নতুন সেনাপ্রধান কে বা বাংলাদেশের সকল সেনা প্রধানের তালিকা
বাংলাদেশের সেনা প্রধানের নাম কি বর্তমান সময়ের সেনাপ্রধান দেশের উন্নয়নের ক্ষেত্রে কি রকম অবদান রাখছে সে বিষয়টি জানা অনেক জরুরী। চাকরি প্রস্তুতি অথবা সাধারণ জ্ঞানের খাতিরে নয় একজন দেশের নাগরিক হিসেবেও বাংলাদেশের সেনাপ্রধানের নাম কি এ বিষয়টি জানা উচিত। তাই আজকে আমাদের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে বাংলাদেশের সেনা প্রধানের নাম কি এবং
বাংলাদেশের সেনা প্রধানের তালিকা জানানো হবে। উক্ত বিষয়গুলো বাদে আরো যে বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন সেগুলো হল বর্তমান সেনাপ্রধানের বাড়ি কোথায় এবং মোবাইল নম্বর। পাশাপাশি সেনাবাহিনী প্রধানের ভীষণ কি সে সম্পর্কে জানতে পারবেন। সুতরাং বাংলাদেশের সেনা প্রধানের নাম কি এবং আরো অন্যান্য বিষয়গুলো বিস্তারিতভাবে জানার জন্য অবশ্যই আর্টিকেলের শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
পোস্ট সূচিপত্র
নতুন সেনাপ্রধান
সেনাপ্রধান হল মূলত চিফ অফ আর্মি স্টাফ বা সংক্ষেপে সিএএস। সেনাবাহিনী প্রধান মূলত বাংলাদেশের পেশাগত সেনাবাহিনীর প্রধান বা প্রধান কর্মকর্তা। ঢাকা সেনানিবাসে অবস্থিত সেনাবাহিনীর সদর দপ্তর হতে সেনাপ্রধান তার কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকেন। সেনাপ্রধানরা চার তারকা জেনারেল বা পূর্ণ জেনারেল পদমর্যাদার হয়ে থাকেন। পূর্বে মইন উদ্দিন আহমেদের আগে সেনাপ্রধানরা পূর্ণ জেনারেল ছিলেন না। তাদেরকে সেই সময় “লেফটেন্যান্ট জেনারেল” বলা হতো।
এছাড়া স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল যদিও এম এ জি ওসমানী চার তারকা জেনারেল ছিলেন। একটি নির্দিষ্ট সময় পর পরে নতুন সেনাপ্রধান নিয়োগ দেওয়া হয়। সাধারণত সরকার কর্তৃক নিয়ম নীতি মেনে যোগ্য ব্যক্তিকে নতুন সেনাপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব অর্পণ করা হয়ে থাকে। ১৯৭২ সালের ৭ এপ্রিল কে এম সফিউল্লাহ কে প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমান নতুন সেনাপ্রধান হিসেবে নিয়োগ করেছিলেন। তার আগ পর্যন্ত সেনাপ্রধানের দায়িত্বে ছিলেন এমএজি ওসমানী। আবার তিনি মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনাপতি হিসেবেও নিযুক্ত ছিলেন।
অনেকের মতে আব্দুর রব স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সেনাপ্রধান হলেও বিষয়টি আসলে অন্যরকম ছিল। আসলে ১৯৭১ সালে মুক্তি বাহিনীর চিফ অফ স্টাফ হিসেবে তাকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। এরপর ১৯৭৮ সালে সেনাপ্রধানের পদমর্যাদা লেফটেন্যান্ট জেনারেল এ উন্নীত করা হয় এবং তারপর ২০০৭ সালে তা চার তারকা জেনারেলের উন্নীত করা হয়েছিল। বর্তমানে বাংলাদেশের সেনা প্রধানের নাম কি এ বিষয়টি অনেকে জানলেও তার বিস্তারিত জীবন বৃত্তান্ত কেউ জানেনা। তাই চলুন আজকে এই আর্টিকেলের মাধ্যমে নতুন সেনাপ্রধানের জীবন বৃত্তান্ত সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
বাংলাদেশের সেনা প্রধানের নাম কি
২০২৪ সালের শুরুতেই সেনাবাহিনীর প্রধান ব্যক্তিটিকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। আন্ত বাহিনীর সংযোগ অধিদপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশের সেনা প্রধানের নিয়োগের বিষয়টি বিবৃতি আকারে তুলে ধরা হয়েছিল। আবার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে সেনাবাহিনীর প্রধান কাকে নিয়োগ দেয়া হবে সে বিষয়টিও জানানো হয়েছে। মূলত ২০২৪-২০২৭ এই তিন বছরের জন্য বাংলাদেশের সেনাপ্রধান কে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বহি প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছিল বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট জেনারেল হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত পাচ্ছেন “ওয়াকার-উজ-জামান”।
