ফ্রিল্যান্সিং কি?-ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ এবং পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং কি এ বিষয়টি যদি কোন নতুন ফ্রিল্যান্সার খুব ভালোভাবে আয়ত্ত করতে পারে তাহলে কিছুদিনের মধ্যেই সে একজন এক্সপার্ট ফ্রিল্যান্সার হিসেবে পরিণত হতে পারবে। তবে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ফ্রিল্যান্সার হওয়ার জন্য ধৈর্য ধারণ করা আবশ্যক। পাশাপাশি কম্পিউটারের স্ক্রিনের সামনে গড়ে প্রতিদিন কমপক্ষে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা থাকার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। তাই আজকের আর্টিকেলটি তাদের জন্যই খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে যারা 
ফ্রিল্যান্সিং-এর-কাজ-সমূহ
নতুনভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে চাচ্ছেন। আজকে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ সম্পর্কে জানার পাশাপাশি আরো যে বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পারবেন সেগুলো হল- ফ্রিল্যান্সিং কি এবং ফ্রিল্যান্সিং কত প্রকার, ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কিভাবে করতে হয় পাশাপাশি এর ভবিষ্যৎ কি, ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে বাংলাদেশের কি সুবিধা হচ্ছে এ বিষয়গুলি সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন। সুতরাং আপনাদের কাছে অনুরোধ থাকবে আর্টিকেলটি ধৈর্য সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য।
পোস্ট সূচীপত্র

ফ্রিল্যান্সিং কি

“ফ্রিল্যান্সিং” বলতে সেই বিষয়টি কেই বুঝিয়ে থাকে যে কোন একটি নির্দিষ্ট অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে বিভিন্ন কাজ সম্পন্ন করা হয় এবং সে অনুযায়ী একটি পারিশ্রমিক লিপিবদ্ধ হতে থাকে। “ফ্রিল্যান্সিং” মূলত স্বাধীনভাবে ঘরে বসে কাজ করার একটি ক্ষেত্র হিসেবে ব্যাপকভাবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। সাধারণত ফ্রিল্যান্সিংকে “মুক্তপেশা” হিসেবে অভিহিত করার এটাই মূল কারণ যে এখানে কোন ধরা বাধা নিয়ম থাকে না। যেমন একজন অফিস কর্মী তাকে সকালে উঠে অফিসে যেতে হয় এবং নির্দিষ্ট টাইমে ঘরে ফিরতে হয়। কিন্তু ফ্রিল্যান্সারদের কোন ধরা বাধা নিয়ম থাকে না। 

একজন ফ্রিল্যান্সার তার খেয়াল খুশি মত ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ সম্পন্ন করতে পারে। ফ্রিল্যান্সারদের সকল কাজ ইন্টারনেটের মাধ্যমে হয়ে থাকে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা গেছে একজন চাকরিজীবী থেকে ফ্রিল্যান্সার অধিক টাকা আয় করে থাকেন। তবে নতুন অবস্থায় একজন ফ্রিল্যান্সারের প্রধান যে সমস্যা তৈরি হয় সেটি হল সঠিক গাইডলাইন। একজন অভিজ্ঞ মেন্টর পারেন একজন এক্সপার্ট ফ্রিল্যান্সার তৈরি করতে। তাই ফ্রিল্যান্সারদের অবশ্যই একটি সঠিক গাইডলাইনসের আওতায় থেকে কোর্স করা উচিত।

ফ্রিল্যান্সিং কত প্রকার

বাংলাদেশের অনেক বেকার লোক আজ ফ্রিল্যান্সিং করে উচ্চ লেভেলে পৌঁছে গেছেন। যদি কোন ব্যক্তি তার কম্পিউটার সমন্ধে মোটামুটি জ্ঞান থাকে এবং কাজ করার আগ্রহ থাকে তাহলে সে ফ্রিল্যান্সিং জগতে অবশ্যই উন্নতি লাভ করতে পারবে। তবে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য অবশ্যই ধৈর্য ধারণ করা জরুরী। প্রাথমিক পর্যায়ে হয়তো ইনকামের পরিমাণ একটু কম থাকবে অথবা ইনকামের পরিমাণ শূন্য হবে কিন্তু এই শূন্য অবস্থায় যদি কেউ ধৈর্য ধারণ করে ফ্রিল্যান্সিং কি এবং ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান অর্জন করে তাহলে তার ভবিষ্যৎ অবশ্যই উজ্জ্বল। 

