যে সকল খাবারে এলার্জি নেই বিস্তারিত জানুন

প্রিয় বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন! আশা করি সবাই সুস্থ আছেন। আমাদের কিছু ভাই ও বোনেরা জানতে চেয়েছেন কোন কোন খাবারে এলার্জি নেই। যে সকল ব্যক্তিদের এলার্জি সমস্যা আছে তাদের জন্য আজকের এই পোস্টটি কার্যকর হবে বলে মনে করি। আপনি যদি আজকের পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে কোন কোন খাবারে এলার্জি নেই এই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে যাবেন এবং আপনার খাবারগুলো বাছাই করে খেতে বেশ সুবিধা হবে। 
কোন-কোন-খাবারে-এলার্জি-নেই
আজকের পোস্টে আমরা এলার্জি খাবার সংক্রান্ত আরো যে সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করব সেগুলো হচ্ছে- কোন কোন খাবারে এলার্জি আছে তার তালিকা, এলার্জি কমানোর উপায় গুলো কি, কোন কোন শাকে এলার্জি আছে, কোন কোন ডালে এলার্জি আছে, কোন কোন মাংসে এলার্জি আছে, কোন কোন মাছে এলার্জি আছে, কোন কোন সবজিতে এলার্জি আছে সেগুলোর নাম, কলায় কি এলার্জি আছে ইত্যাদি এসকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে।
পোস্ট সূচিপত্র

ভূমিকা

কোন কোন খাবারে এলার্জি নেই এটি স্পষ্টভাবে ধারণা করা খুবই কঠিন কাজ। কারণ প্রতিটি ব্যক্তির দেহ বিভিন্ন বৈশিষ্টের হয়ে থাকে। কারো সবজিতে এলার্জি থাকতে পারে, কারো ফল ও মাংসে এলার্জি থাকতে পারে, কারো মাছ ও ডিমে এলার্জি থাকতে পারে, আবার কারো প্রিজারভেটিভ/ কেমিক্যালযুক্ত খাদ্যে এলার্জি থাকতে পারে। তাই আপনি যদি জানতে চান কোন কোন খাবারে এলার্জি নেই তাহলে এটি আপনার দেহের পরীক্ষা-নিরীক্ষা অনুযায়ী চিকিৎসক আপনাকে আপনার দেহের ধরণ অনুযায়ী বলে দিতে পারবে। তাহলে সেই খাবারগুলোই এলার্জিবিহীন হিসেবে ধরে নিয়ে খেতে পারবেন। 

তবে বিশেষ কিছু খাবার আছে যেগুলোতে এলার্জি নেই যা আপনার শরীরের এলার্জি কমাতে সাহায্য করে। সেগুলো হলো- ম্যাগনেসিয়াম যুক্ত মাছ, মাংস, শাকসবজি, টক দই এই ধরনের খাবার গুলো এলার্জি প্রতিকারে সহায়তা করে।

কোন কোন খাবারে এলার্জি আছে তার তালিকা

ইতিমধ্যে আমরা আলোচনা করলাম কোন কোন খাবারে এলার্জি নেই। কোন কোন খাবারে এলার্জি আছে তার তালিকা গুলো আপনাদের সাথে এখন শেয়ার করব। তাহলে আপনাদের মধ্যে যারা এলার্জি রোগী আছেন তাদের এলার্জি জাতীয় খাবার বাছাই করে অন্যান্য খাবার খেতে বেশ সুবিধা হবে। কোন কোন খাবারে এলার্জি নেই এটি আসলে বলে শেষ করা যাবে না। তাই যে সকল খাবারে এলার্জির মাত্রা বেশি প্রধান কয়েকটি নাম নিচে দেওয়া হলো:

দুগ্ধজাত পণ্য

এমন কিছু দুগ্ধজাত পণ্য আছে যেগুলো মানুষের শরীরে এলার্জির কারণ হতে পারে। যারা গরুর দুধ ও ছাগলের দুধ দিয়ে তৈরি চিজ, মাখন, দই খেতে পছন্দ করেন এ সকল খাদ্য থেকেও শরীরে এলার্জি লক্ষণ প্রকাশ পেতে পারে।

ডিম

ডিম খেতে পছন্দ করে না এমন মানুষ পাওয়া খুবই মুশকিল। ডিম আমাদের প্রতিদিনের খাবারের প্রধান অংশ বলা চলে। কিন্তু ডিমের সাদা অংশ ও ডিমের কুশুম থেকে মানুষের শরীরে এলার্জি হতে পারে।

গম ও বাদাম

গম দিয়ে তৈরি রুটি, পাস্তা, বেকিং খাবার, বার্লি, রাই এগুলোতে যেমন প্রোটিন রয়েছে তেমনি এলার্জি রোগীদের জন্য উপযুক্ত নয়। চিনাবাদাম, বৃক্ষজাত বাদাম, আমন্, ওয়ালনাট, পেকান এই ধরনের বাদাম এলার্জি রোগীদের দেহে গুরুতর প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে।

