আক্কেল দাঁত ব্যথা কতদিন থাকে-আক্কেল দাঁত ওঠার লক্ষণ

আক্কেল দাঁত ব্যথা কতদিন থাকে এবং এই ব্যথা থেকে কিভাবে পরিত্রাণ পেতে পারেন এই সম্পর্কে জানুন। আক্কেল দাঁত উঠা প্রতিটি মানুষের জীবনে সাধারণ একটি অভিজ্ঞতা। এই দাঁত ওঠার সময় বেশিরভাগ মানুষেরই অনেক কষ্ট ও ব্যথার সম্মুখীন হতে হয়। কারো কারো ক্ষেত্রে ব্যথা সহনীয় হয়। আবার কারো ক্ষেত্রে ব্যথা খুবই তীব্র হতে পারে। আক্কেল দাঁত ব্যথা কতদিন থাকে এই সম্পর্কে অনেকেরই সঠিক ধারণা না থাকার ফলে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। 
আক্কেল-দাঁত-ব্যথা-কতদিন-থাকে
আজকে আপনাদের সাথে আক্কেল দাঁত ব্যথা ও তা থেকে পরিত্রাণ কিভাবে পেতে পারেন এই সম্পর্কিত সকল ধরনের তথ্য শেয়ার করার চেষ্টা করব। আপনাদের কাছে অনুরোধ রইলো আজকের পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত খুবই মনোযোগ সহকারে পড়বেন। আক্কেল দাঁত সংক্রান্ত আরো যে সকল বিষয়াবলি এই পোস্টে পেয়ে যাবেন সেগুলো হলো- আক্কেল দাঁত কেন হয়, আক্কেল দাঁত উঠলে করণীয় কি, আক্কেল দাঁত ওঠার লক্ষণ গুলো কি, আক্কেল দাঁত ব্যথা কমানোর উপায়, আক্কেল দাঁত তোলার খরচ কত ইত্যাদি।
পোস্ট সূচিপত্র

ভূমিকা

আক্কেল দাঁত ওঠা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া হলেও এটি অনেকের ক্ষেত্রে বিরক্তিকর হতে পারে। আক্কেল দাঁত ব্যথা একেকজনের একেক সময়ে বন্ধ হতে পারে। সবার একই সময়ে উঠবে না, আবার সবার একই সময়ে আক্কেল ব্যাথা বন্ধ হবে না। এটি প্রতিটি ব্যক্তির দাঁতের অবস্থান ও মুখের স্বাস্থ্যের উপর নির্ভর করে। অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে আক্কেল দাঁত ব্যথা কতদিন থাকে। আক্কেল দাঁত ব্যথা কতদিন থাকে এর নির্দিষ্ট কোন সময়সীমা নেই। এটি সম্পূর্ণ ব্যক্তির দাঁতের অবস্থার উপর নির্ভর করে। যদি কোনো ব্যক্তির দাঁত সঠিকভাবে না উঠে তখন আক্কেল দাঁত আংশিক ভাবে বের হয়। 

যখন আক্কেল দাঁত আংশিকভাবে বের হয় তখন এটি ধীরে ধীরে বড় হতে অনেকটা দীর্ঘ সময় লেগে যায়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যায় ছয় থেকে সাত দিনের মধ্যে আক্কেল দাঁত ব্যথা কমে আসে। তবে যদি দাঁতে কোন ইনফেকশন দেখা দেয় অথবা দাঁত তাড়াতাড়ি উঠে তাহলে এই সময়টি এক থেকে দেড় মাস দীর্ঘ হতে পারে।

আক্কেল দাঁত কেন হয়

প্রিয় পাঠক ইতিমধ্যে আমরা জেনেছি আক্কেল দাঁত ব্যথা কতদিন থাকে।কিন্তু আমাদের মধ্যে অনেকেরই অজানা আক্কেল দাঁত কেন হয় বা আক্কেল দাঁত ওঠার কারণ কি। আমাদের জীবনে সকলেরই কোনো না কোনো সময়ে আক্কেল দাঁত ওঠে। এটি সাধারণত মাড়ির শেষ অংশে চার কোনায় চারটি হয়ে থাকে। আক্কেল দাঁতের অপর নাম হচ্ছে তৃতীয় মোলার দাঁত। সাধারণত এটি মানুষের মুখের মাড়ির শেষ দিকে উঠে। অনেকেই বলে থাকেন “আক্কেল দাঁত উঠলে মাথায় আক্কেল হয়”। এটি আসলে আমরা একে অপরকে মজা করে বলে থাকি এই কথার কোনো সত্যতা নেই। 