ফ্রিল্যান্সিং বিষয়টি আসলে কি সেটা আমরা জেনেছি এখন আমাদের জানা উচিত ফ্রিল্যান্সিং কত প্রকার কারণ একটি বিষয় সম্পর্কে আমরা যদি আদ্যপ্রান্ত সকল কিছু না জানি তাহলে সেই বিষয় নিয়ে সামনে আগানো সম্ভব নয়। তবে ফ্রিল্যান্সিং কত প্রকার এ বিষয়টি সম্পূর্ণ বলা সম্ভব নয় কেননা ফ্রিল্যান্সিং এই সেক্টরটি একটি বড় মাপের বিস্তৃত সেক্টর। এখানে ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ক কাজের শেষ নাই তবে ফ্রিল্যান্সিং কত প্রকার এ বিষয়টি না বলে যদি এমনভাবে বলা হতো ফ্রিল্যান্সিং কাজ কত প্রকার তাহলে অনেকটাই সহজ হয়ে যেত। 
কেননা ফ্রিল্যান্সিং একটাই বিষয় কিন্তু এখানে বিভিন্ন কাজের সেক্টর করে রয়েছে। তাই যারা নতুন হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে চাচ্ছেন তারা বিষয়টি নিয়ে অবগত হতে পারেন যে ফ্রিল্যান্সিং এর কোন প্রকারভেদ হয় না ফ্রিল্যান্সিং এর ভেতরে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ এবং এর সেক্টরগুলো বিদ্যমান রয়েছে। সুতরাং একজন বিগিনার ফ্রিল্যান্সারের সেই বিষয়গুলি সহজভাবে জানা উচিত। যেটি তারা বুঝতে পারে ফ্রিল্যান্সিং এ কত ধরনের কাজ রয়েছে এ সম্পর্কে প্রথমে জানতে হবে। 

সেখান থেকে নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী সে দক্ষতাকে অবলম্বন করতে হবে। যেটি সম্পর্কে একজন নতুন ফ্রিল্যান্সার আগ্রহ প্রকাশ করে আশা করি পাঠক বৃন্দ আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে ফ্রিল্যান্সিং এর কখনো প্রকারভেদ হয় না। এটি নিজেই একটি বিষয় এবং উক্ত বিষয়ে সঙ্গে অনেকগুলো কাজ জড়িত রয়েছে। তাই আসুন এখন আমরা ফ্রিল্যান্সিং এই সেক্টরে কত ধরনের কাজ রয়েছে সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করি।

ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ

বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং বিষয়টি ব্যাপকভাবে জনপ্রিয় পাশাপাশি আয়ের একটি ভালো উৎস হওয়ার কারণে অনেকেই পেশাটাকে গ্রহণ করছেন। বাংলাদেশ সরকার বেকার জনগোষ্ঠীকে সচ্ছল করার লক্ষ্যে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর নিয়ে নানা রকম পরিকল্পনা করছেন। সেই লক্ষ্যে হাইটেক পার্ক থেকে বিভিন্ন সময় ছেলে এবং মেয়েদের ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ক ফ্রী প্রশিক্ষণ দেয়া হয়ে থাকে। যার মাধ্যমে বেকার ছেলেমেয়েরা তাদের আয়ের উৎস খুঁজে পাচ্ছে। তবে এখনও সেভাবে বাংলাদেশ সরকার উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারেনি যার ফলে সবাই ফ্রি প্রশিক্ষণ এর আওতায় অন্তর্ভুক্ত হতে পারছে না। 

যারা প্রশিক্ষণ নিতে পারছেন না চিন্তার কোন কারণ নেই আজকের এই আর্টিকেল যদি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে একজন নতুন নতুন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনি অনেকটাই উপকৃত হবেন। এমনকি আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ এর যেকোনো একটি বিষয়ে ভালোভাবে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন তাহলে আপনি অবশ্যই একজন এক্সপার্ট ফ্রিল্যান্সার হিসেবে গণ্য হবেন। নিচে ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ক কাজগুলো পর্যায়ক্রমে বিস্তারিত ভাবে দেওয়া হল।

গ্রাফিক্স ডিজাইন

আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অনেকগুলো বিষয় যদি লক্ষ্য করি তাহলে গ্রাফিক্সের যে ছোঁয়া রয়েছে তা অভিযুক্ত করতে পারব। সকালে ঘুম থেকে উঠে পেস্টের কভার থেকে শুরু করে ঘুমাতে যাওয়ার আগে যদি কোন ওষুধ সেবন করা হয় সেটির কভার সবগুলোই গ্রাফিক্স ডিজাইনার এর দ্বারা সম্পন্ন করা হয়ে থাকে। যেহেতু দৈনন্দিন ব্যবহারিক জিনিসপত্র আমাদের অবশ্যই প্রয়োজন তাই সেই সকল কোম্পানিরও একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার সব সময় প্রয়োজন। তবে গ্রাফিক্স ডিজাইন এই কাজটি একরকম কাজ নয় এটির ভিতরে অনেকগুলো কাজ জড়িত রয়েছে। 