গত ২০২৪ সালের ২৩ জুন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে জেনারেল পদে পদোন্নতি দিয়ে প্রতিরক্ষা বাহিনীগুলোর প্রধানের নিয়োগ অর্থাৎ বেতন, ভাতা ও অন্যান্য সুবিধা আইন ২০১৮ অনুযায়ী তিন বছরের জন্য সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। আইএসপিআর এর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় লেফটেন্যান্ট জেনারেল-ওয়াকার-উজ জামান ১৯৮৫ সালের ২০ ডিসেম্বর ১৩ তম দীর্ঘমেয়াদি কোর্সের সঙ্গে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কমিশন লাভ করেছিলেন। তার শিক্ষা জীবনের কথা বলতে গেলে ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড এন্ড স্টাফ কলেজ মিরপুর এবং
যুক্তরাজ্যের জয়েন্ট সার্ভিসেস কমান্ড এন্ড স্টাফ কলেজ থেকে গ্রাজুয়েশন সম্পূর্ণ করেছেন। তিনি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে “মাস্টার্স অব ডিফেন্স স্টাডিজ” এবং যুক্তরাজ্যের কিংস কলেজ, ইউনিভার্সিটি অফ লন্ডন থেকে “মাস্টার্স অফ আর্টস ইন ডিফেন্স স্টাডিজ” ডিগ্রী অর্জন করেছেন। আশা করি বাংলাদেশের সেনা প্রধানের নাম কি এই প্রশ্নের উত্তর আপনারা পেয়ে গেছেন।
বর্তমান সেনাপ্রধান কে এবং তার কৃতিত্ব
আপনি যদি আর্টিকেলের উপরের অংশ পড়ে থাকেন তাহলে বর্তমান সেনা প্রধান কে সে বিষয়টি সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। বর্তমান সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান বাংলাদেশ সেনাপ্রধানের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। আসুন তাহলে আমাদের বর্তমান সেনাপ্রধান এর সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া যাক। ওয়াকার উজ্জামানের সুদীর্ঘ ৩৯ বছরের সামরিক জীবনে কমান্ড, স্টাফ ও প্রশিক্ষকের অভিজ্ঞতার একটি পরিপূর্ণ ভান্ডার। তিনি ২০০৯ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০১০ সালের ৮ ই জুন পর্যন্ত ১৭ ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্ট এর উপ অধিনায়ক ও অধিনায়কের প্রধান দায়িত্বে কর্মরত ছিলেন।
তৎকালীন সময়ে তিনি বিডিআর বিদ্রোহ দমনে নিষ্ঠা ও বিচক্ষণতার সাথে দায়িত্ব পালন করে প্রশংসা কুড়িয়েছেন। তবে বিডিআর বিদ্রোহ এবং পিলখানা হত্যা সংক্রান্ত বিষয়টি একটি জটিল বিষয় হিসেবে রূপান্তর করা যায়। কেননা ২০২৪ সালে এসে স্বৈরাচার ক্ষমতার পতনের পরে পিলখানা হত্যা কাণ্ড বিষয়টি আবার নতুন করে জাগ্রত হচ্ছে। তবে সেক্ষেত্রে তৎকালীন সময়ে ওয়াকার-উজ-জামান বিডিআর বিদ্রোহ দমনে অর্থাৎ দেশের শৃঙ্খলা রক্ষার্থে তার জায়গা থেকে তার দায়িত্ব পালন করে গেছেন। এরপর ২০১১ সালের ২৭ জুলাই থেকে ২০১৩ সালের ১১ নভেম্বর পর্যন্ত ৪৬ স্বতন্ত্র পদাতিক
ব্রিগেডের কমান্ডার হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন। জিওসি হিসেবেও ২০১৪ সালের ২ এপ্রিল থেকে ২০১৭ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তিন বছর নবম পদাতিক ডিভিশন কমান্ড হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এরিয়া কমান্ডার হিসেবে সাভারে ও জেনারেল অফিসার কমান্ডিং নবম পদাতিক ডিভিশন হিসেবে ওয়াকার উজ্জামান টানা ৩ বছর অত্যন্ত সফলতার সাথে বিজয় দিবস প্যারেড ২০১৪, ২০১৫ এবং ২০১৬ তে কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। বিরল এই কৃতিত্বের শিখিয়েছে সড়ক হিসেবে এসজিপি “সেনাগৌরব” পদকে ভূষিত হয়েছেন।