এখন চলুন মূল কথায় ফিরে আসা যাক কেন আক্কেল দাঁত হয়? আক্কেল দাঁত সাধারণত প্রাকৃতিকভাবে মানুষের শারীরিক একটি বিকাশের অংশ। আজ থেকে অনেক বছর পূর্বে আমাদের পূর্বপুরুষদের অথবা আদিম যুগের মানুষদের খাদ্য ছিল খুবই কঠিন। তারা সকল প্রকার কাঁচা মাছ, মাংস, শক্ত খাবার খেতে অভ্যস্ত ছিল। এগুলো চিবানোর জন্য অতিরিক্ত মোলার দাঁতের প্রয়োজন। এই অতিরিক্ত মোলার দাগ হচ্ছে আক্কেল দাঁত আক্কেল দাঁত হওয়ার আরো একটি প্রধান কারণ হচ্ছে জিনগত উত্তরাধিকার। আমাদের অনেক পূর্বপুরুষদের/ বংশের বিভিন্ন মানুষের আক্কেল দাঁত থাকে। 
তাই তাদের জিনের মাধ্যমে আমরাও অনেকে আক্কেল দাঁত পেয়ে থাকি। বর্তমানে চোয়ালের আকারের পরিবর্তনের ফলে আক্কেল দাঁত আংশিকভাবে বের হয়। কারণ প্রাচীনকালে মানুষের মুখের চোয়াল বড় ছিল যার কারণে তাদের মুখে অতিরিক্ত দাঁত ধারণ করতে পারত। কিন্তু বর্তমানে মানুষের মুখের চোয়াল ছোট হওয়ায় সঠিকভাবে আক্কেল দাঁত উঠতে পারে না যার ফলে নানা রকম সমস্যা দেখা দেয়।

আক্কেল দাঁত উঠলে করণীয়

যে সকল ব্যক্তিদের আক্কেল দাঁত উঠে তারা অনেকেই জানেনা আক্কেল দাঁত উঠলে করণীয় কি। যার ফলে আক্কেল দাঁত উঠলে তারা এমন কিছু কাজ করে ফেলে যার ফলে দাঁতের ব্যথা দ্বিগুণ বেড়ে যায় এবং খেতে, মুখ খুলতেও কষ্ট হয়ে যায়। আক্কেল দাঁত উঠলে আপনাদেরকে পাঁচটি কাজ অবশ্যই করতে হবে।এই পাঁচটি কাজ করলে আপনার ব্যথা ধীরে ধীরে কমে যাবে। সে পাঁচটি কাজ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:

মুখের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা

আক্কেল দাঁত উঠার পর নিয়মিত মুখের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে হবে। কারণ মাড়িতে নতুন কোন দাঁত উঠলে সেখানকার টিস্যু খুবই স্পর্শকাতর হয়ে ওঠে। যার কারণে সেখানে খাদ্যকণা বা ব্যাকটেরিয়া জমা হতে পারে। তাই নিয়মিত নরম ব্রাশ দিয়ে দাঁত ব্রাশ করা উচিত। বিশেষ করে যাদের আক্কেল দাঁত উঠেছে তারা ব্রাশ করার সময় খুবই সতর্ক থাকবেন যেন ব্রাশের মাধ্যমে দাঁতে কোনো আঘাত না লাগে। তা না হলে ব্যথা বেড়ে যাবে। ব্রাশ করার পর ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা কমাতে ভালো কোনো মাউথওয়াশ ব্যবহার করতে পারেন।

লবণ পানি দিয়ে কুলি

আক্কেল দাঁত উঠলে আপনি যদি প্রতিদিন দুই থেকে তিনবার লবণ পানি দিয়ে কুলি করেন তাহলে ব্যথা অনেকটা কমে যাবে এবং আরামদায়ক অনুভব হবে। লবন পানি দিয়ে কুলি করা এটি প্রাচীন যুগ থেকেই ঘরোয়া একটি পদ্ধতি যেটি এখনো সবাই মেনে চলে।

ব্যথানাশক ওষুধ

আক্কেল দাঁত ব্যথা যদি আপনার বেশি বেড়ে যেতে থাকে তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যথানাশক ওষুধ গ্রহণ করুন। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ধরনের ওষুধ সেবন না করাই উত্তম। তা না হলে দাঁতের উপর ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি হতে পারে।

গরম সেক

আক্কেল দাঁতের ব্যথা কমাতে গরম সেক দেওয়ার বিকল্প নেই। আক্কেল দাঁত উঠলে মুখে এতটাই ব্যথা অনুভব হয় যার ফলে মুখ খোলা কষ্টকর হয়ে যায়। অনেক সময় দেখা যায় এর জন্য দাঁতের মাড়িও ফুলে যায়। তাই পরিষ্কার কাপড় গরম করে মুখে সেক দিন যাতে ব্যথার উপশম হয়। কারণ আক্কেল দাঁত ব্যথা কতদিন থাকে তার কোন নিশ্চয়তা নেই তাই প্রতিদিন গরম সেঁক দেওয়ার অভ্যাস করুন।