তবে একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে গ্রাফিক্স ডিজাইনের সকল কাজ শেখার প্রয়োজন পড়ে না সেখান থেকে তার আগ্রহ অথবা দক্ষতা অনুযায়ী যেকোনো একটি কাজ করার মাধ্যমে সে ফ্রিল্যান্সিং জগতে লক্ষ লক্ষ ডলার ইনকাম করতে পারবে। গ্রাফিক্স ডিজাইন অর্থাৎ এই সেক্টরের ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ হল লোগো ডিজাইন, পোস্টার ডিজাইন, টি-শার্ট ডিজাইন, প্রোডাক্টের কাভার ডিজাইন, ইউটিউব থামনেইল ডিজাইন উল্লেখযোগ্য। তাই একজন ফ্রিল্যান্সার যদি প্রাথমিক অবস্থায় ফ্রিল্যান্সিং কি এ বিষয়টি সম্পর্কে পাশাপাশি গ্রাফিক্স ডিজাইনের যেকোনো একটি বিষয় নিয়ে দক্ষতা অর্জন করতে 

পারে। তাহলে কিছুদিন পর থেকে সে অবশ্যই টাকা ইনকাম করা শুরু করতে পারবে। তবে ট্রেন্ডিং অনুযায়ী বর্তমানে টি শার্ট ডিজাইন এবং লোগো ডিজাইন মার্কেটপ্লেস এবং আউট অফ মার্কেটপ্লেস দুই জায়গাতেই প্রচুর ডিমান্ড রয়েছে। নিজেকে একজন টি শার্ট ডিজাইনার অথবা লোগো ডিজাইনার হিসেবে গড়ে তুলতে পারলে অবশ্যই একজন এক্সপার্ট গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে বিবেচিত হবে।

ওয়েব ডিজাইন এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট

ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ এর তালিকাতে এই দুটি কাজ অনেকটাই একে অপরের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত‌। ওয়ার্ড গুলো শুনেই বোঝা যাচ্ছে যে এ ধরনের কাজ বিভিন্ন ওয়েবসাইট সংবলিত কাজ হয়ে থাকে। প্রধানত ওয়েব ডিজাইনাররা একটি ওয়েবসাইট দেখতে কেমন হবে এবং কেমন ভাবে ডিজাইন করলে ভিউয়ার্স আকৃষ্ট হবে সেই কাজটি করে থাকে। আবার ওয়েব ডেভলপমেন্ট বিষয়ে তারাই কাজ করে যারা ওয়েবসাইট তৈরি বা ডেভলপিং করে থাকে। একজন ওয়েব ডেভলপার ওয়েবসাইটকে ব্যবহার উপযোগী পাশাপাশি ডাইনামিক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে দেয়। 

বর্তমান সময়ে বিভিন্ন কোম্পানি অথবা কোম্পানি কর্তৃপক্ষ তাদের প্রোডাক্ট বাজারে বিক্রির পাশাপাশি অনলাইনে বিক্রির জন্য আগ্রহ প্রকাশ করে থাকে এবং অনলাইনে বিক্রি করলে তাদের দোকান ভাড়া কর্মচারী ভাড়া কোন কিছুই লাগেনা। এজন্যই এখনকার সময়ে অনলাইন সেল একটি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে আর অনলাইনে প্রোডাক্ট বিক্রি করতে হলে অবশ্যই একটি ভালো মানের আকর্ষণীয় ওয়েবসাইট প্রয়োজন। তাই আকর্ষণীয় এবং ব্যবহার উপযোগী ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য একজন ওয়েব ডিজাইনার পাশাপাশি ওয়েব ডেভলপারের বিকল্প আর কিছু নেই। 

একজন ওয়েব ডেভলপার অথবা ওয়েব ডিজাইনারের মার্কেটপ্লেস এবং মার্কেটপ্লেসের বাইরে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য কত টাকা চার্জ করে থাকে শুনলে অবাক হয়ে যাবেন। বর্তমান সময়ে একটি পূর্ণাঙ্গ ওয়েবসাইট তৈরি করার ক্ষেত্রে ওয়েব ডেভেলপাররা কমপক্ষে ৫০০ ডলার চার্জ করে থাকেন। পাশাপাশি ওয়েব ডিজাইনাররাও সেম একইভাবে অনেক টাকা নিয়ে থাকেন। তাই ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ এর তালিকাতে ওয়েব ডিজাইন এবং ওয়েব ডেভেলপিং বিষয়টি রাখা খুবই জরুরী।

