করে তোলে যেটি
এলার্জি প্রতিরোধে সহায়তা করে। কোন ভিটামিনের অভাবে এলার্জি হয় যাদের শরীরে প্রচুর পরিমাণে এলার্জি সমস্যা আছে তাদের এই বিষয়ে সতর্ক থাকা খুবই জরুরী। তাহলে তারা সে সকল ভিটামিন জাতীয় খাবার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখলে এলার্জি প্রতিরোধে সহায়ক হবে।
কোন কোন খাবারে এলার্জি আছে তার তালিকা
কিছুক্ষণ আগে আমরা জেনেছি কোন ভিটামিনের অভাবে এলার্জি হয়। এলার্জি রোগীদের জন্য মারাত্মক একটি সমস্যা। তাই এলার্জি রোগীদের জন্য এমন একটি খাদ্য তালিকা জেনে রাখা জরুরি যে খাদ্য তালিকার মাধ্যমে তারা জানতে পারবে কোন কোন খাবারে এলার্জি আছে। কোন কোন খাবারে এলার্জি আছে তার তালিকা নিচে দেওয়া হলো:
শর্করা ভিত্তিক খাবার
- গম - গ্লুটেন এলার্জি
- মুরগির মাংস - কার্বোহাইড্রেট এলার্জি
প্রোটিন ভিত্তিক খাবার
- দুধ ও দুগ্ধজাত পণ্য - ল্যাকটোজ এলার্জি
- মাছ ও সামুদ্রিক খাবার - ফিশ প্রোটিন এলার্জি
- চিংড়ি ও অন্যান্য শেলফিশ - শেলফিশ প্রোটিন এলার্জি
- বাদাম - প্রোটিন এলার্জি
- সয়াবিন - সয়া প্রোটিন এলার্জি
স্নেহ বা ফ্যাট ভিত্তিক খাবার
- বাদামের তেল - যেকোনো বাদামের তেলের কারণে এলার্জি
- বাটার ও ঘি - দুধ ফ্যাট এলার্জি
ভিটামিন ভিত্তিক খাবার
- কমলালেবু, লেবু, টমেটো - ভিটামিন সি এলার্জি (অ্যাসিডিকভিওিক খাবার)
- গাজর - ভিটামিন এ এলার্জি
খনিজ লবণ ভিত্তিক খাবার
- (সামুদ্রিক মাছ) আয়োডিন এলার্জি
- ডিম - ফসফরাস এলার্জি
দুধ জাতীয় খাবার
- গরুর দুধ - ল্যাকটোজ এলার্জি
- পনির, ক্রীম, দই - দুধ প্রোটিন এলার্জি
শস্য জাতীয় খাবার
- বার্লি, রাই, ওটস - গ্লুটেন এলার্জি
এগুলো ছাড়াও কোন কোন খাবারে এলার্জি আছে তা নিম্নে দেওয়া হলো-
- গম
- বাদাম
- চিনাবাদাম
- ডিম
- দুধ
- সয়াবিন
- ইলিশ মাছ
- শেলফিশ (ক্র্যাব, লবস্টার)
- চিংড়ি
- কাজু বাদাম
- আখরোট
- পেকান বাদাম
- পেস্তা বাদাম
- হ্যাজেলনাট
- বার্লি
- রাই
- ট্রাউট
- স্যালমন
- টুনা মাছ
- স্কুইড
- কাঁকড়া
- ঝিনুক
- ক্ল্যাম
- মাশরুম
- সেফুড মিক্স
- সয়া সস
- টোফু
- লেকটোজ
- গ্লুটেন
- আনারস
- স্ট্রবেরি
- কিউই ফল
- আম
- পেঁপে
- পিচ
- আপেল
- চেরি
- আঙুর
- কলা
- ড্রাগন ফল
- ব্লুবেরি
- রাস্পবেরি
- নারকেল
- টমেটো
- শাক
- কাঁচা বাঁধাকপি
- বাদামি চাল
- মরিচ
- হলুদ
এই তালিকাটি প্রতিদিন ফলো করলে আপনি জানতে পারবেন কোন ভিটামিনের অভাবে এলার্জি হয় তাহলে সে অনুযায়ী খাবার হিসাব করে খেতে পারবেন