নরম খাবার খাওয়া

আক্কেল দাঁত হলে ভুলেও কোনো ধরনের শক্ত খাবার খাওয়া যাবেনা। এতে করে দাঁতের উপর চাপ সৃষ্টি হয় এবং চিবানো খুব কষ্টকর হয়ে যায়। তাই আক্কেল দাঁত ওঠার পর খিচুরি, পুডিং, ম্যাস করা আলু, নরম সবজি এই ধরনের খাবার খাওয়া উচিত।

আক্কেল দাঁত ওঠার লক্ষণ

কমবেশি সকলেরই আক্কেল দাঁত ওঠে। কিন্তু অনেকেরই জানা নেই আক্কেল দাঁত ওঠার লক্ষণ গুলো কি কি। আক্কেল দাঁত ওঠার বেশ কয়েকটি লক্ষণ রয়েছে যে লক্ষণ গুলো দেখলে আপনি বুঝতে পারবেন আপনার আক্কেল দাঁত উঠবে সেই লক্ষণ গুলো হলো:
  • মুখের পেছনে ব্যথা অনুভব হওয়া
  • মাড়ি ফুলে যাওয়া
  • চোয়াল থেকে কান পর্যন্ত ব্যথা ছড়ানো
  • মুখ খোলার সময় অস্বস্তি বা ব্যথা অনুভব হওয়া খাবার সময় মাড়িতে চাপ লেগে ব্যথা হওয়া
  • মাড়ি থেকে রক্তক্ষরণ হওয়া
  • মুখে দুর্গন্ধ বা খারাপ স্বাদ
  • দাঁত ভেঙে যাওয়ার অনুভূতি
প্রথম দিকে যখন আক্কেল দাঁত ওঠার লক্ষণ প্রকাশ পায় তখন বুঝে ওঠা যায় না আক্কেল দাঁত ব্যথা কতদিন থাকে। কারণ প্রতিটি ব্যক্তির একই রকম লক্ষণ প্রকাশ নাও পেতে পারে।

আক্কেল দাঁত ব্যথা কমানোর উপায়

আক্কেল দাঁত ব্যথা সবার জন্য সাধারণ সমস্যা নয়। অনেকের জন্য এটি অসহ্যকর হয়ে দাঁড়ায়। যার ফলে যে কোনো কাজে মনোযোগ দিতে বাধা সৃষ্টি হয়। আক্কেল দাঁত ব্যথা কমানোর বেশ কয়েকটি কার্যকরী উপায় রয়েছে নিচে সেই উপায়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হলো:

১/ আক্কেল দাঁতে ব্যথা কমানোর জন্য ঠান্ডা সেক দেওয়া কার্যকরী একটি পদ্ধতি। ঠান্ডা সেক দেওয়ার জন্য আইসপ্যাক অথবা ঠান্ডা পানিতে ভেজানো কাপড় ব্যবহার করতে পারেন। কাপড়টি ঠান্ডা হলে পনেরো থেকে বিশ মিনিট ব্যথার জায়গায় ধরে রাখতে হবে। এটি আপনার মাড়ির ফোলা ভাব কমানোর পাশাপাশি ব্যথা উপশম করবে।

২/ যে সকল ব্যক্তিদের চুইংগাম চিবানোর অভ্যাস আছে তাদের যদি আক্কেল দাঁত ওঠে তাহলে আক্কেল দাঁতের ব্যথা না কমা পর্যন্ত চুইংগাম খাওয়া বন্ধ রাখতে হবে। কারণ চুইংগাম খাওয়ার ফলে মাড়ির উপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি হয়ে ব্যথা বেড়ে যায়। চুইংগাম মাড়ির টিস্যুতে আটকে গিয়ে সংক্রমণ ঘটায় এর ফলে দাঁতের অবস্থা আরো খারাপ হতে পারে।

৩/ আক্কেল দাঁত ওঠার পর যদি ব্যথা দীর্ঘস্থায়ী হয় তাহলে ভালো কোনো ডেন্টিস্টের পরামর্শ নেওয়া উচিত। ডেন্টিস্ট দাঁত ও মাড়ির অবস্থা টেস্ট করে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা প্রদান করবে যা আক্কেল দাঁতের ব্যথা কমাতে সহায়তা করবে। যদি দাঁতের অবস্থা বেশি খারাপ হয় প্রয়োজনে আক্কেল দাঁত তুলে ফেলার প্রয়োজন হতে পারে।

৪/ আক্কেল দাঁতের ব্যথা কমানোর জন্য প্রাচীন একটি ঘরোয়া উপায় রয়েছে সেটি হলো হলুদ জল। হলুদ জল বানানোর জন্য এক গ্লাস গরম পানিতে আধা চামচ হলুদ গুঁড়ো, দুটি লবঙ্গ ও দুটি শুকনো পেয়ারা পাতা দিন। এরপর এই পানি দিয়ে কিছুক্ষণ কুলি করুন এতে আক্কেল দাঁত ও মাড়ির ব্যথা দূর হয়ে যাবে।