আবার স্টাফ হিসেবেও তিনি পার্বত্য চট্টগ্রামে নিয়োজিত একটি ব্রিগেড স্কুল অফ ইনফ্র্যান্ট্রি এন্ড ট্যাকটিকস (এসআইএন্ডটি) এবং সেনা সদরে বিভিন্ন পদবী ও নিয়োগে দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়া তিনি জেসিও এনসিও একাডেমি (জে এন এ) স্কুল অফ ইনফ্র্যান্ট্রি এন্ড ট্যাকটিকস ও বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ পিস সাপোর্ট এন্ড ট্রেনিং (বিপসট) এ প্রশংসা এবং সুনামের সাথে একজন প্রশিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। সেনা সদর সামরিক সচিবের শাখায় তিনি সহকারী সামরিক সচিব, উপসামরিক সচিব এবং সামরিক সচিব (এমএস) হিসেবে বিভিন্ন মেয়াদের ভিত্তিতে দায়িত্ব পালন
করেছেন। সেনা সদর জিএস ব্রাঞ্চের চিফ অফ জেনারেল স্টাফ (সিজিএস) হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পূর্বে তিনি প্রধানমন্ত্রীর প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার (পিএসও এএফডি) হিসেবে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে কর্তব্যরত ছিলেন। লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান জাতিসংঘের ব্যানারে মিলিটারি অবজারভার হিসেবে অ্যাঙ্গোলাতে এবং সিনিয়র অপারেশন অফিসার হিসেবে লাইবেরিয়াতে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। সেনাবাহিনীতে তার কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের ভিত্তিতে “অসামান্য সেবা পদক” (ওএসপি) এ ভূষিত হন।
এ পর্যন্ত বাংলাদেশের সেনা প্রধানের নাম কি এবং তার কৃতিত্বগুলো কি সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া গেল। আসুন তাহলে এবার সেনাপ্রধানের ব্যক্তিগত জীবনের কিছু বিষয় সম্বন্ধে আলোকপাত করা যাক।
বর্তমান সেনা প্রধানের বাড়ি কোথায়
বর্তমান সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান এর জন্ম ১৯৬৬ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর। তিনি বর্তমানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একজন জেনারেল ও বর্তমান সেনাপ্রধান হিসেবে নিযুক্ত আছেন। গত ২০১৪ সালের ২৩ জুন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ১৮ তম সেনাপ্রধান হিসেবে যোগদান করেছেন। অসাধারণ কৃতিত্বের সাথে তার কর্মজীবন পরিচালনা করার পাশাপাশি বর্তমানে বাংলাদেশের সম্পূর্ণ সেনা প্রতিরক্ষার দায়িত্ব উজ্জ্বলতার সাথে পালন করে যাচ্ছেন।
বর্তমান সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান এর পৈতৃক নিবাস শেরপুর জেলায়। দাম্পত্য সঙ্গী বলতে গেলে ওয়াকার উজ্জামান বেগম সারাহনাজ কমলিকা কে বিয়ে করেছেন। মূলত জেনারেল মুহাম্মদ মুস্তাফিজুর রহমান ওয়াকার উজ্জামান এর সম্পর্কে শশুর। জেনারেল মুহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান ১৯৯৭ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত সেনাপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। বর্তমানে ওয়াকার-উজ-জামান দুই কন্যা সন্তানের জনক। তাদের সন্তানের নাম হলো রাইসা জামান এবং শায়রা ইবনাত জামান।
সেনা প্রধানের মোবাইল নাম্বার