কোন ভিটামিনের অভাবে চর্মরোগ হয়
প্রিয় পাঠক এতক্ষণ আমরা আলোচনা করলাম কোন ভিটামিনের অভাবে এলার্জি হয়। এখন আমরা তোমাদের সাথে শেয়ার করব কোন ভিটামিনের অভাবে চর্মরোগ হয়। চর্মরোগ একটি ত্বকের রোগ যেটি সাধারণত শরীরে পুষ্টির অভাবে হয়ে থাকে। গবেষনায় দেখা গিয়েছে ভিটামিনের অভাবে চর্মরোগ হয়ে থাকে। যে সকল ব্যক্তিদের ত্বকের সমস্যা আছে তাদের জন্য জেনে রাখা জরুরী কোন ভিটামিনের অভাবে চর্মরোগ হয়ে থাকে। চলো তাহলে সে ভিটামিন গুলোর নিয়ে আলোচনা করা যাক:
ভিটামিন এ আমাদের ত্বকের কোষ বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে এবং ত্বকের শুষ্কতা, খসখসে ভাব দূর করে অকাল বার্ধক্য প্রতিরোধেও বেশ কার্যকারিতা রয়েছে। ভিটামিন এ এর অভাবে জেরুসিস কার্টিস নামক ত্বকে একটি রোগ হয় যেটি হাইপারক্যারাটোসিস নামে পরিচিত। এই রোগের ফলে ত্বকের মসৃণতা ও স্বাভাবিকতা হারিয়ে যায় যার ফলে চর্মরোগের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়। আমাদের ত্বকের সেল বৃদ্ধি করতে ভিটামিন ডি এর গুরুত্ব অপরিসীম। মানবদেহে যখন ভিটামিন ডি এর অভাব দেখা দেয় তখন খোশপাঁচড়া, শুষ্কতা, এবং সোরিয়াসিসের মত চর্মরোগের লক্ষণ দেখা দিতে পারে।
সোরিয়াসিস একটি দীর্ঘস্থায়ী চর্মরোগ যেটি ত্বক থেকে সহজে যেতে চায় না। এছাড়াও ভিটামিন ই, ভিটামিন বি৩, ভিটামিন সি এর অভাবে চর্মরোগ সৃষ্টি হতে পারে। যে সকল ব্যক্তির দেহে এসব ধরনের ভিটামিনের ঘাটতি দেখা দেবে ত্বক স্বাভাবিক সৌন্দর্য হারিয়ে ধীরে ধীরে ক্ষতিগ্রস্ত হতে থাকে। যার ফলে স্কারভি, অ্যাটোপিক ডার্মাটাইটিস রোগ হয়ে একজিমার মতো চর্মরোগ দেখা দিবে।
একজিমা কোন ভিটামিনের অভাবে হয়
যে সকল ব্যক্তিরা অনেক বছর যাবত ত্বক নিয়ে বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য সতর্কতার প্রথম পদক্ষেপ হচ্ছে কোন ভিটামিনের অভাবে এলার্জি হয় এই সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা রাখা। এর পাশাপাশি ত্বকের একজিমা, লালচে ভাব, চর্মরোগ, চুলকানি, এই বিষয়েও ধারণা রাখতে হবে। একজিমা এমন একটি রোগ যা অ্যাটোপিকডার্মাটাইসিস নামেও পরিচিত। এটি মানব দেহের প্রদাহ জনিত একটি রোগ যা সাধারণত ত্বকের শুষ্কতা, লালচে দাগ, চুলকানি ও ত্বক ফাটা জনিত সমস্যার সাথে জড়িত।