ফল ও সবজি

এমন কিছু ফল ও শাকসবজি রয়েছে যেগুলোতে এলার্জি বিদ্যমান। যেমন- কিউই, স্ট্রবেরি, আপেল, পিচ, টমেটো, বেল পেপার, আলু ইত্যাদি এসকল ফল ও সবজি দেহে এলার্জি মাত্রা বাড়ায়। এছাড়াও এমন কিছু কেমিকাল জাতীয় বা প্রিজারভেটিভ খাদ্য রয়েছে যেগুলোতে এলার্জির মাত্রা বেশি থাকে। সে খাবারগুলো থেকে রোগীর দেহে বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে।

এলার্জি কমানোর উপায়

প্রিয় দর্শকগণ কোন কোন খাবারে এলার্জি নেই আশা করি এই নিয়ে আপনারা বেশ কয়েকটি খাবারের নাম এই পোস্টটার মাধ্যমে জানতে পেরেছেন। কিন্তু অনেক দর্শকরা আমাদেরকে প্রশ্ন করেছেন এলার্জি কমানোর উপায় কি? এলার্জি কমানোর অনেক উপায় আছে।তার মধ্যে বেশ কয়েকটি প্রধান উপায় নিয়ে বর্ণনা করা হলো- এলার্জি কমানোর প্রথম উপায় হচ্ছে যে সকল স্থানে ধুলোবালি, ময়লা আবর্জনা, অপরিচ্ছন্নতা লেগে থাকে সেসব স্থানে থেকে দূরে থাকা। প্রয়োজন ছাড়া ঘরের দরজা জানালা বন্ধ রাখুন। সম্ভব হলে ঘরে এয়ার ফিল্টার ব্যবহার করুন যা আপনার এলার্জি দূর করতে 
সাহায্য করবে। এলার্জি কমাতে অ্যান্টিহিস্টাসিন ওষুধ বেশ কার্যকরী। যাদের এলার্জি থেকে চুলকানি, নাক ও চোখ দিয়ে পানি পড়া সমস্যা আছে তারা এই ওষুধটি ব্যবহার করতে পারবেন। এছাড়া এলার্জি কমানোর জন্য একটি থেরাপি আছে যেটির নাম হচ্ছে ইমিউনোথেরাপি বা অ্যালার্জি শর্ট। এটি এলার্জিনের প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং বিশেষজ্ঞদের মতামত হচ্ছে এটি দীর্ঘমেয়াদী এলার্জি কমাতে সহায়তা করে। এলার্জি কমাতে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার বিকল্প নেই। আপনি যে ঘরে থাকেন সেটি সবসময় পরিষ্কার- পরিচ্ছন্ন রাখার চেষ্টা করবেন। এছাড়াও ব্যবহৃত কাপড়-চোপড়, বালিশ, 

চাদর প্রতিদিন পরিষ্কার রাখবেন। যদি পোষা প্রাণী থাকে তাহলে তাদেরকে নিয়মিত পরিস্কার রাখুন যেন তাদের দেহ থেকে আপনার দেহে এলার্জির জীবাণু না ছাড়ায়। অনেক সময়ে স্ট্রেস থাকার কারণে এলার্জির উপসর্গ বেড়ে যায়। তাই এলার্জি কমানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের যোগ ব্যায়াম, মেডিটেশন করুন তাহলে স্ট্রেস কমে আসবে এবং এলার্জি নিয়ন্ত্রনে থাকবে। এলার্জি কমানোর জন্য খাবার সময় খেয়াল রাখবেন কোন কোন খাবারে এলার্জি নেই সেই খাবারগুলো বেছে খাওয়ার চেষ্টা করবেন।

কোন কোন শাকে এলার্জি আছে

যারা কিছুদিন আগে প্রশ্ন করেছিলেন কোন কোন খাবারে এলার্জি নেই তাদের মধ্যে একজন জানতে চেয়েছেন কোন কোন শাকে এলার্জি আছে। আপনাদের সাথে এমন কিছু শাক নিয়ে আলোচনা করব যে সকল শাকে এলার্জি আছে। যার ফলে এলার্জি রোগীদের এগুলো পরিমিত পরিমানে খেতে হবে। যদিও আমরা জানি শাক আমাদের দেহের পুষ্টিগুণ বজায় রাখতে সাহায্য করে। যেটি মানবদেহে প্রোটিন ও রাসায়নিক উপাদান যোগায়। কিন্তু কিছু শাক আছে যেগুলো এলার্জি বৃদ্ধি করে। যেমন- পালং শাক, লেটুস শাক, মরিচ শাক, সরিষা শাক। 