৫/ আমরা সকলেই জানি দাঁতের ব্যথা কমাতে লবঙ্গ কতটা উপকারী। যাদের আক্কেল দাঁত ব্যথা রয়েছে তারা মুখের মধ্যে ব্যথার জায়গাটিতে একটি লবঙ্গ চেপে রাখতে পারেন এতে ব্যথা অনেকটা কমে আসবে।
আক্কেল দাঁত ব্যথা কতদিন থাকে শুধু এই নিয়ে চিন্তা না করে উপরিউক্ত পাঁচটি নিয়ম সঠিকভাবে মেনে চলার চেষ্টা করুন। এতে আপনার আক্কেল দাঁত ব্যথা ধীরে ধীরে কমে যাবে এবং আপনি সুস্থ জীবন ফিরে পাবেন।

আক্কেল দাঁত তোলার খরচ কত

যে সকল ব্যক্তিদের আক্কেল দাঁত ব্যথা দীর্ঘস্থায়ী হয় তাদেরকে চিকিৎসকরা অনেক সময় আক্কেল দাঁত তুলে ফেলার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। আক্কেল দাঁত তোলার খরচ কত অনেক ব্যক্তিদের জানা নেই। যার কারণে তারা খরচের কথা ভেবে ডাক্তারের কাছে যান না। এর ফলে দাঁতের অবস্থা আরো খারাপ হতে থাকে যেটি আমাদের শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর এবং অস্বস্তিকর। বিভিন্ন ক্লিনিকে অথবা হাসপাতালগুলোতে আক্কেল দাঁত তোলার খরচ ভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। 
কারণ আপনি যদি প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসার মাধ্যমে আক্কেল দাঁত তুলতে চান তাহলে সেখানে খরচ অনেকটা বেশি হতে পারে। অপরদিকে কেউ যদি সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসার মাধ্যমে আক্কেল দাঁত তুলতে চায় তাহলে সেখানে কম খরচ করতে পারে। আমাদের দেশে সাধারণত আক্কেল দাঁত তোলার খরচ ১০ হাজার থেকে ১৫ হাজার টাকা পর্যন্ত হতে পারে। অনেক সময় আক্কেল দাঁত ব্যথার পরিমাণ বেশি হলে রোগীর অবস্থা যদি জটিল হয়ে যায় তাহলে সার্জারির প্রয়োজন হয়ে এটি ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা লাগতে পারে। 

যাদের আক্কেল দাঁত ব্যথা মারাত্মক আকার ধারণ করেছে তাদের আক্কেল দাঁত ব্যথা কতদিন থাকে এই বিষয়ে একদমই না ভেবে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ভালো মানের কোনো হাসপাতালে চিকিৎসকের নিকট অ্যাপয়েন্টমেন্ট নেওয়া উচিত।

শেষকথা

প্রিয় পাঠকবৃন্দ,আমাদের আজকের ব্লগ পোস্টের মূল আলোচ্য বিষয় ছিলো আক্কেল দাঁত ব্যথা কতদিন থাকে, আক্কেল দাঁত তুলতে কত টাকা খরচ হয়, আক্কেল দাঁত ব্যথা থেকে কিভাবে পরিত্রাণ পেতে পারি এই সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্য আপনাদের সাথে শেয়ার করার চেষ্টা করেছি এবং প্রতিটি তথ্য অথেনটিক চিকিৎসা বিষয়ক ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে যাতে করে আপনাদের বুঝতে সুবিধা হয়। আক্কেল দাঁত ব্যথা কতদিন থাকে এটি সম্পূর্ণ ব্যক্তির শারীরিক অবস্থার উপর নির্ভর করে। কিন্তু এটি সত্য যে আক্কেল দাঁতের ব্যথা স্থায়ী হয় না। 

আপনাদের মধ্যে যারা আক্কেল দাঁত ব্যথায় ভুগছেন তারা অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চলার চেষ্টা করবেন এবং প্রয়োজনমতো চিকিৎসা নিলে আক্কেল দাঁতের ব্যথা থেকে পরিত্রাণ পাবেন। আপনাদের পরিচিত ব্যক্তিগণ, পরিবারের সদস্যদের মধ্যে যারা আক্কেল দাঁত ব্যথায় ভুগছেন এবং যাদের আক্কেল দাঁতের চিকিৎসা সম্পর্কে কোনো ধারণা নেই তাদের সাথে আমাদের আজকের পোস্টটি শেয়ার করে দিতে পারেন। এছাড়া আপনি চাইলে আপনার সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্টগুলোতেও শেয়ার করতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url