বিভিন্ন কারণে ত্বকে একজিমা হতে পারে। তবে বিশেষ কিছু ভিটামিনের অভাবে একজিমা দেখা দেয়। একজিমা কোন ভিটামিনের অভাবে হয় তা নিম্নে ব্যাখ্যা করা হলো:
- ভিটামিন ডি আমাদের ত্বককে বিভিন্ন ক্ষতিকর পদার্থ থেকে রক্ষা করে এবং ত্বকের ইমিউন সিস্টেমের কার্যকারিতা বজায় রাখে। ভিটামিন ডি এর অভাবে ত্বক স্বাভাবিক সৌন্দর্য হারাতে থাকে যার ফলে একজিমার লক্ষণ দেখা দেয়।
- ভিটামিন এ আমাদের ত্বকের কোষের পূর্ণর্গঠনে সহায়তা করে যার ফলে ত্বকের শুষ্কতা, খসখসে ভাব ও রুক্ষ ভাব দূর হয়। ভিটামিন এ এর অভাব হলে একজিমা দেখা দেয়।
- আমাদের শরীরে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট তৈরিতে ভিটামিন সি এর বিকল্প নেই। ভিটামিন সি আমাদের ত্বককে কোলোজেন সমৃদ্ধ, শক্তিশালী ও মসৃন রাখতে সহায়ক। ত্বকে যখন ভিটামিন সি এর অভাব দেখা দেয় তখন একজিমাসহ বিভিন্ন ধরনের ত্বকের সমস্যা সৃষ্টি হয়।
- যাদের শরীরে ভিটামিন বি৩ অথবা নায়াসিনের অভাব রয়েছে তাদের দেহে একজিমার লক্ষণ গুলো দ্রুত প্রকাশ পায়। কারণ নাইসিনের অভাবে একজিমার লক্ষণ তীব্র হতে থাকে। যার ফলে ত্বকের শুষ্কতা, রুক্ষতা, ক্ষতসহ নানান ধরনের ত্বকের সমস্যা দেখা দেয় যেটি ত্বকের প্রতিরক্ষার ক্ষমতা হ্রাস করে।
রক্তে এলার্জি বেশি হলে কি হয়
ইতিমধ্যে আমরা জেনে গিয়েছি কোন ভিটামিনের অভাবে এলার্জি হয়। কিন্তু অনেক এলার্জি রোগীরাই জানে না রক্তে এলার্জি বেশি হলে কি হয়। রক্তের এলার্জি ধরা পড়া খুবই মারাত্মক একটি ব্যাপার যেটির ফলে শরীরে বিভিন্ন রকমের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। রক্তে এলার্জির কারণে সর্বপ্রথম ত্বকের উপর প্রভাব বিস্তার করতে পারে যার ফলে ত্বকে খোস পাঁচড়া, লালচে দাগ, কালচে দাগ দেখা দেয়। এ অবস্থাকে সাধারণত উরটিকারিয়া বা হর্টিকেরিয়া বলা হয়ে থাকে যার ফলে ত্বকে চুলকানি ও ফোলাভাব তৈরি হয়। যে সকল রোগীদের শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা আছে তাদের রক্তে এলার্জি হলে সর্দি কাশি ও
শ্বাসনালীর সমস্যা দ্বিগুণ বেড়ে যায়। যার ফলে তাদের সাইনাস ইনফেকশন, ব্রংকাইটিস অথবা অ্যাজমা রোগের লক্ষণ দেখা দেয়। এর ফলে তাদের শ্বাস প্রশ্বাসে অনেক অসুবিধা তৈরি হয়। যে সকল ব্যক্তিদের রক্তে এলার্জি রয়েছে তাদের হজম প্রক্রিয়ায় অনেক ধরনের বাধা সৃষ্টি হয় যার ফলে তারা পেটে ব্যথা, বমি ও ডায়রিয়া রোগে আক্রান্ত হয়। রক্তে এলার্জি থাকার কারণে শরীরের বিভিন্ন অংশে সেয়েলিং ও ফোলাভাব দেখা দেয় এ ধরনের সমস্যা সাধারণত মুখ, ঠোঁট চোখ ও গলায় হতে দেখা যায়। অতিরিক্ত এলার্জি রক্তের সিস্টেমেটিক প্রতিক্রিয়া তৈরি করে যার ফলে হৃদরোগ,