পালং শাকে অক্সালেটস নামক একটি রাসায়নিক পদার্থ থাকে যেটি শরীরে এলার্জির জীবাণু তৈরি করতে পারে। এই অক্সালেটস বেশি খাওয়ার ফলে কিডনিতে পাথর হয়। পালম শাকের কারনে যদি এই এলার্জি হয়ে থাকে তাহলে শরীর থেকে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে গিয়ে রক্তশূন্যতা দেখা দিতে পারে। লেটুস শাকে লেটুকা নামক এমন একটি প্রোটিন উপাদান রয়েছে যা খাওয়ার ফলে অনেকর দেহে এলার্জির লক্ষণ দেখা দেয়। লেটুস শাক খাওয়ার ফলে এলার্জির লক্ষণগুলো যেভাবে প্রকাশ পায় সেগুলো হচ্ছে- ত্বকে ফুসকুড়ি, অথবা চুলকানি হওয়া। 

এছাড়াও মরিচ শাকে ক্যাপসাইটিন নামক একটি উপাদান হয়েছে যার ফলে মুখে চুলকানি, ঠোঁট চুল দিয়ে ফোলা ভাব দেখা দেয়। কোন কোন খাবারে এলার্জি নেই যারা এই বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে চান তাদেরকে অবশ্যই বলবে যেসব শাকে এলার্জির লক্ষণ রয়েছে সেই শাকসবজি গুলোও এড়িয়ে চলার চেষ্টা করবেন।

কোন কোন ডালে এলার্জি আছে

ডালকে প্রোটিনের প্রধান অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কারন ডাল থেকে আমরা প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন পেয়ে থাকে। এমনকি ডাল অনেকের পছন্দনীয় একটি খাবারের মধ্যে পড়ে। কিন্তু অনেকেই জানে না কোন কোন ডালে এলার্জি আছে চলুন সেই ডালগুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক মুগ ডাল ও মসুর ডালে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে যার ফলে অনেকের শরীরে এলার্জির প্রতিক্রিয়া তৈরি করতে পারে। এমনকি মসুর ডালে লেকটিন নামক একটি উপাদান থাকার ফলে এলার্জি রোগীদের জন্য মসুর ডাল পরিহার করা উচিত। 
তাই মুগ ডাল ও মসুর ডাল থেকে অনেক সময় এলার্জি হয়ে স্কিনে চুলকানি, ফুসকুরি হয়। যে সকল এলার্জি রোগীরা চানা ডাল পছন্দ করেন তাদের জেনে রাখা জরুরী যে চানা ডালে এমন কিছু প্রোটিন ও ফাইটিক এসিড রয়েছে যেটি দেহে এলার্জির পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়।

কোন কোন মাংসে এলার্জি আছে

কোন কোন খাবারে এলার্জি নেই আশা করি এই বিষয়ে আপনাদেরকে পূর্ণাঙ্গ ধারণা দিতে পেরেছি। এখন আমরা জানবো কোন কোন মাংসে এলার্জি আছে। অনেকেই আছেন যারা মাংস ছাড়া একদমই খেতে পারেনা। কিন্তু তাদের এলার্জির সমস্যার কারণে মাংস খাওয়া পরিহার করতে হয়। গরুর মাংস পছন্দ করে না এমন মানুষ খুব কম পাওয়া যাবে। কিন্তু অতিরিক্ত গরুর মাংস খাওয়ার ফলে শরীরে এলার্জি দ্রুত বেড়ে যায়। কারণ গরুর মাংস অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে দেহে অ্যালবুমিন এবং গামা গ্লোবুলিন প্রোটিনের মাত্রা বেড়ে গিয়ে এলার্জির লক্ষণ প্রকাশ পায়। 

অনেকে মনে করে থাকেন শুধু গরু ও ছাগলের মাংসেই এলার্জি রয়েছে। কিন্তু মুরগির মাংসে এলার্জি থাকা অসম্ভব। অনেকেই জানে না মুরগির মাংসে এলার্জি থাকতে পারে। মুরগির মাংসে সেরাম এলবুমিন এবং হিমোগ্লোবিন প্রোটিন রয়েছে যা এলার্জি রোগীদের জন্য উপযুক্ত নয়।

কোন কোন মাছে এলার্জি আছে

অনেক এলার্জি রোগীরা মনে করে থাকেন কোন কোন খাবারে এলার্জি নেই শুধুমাত্র এতটুকু বিষয় বিবেচনা করে খেলেই হবে এছাড়া সকল প্রকার মাছ-মাংস খাওয়া যাবে। কিন্তু আপনাদের এটিও ভাবতে হবে যদি আপনি এলার্জি রোগী হন তাহলে কোন কোন মাছে এলার্জি আছে এটিও বিবেচনা করতে হবে। যদিও চিকিৎসাবিদরা বলে থাকেন মাছ প্রোটিনের গুরুত্বপূর্ণ একটি উৎস। যাদের দেহে প্রোটিনের ঘাটতি রয়েছে তাদেরকে বেশি বেশি মাছ খেতে বলা হয়। এমন কিছু মাছ আছে যেটি মানবদেহে এলার্জির প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। স্যালমন মাছে পারভালবুমিন নামক একটি উপাদান আছে 