আমরা আর্টিকেলের এই পর্যায়ে এসে বাংলাদেশের সেনা প্রধানের নাম কি এবং তার ব্যক্তিগত জীবন সংক্রান্ত বিষয়গুলো উপলব্ধি করতে পারলাম। চলুন তাহলে এবার জরুরী প্রয়োজনে সেনাপ্রধানের মোবাইল নাম্বার গুলো সম্পর্কে জানা যাক। তবে সেনা প্রধানের পারসোনাল বা ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বর উইকিপিডিয়া বা সেভাবে ফলাও হবে প্রচার করা হয় না। কিন্তু জরুরী প্রয়োজনে প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার এবং অপারেশন স্টাফ, গোয়েন্দা অধিদপ্তরের মোবাইল নম্বর সহ বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাবে। নিচে সেই সকল পরিদপ্তর এর বিস্তারিত মোবাইল নম্বর সহ দেয়া হলো।
প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসারের কার্যালয়
- নিয়োগ: পিএস প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার
- পদমর্যাদা: মেজর
- নামঃ তৌহিদুল ইসলাম মান্নান (এসজিপি, পিএসসি)
- টেলিফোনঃ 983-4322
- মোবাইলঃ 01769-014322
- Email: ps_pso@afd.gov.bd, ps2psoafd@gmail.com
অপারেশনস এবং পরিকল্পনা পরিদপ্তর
- নিয়োগঃ জেনারেল স্টাফ অফিসার (গ্রেড ২)
- পদমর্যাদা: মেজর
- নাম: ওয়াসিম আকরাম (পিএসসি),পদাতিক
- টেলিফোন: 983-4340
- মোবাইল: 01769-014340
- Email: gso2_army@afd.gov.bd
গোয়েন্দা পরিদপ্তর
- নিয়োগঃ জেনারেল স্টাফ অফিসার (গ্রেড ২)
- পদমর্যাদাঃ স্কোয়াড্রন লীডার
- নামঃ রাকিবুল ইসলাম জিডিপি
- টেলিফোনঃ 983-2687
- মোবাইলঃ 01769-015316
- Email: gso2_airint@afd.gov.bd
প্রশিক্ষণ পরিদপ্তর
- নিয়োগঃ জেনারেল স্টাফ অফিসার (গ্রেড ২)
- পদমর্যাদাঃ লেফটেন্যান্ট কমান্ডার
- নামঃ এম এমদাদ উল্লাহ মিয়া (এনডি, পিসিজিএমএস, পিএসসি, বিএন)
- টেলিফোনঃ 983-4368
- মোবাইলঃ 01769-014368
- Email: gso2_jttrg@afd.gov.bd
বেসামরিক সামরিক সম্পর্ক পরিদপ্তর
- নিয়োগঃ জেনারেল স্টাফ অফিসার (গ্রেড ২)
- পদমর্যাদাঃ মেজর
- নামঃ রাকিব আহমেদ
- টেলিফোনঃ 983-4376
- মোবাইলঃ 0176901-4376
- Email: afdcmrpandc@gmail.com
অ্যাডমিন ও লজিস্টিক পরিদপ্তর
- নিয়োগঃ জেনারেল স্টাফ অফিসার (গ্রেড ২)
- পদমর্যাদাঃ স্কোয়াড্রন লিডার
- নামঃ আব্দুল আল আহাদ (এটিসি)
- টেলিফোনঃ 983-4386
- মোবাইলঃ 0176901-4386
- Email: gso2_admin1@afd.gov.bd
বাংলাদেশের সেনা প্রধানের তালিকা
বাংলাদেশের সেনা প্রধানের নাম কি এই প্রশ্নতে সর্বপ্রথম মোহাম্মদ শফিউল্লাহ এর নাম চলে আসে। বিগত সময়কালে সর্বমোট ১৮ বার সেনাপ্রধান নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। সময়ের ভিত্তিতে বিভিন্ন সময় নিয়োগ প্রাপ্ত সেনাপ্রধান কর্মকর্তারা দেশের নিরাপত্তার খাতিরে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। আসুন তাহলে এবার এ পর্যন্ত বাংলাদেশের সেনা প্রধান কতগুলো নিয়োগ দেওয়া হয়েছে তাদের ব্যাপারে অর্থাৎ বাংলাদেশের সেনা প্রধানের তালিকা ছক আকারে জেনে নেওয়া যাক।
লেখকের শেষকথা
প্রিয় পাঠক বৃন্দ আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে যারা স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী তারা এবং যারা চাকরির প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সেনাপ্রধানের নাম কি এবং বাংলাদেশের সেনাপ্রধানের তালিকা বিষয়বস্তুটি অনেকাংশেই সাহায্য করবে। আপনাদেরকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য। আমরা সব সময় আমাদের ওয়েবসাইটে তথ্যসমৃদ্ধ আর্টিকেল পাবলিশ করার চেষ্টা করি। আপনি চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন।
আজকের এই পোস্টটি অনেকটাই গুরুত্বপূর্ণ হওয়ার প্রেক্ষিতে আপনার বন্ধু-বান্ধবদের বাংলাদেশ সেনাপ্রধানের বিষয়বস্তু সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানানোর লক্ষ্যে এই পোস্টটি শেয়ার করতে পারেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url