কিডনির সমস্যা, লিভারের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। রক্তে এলার্জির কারণে শ্বাসনালি, ত্বক হজম প্রক্রিয়াসহ শরীরে বিভিন্ন ক্ষতিকর প্রভাব তৈরি হয়। তাই আপনাদের যাদের রক্তে এলার্জির লক্ষণ আছে তাদের দ্রুত চিকিৎসা গ্রহণ করা উচিত। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কখনো এলার্জির ওষুধ খাবেন না।
চামড়া কুচকে যায় কোন ভিটামিনের অভাবে
যারা দীর্ঘদিন ধরে এলার্জি সংক্রান্ত সমস্যায় ভুগছেন তারা অবশ্যই এই ব্যাপারে সচেতন থাকবেন কোন ভিটামিনের অভাবে এলার্জি হয়। এর পাশাপাশি আপনাদেরকে আরো জানতে হবে চামড়া কুঁচকে যায় কোন ভিটামিনের অভাবে। কারণ আমাদের অনেকেরই অল্প বয়সে চামড়া কুচকে যাওয়ার সমস্যা আছে। চামড়া কুচকে গেলে বয়সের তুলনায় অনেকটা বুড়ো দেখা যায় যেটি আমাদের বাহ্যিক সৌন্দর্যকে নষ্ট করে দেয়। তাই যে সকল ব্যক্তিরা চামড়া কুচকে যাওয়া নিয়ে টেনশনে আছেন তাদেরকে আমি এমন কয়েকটি ভিটামিনের নাম বলবো যে ভিটামিনগুলো না খাওয়ার ফলে চামড়া কুচকে যাচ্ছে। সে ভিটামিন গুলো হলো:
- ভিটামিন এ
- ভিটামিন সি
- ভিটামিন ই
- ভিটামিন বি৩/ নায়াসিন
- ভিটামিন ডি
শেষকথা
প্রিয় পাঠক বৃন্দ যারা বিভিন্ন ওয়েবসাইটে খোঁজার চেষ্টা করছিলেন কোন ভিটামিনের অভাবে এলার্জি হয় আশা করি আপনারা এই সকল ভিটামিনের নাম আজকের পোস্টের মাধ্যমে জানতে পেরেছেন। এগুলো ছাড়াও কোন ভিটামিন খেলে আপনাদের এলার্জি প্রতিরোধ করতে সুবিধা হবে সেগুলো আমাদের আজকের পোস্টে পেয়ে যাবেন। ভিটামিনের অভাব আমাদের শরীরের জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। এর ফলে এলার্জি সমস্যা ছাড়াও আরো নানান জটিল রোগ সৃষ্টি হতে পারে। তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় এমন কিছু ভিটামিন রাখার চেষ্টা করবেন যেগুলো খেলে এলার্জি রোগীরা সুস্থ জীবন যাপন
করতে সক্ষম হয়। আপনাদের পরিবারে যদি কোন এলার্জি রোগী থাকে তাহলে তাদের সাথে আমাদের আজকের পোস্ট শেয়ার করে দিবেন। কোন ভিটামিনের অভাবে এলার্জি হয় এই সংক্রান্ত আপনাদের যদি কোনো মন্তব্য থাকে তাহলে আমাদের পোস্টের নিচে কমেন্ট বক্সে শেয়ার করতে ভুলবেন না।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url