যেটি মানবদেহে এলার্জির প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। এছাড়াও সামুদ্রিক মাছ যেমন- টুনা ফিস, কডফিস এই মাছগুলোর প্রোটিন এলার্জি রোগীদের দেহে চুলকানি, গলা সংকোচনের সমসযা সমস্যা তৈরি করে থাকে। যে সকল এলার্জি রোগীরা ইলিশ মাছ খেতে পছন্দ করেন তাদেরকে প্রথমেই মাথায় রাখতে হবে ইলিশ মাছে প্রচুর পরিমাণে এলার্জি রয়েছে এটি এলার্জির মাএা অতিরিক্ত বাড়িয়ে ফেলতে পারে। যদি আপনি মাছের এলার্জি প্রতিরোধ করতে চান তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী এলার্জি টেস্ট করে যে সকল মাছ আপনার জন্য খাওয়া উপযুক্ত শুধুমাত্র সেই সকল মাছ খাওয়ার চেষ্টা করুন। তাহলে আপনার দেহে এলার্জির প্রতিক্রিয়া হ্রাস পাবে।

কোন কোন সবজিতে এলার্জি আছে

আমরা সকলেই জানি সবজি আমাদের দেহের সুস্বাস্থ্যের জন্য কতটা উপকারী। সবজি ছাড়া যেন আমাদের দেহের উন্নতি কল্পনা করা যায় না। কিন্তু আপনাদেরকে এটিও জানতে হবে কোন কোন সবজিতে এলার্জি আছে। বিশেষ করে এলার্জি রোগীদের জন্য এটি বিবেচনায় রাখা খুবই জরুরী টমেটোতে এমন দুটি প্রোটিন রয়েছে যেটি মানবদেহে এলার্জি সৃষ্টি করতে পারে। সেগুলোর নাম হল পেশাতিন ও লীপোকেলিন। সাধারণত আমরা সবজির এলার্জি বলতে শুধুমাত্র বেগুনকে বুঝি। 
কিন্তু অনেকেই জানিনা বেগুনে কি উপাদান থাকার কারণে আমাদের শরীরে এলার্জি সৃষ্টি হয়ে থাকে। বেগুনে সেলোনিন নামক একটি উপাদান থাকে যেটি আমাদের ত্বকে এলার্জি সৃষ্টি করে। এমনকি এই এলার্জি থেকে মাথা ব্যথার লক্ষণও তৈরি হয়। অনেক চিকিৎসকরা বলে থাকেন আলুতে থাকা প্যাটাটিন ও কুমড়ায় থাকা স্যালিসিলেট মানবদেহে এলার্জি প্রতিক্রিয়া ঘটায়।

কলায় কি এলার্জি আছে

কলা একটি পুষ্টি জাতীয় খাদ্য। কিন্তু অনেকেই ধারণা করে থাকেন কলায় কি অ্যালার্জি আছে? সাধারণত কলায় দুই ধরনের প্রোটিন থাকে একটি ব্যানানাইন ও আরেকটি হচ্ছে লেটিন। এই দুই ধরনের প্রোটিন থেকে কলার মাধ্যমে অনেকের এলার্জি হতে পারে। ব্যানানাইন হচ্ছে কলার একটি স্পেশাল প্রোটিন যা মানুষের ত্বক ও স্বাসতন্ত্রে এলার্জির প্রতিক্রিয়া তৈরি করে। কলার মধ্যে থাকা লেটিনে যেহেতু প্রোটিন রয়েছে তাই এটি এলার্জির কারণ হয়ে পেটের অস্বস্তিকর ভাব বৃদ্ধি করে থাকে।

শেষকথা

প্রিয় বন্ধুরা আমাদের আজকের আলোচনার মূল বিষয়বস্তু ছিল কোন কোন খাবারে এলার্জি নেই। আশা করি এলার্জি বিষয়ক আপনাদের যত প্রশ্ন আছে সেগুলা এই পোস্টের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন। কোন কোন খাবারে এলার্জি নেই এই সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্যগুলো আমরা সার্টিফাইড চিকিৎসকের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করে আপনাদের সাথে শেয়ার করার চেষ্টা করেছি। এছাড়াও বিভিন্ন ভেরিফাইড অনলাইন ওয়েবসাইটের টেলিমেডিসিন বা চিকিৎসা বিষয়ক ওয়েবসাইট থেকেও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য শেয়ার করা হয়েছে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url