ব্লগিং এর কাজ

ব্লগিং এর কাজ করে অনেকে মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছে। ব্লগিং এর কাজ মূলত একটি ব্লগ ওয়েবসাইট দারা পরিচালিত হয়ে থাকে। একজন ব্লগার তার নিজস্ব ওয়েবসাইটে বিভিন্ন রকম আর্টিকেল পাবলিশ করে থাকে আর এই আর্টিকেল রাইটিং এর কাজ ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে ব্যাপকভাবে চাহিদা সম্পন্ন হয়ে রয়েছে। আর্টিকেল লিখার জন্য অবশ্যই নিজেকে আর্টিকেল লিখার মাধ্যমে উপস্থাপন করতে হবে যেন একজন পাঠক সরাসরি ওই লিখিত আর্টিকেলের সাথে সংযুক্ত হতে পারে। 

যেমন এই মুহূর্তে আপনি যে আর্টিকেলটি পড়ছেন সে বিষয়টি হল ফ্রিল্যান্সিং কি এবং ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সম্পর্কে আমরা উপরে আপনাদেরকে ধারণা দিতে পেরেছি যে ফ্রিল্যান্সিং বিষয়টি আসলে কি এবং এর কাজগুলো কেমন হতে পারে। আর এর মাধ্যমে আপনাদের সঙ্গে আমাদের একটি অদৃশ্য সংযোগ স্থাপিত হয়। আর এটিকে বলা হয় এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল। আর একজন আর্টিকেল রাইটারের তখনই সার্থকতা যখন তার পাঠক বিষয়টি পড়ে বুঝে এখান থেকে উপকৃত হতে পারে। 

আর এই বিষয়টি নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে অনেক টাকা ইনকাম করা সম্ভব। যাদের অনেকগুলো ব্লগ ওয়েবসাইট রয়েছে তারা বিভিন্ন সময় মার্কেটপ্লেস থেকে ভালো মানের আর্টিকেল রাইটার খুঁজে থাকেন। তবে একজন দক্ষ রাইটার খুঁজে পাওয়া একটু কঠিন আর এই সুযোগটিকে কাজে লাগিয়ে আপনি যদি একজন ব্লগার অর্থাৎ আর্টিকেল রাইটার হতে পারেন তাহলে আপনার ভবিষ্যতে আর কোন চিন্তা করতে হবে না।

(SEO) সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন

এসিও এর কাজগুলো মূলত ওয়েবসাইট গুগলে রেংক করতে ব্যবহার করা হয়। যে কোন ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের ভালো একটি পজিশনে নিয়ে আসার জন্য এসিওর বিকল্প আর কোন কিছু নেই। আর ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে SEO নিয়ে যদি কেউ কাজ করে তাহলে অবশ্যই তার ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল রয়েছে। তবে এই বিষয়টি একটু জটিল হওয়ার কারণে শিখতে সময় লাগতে পারে। তবে কঠিন কিছু নয় যদি SEO এর কাজ শেখার পর মার্কেটপ্লেসে কোন কাজ না পাওয়া যায় সে ক্ষেত্রে নিজে একটি ওয়েবসাইট তৈরি 

করে সেখানে নিজের ভাবনা অনুযায়ী আর্টিকেল পাবলিশ করে সঠিকভাবে এসিও করার মাধ্যমে মাসে ভালো একটি ইনকাম করা সম্ভব। তাই একজন নতুন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কেউ যদি তার যাত্রা শুরু করতে চায় তাহলে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ জানার সময় অবশ্যই SEO সম্পর্কে ব্যাপকভাবে জ্ঞান লাভ করা প্রয়োজন। আমরা এই পর্যন্ত ফ্রিল্যান্সিং কি এবং ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ কি কি হতে পারে সেই বিষয়ে আলোচনা করলাম। উপরে বর্ণিত কাজগুলো বাদেও ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে আরো বিভিন্ন রকম 
কাজের চাহিদা রয়েছে। তাই আপনি যদি ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনার ক্যারিয়ার গড়তে চান তাহলে অবশ্যই একজন মেন্টরের আওতায় থেকে অথবা একটি ভালো মানের আইটি সেন্টার থেকে আপনার পছন্দ অনুযায়ী উক্ত বিষয়ে কোর্স করা প্রয়োজন। আশা করি আপনারা ফ্রিল্যান্সিং বিষয়টি কি এবং এর কাজগুলো কেমন হতে পারে প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছেন। আসুন তাহলে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজগুলো কিভাবে সংঘটিত হয় সে বিষয়ে জানার চেষ্টা করি।

ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কিভাবে করতে হয়

একজন বিগিনার যদি শুধুমাত্র ফ্রিল্যান্সিং কি এবং কোন কোন বিষয়গুলো ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে যুক্ত রয়েছে এতোটুকু জানলেই সফলতা লাভ করতে পারবে না। ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ গুলো জানার পাশাপাশি সে কাজগুলো কিভাবে করতে হয় এবং কোথায় থেকে করতে হয় সে বিষয়টি জানা অতীব জরুরী। একজন নতুন ফ্রিল্যান্সার কিভাবে তার ফ্রিল্যান্সিং যাত্রা শুরু করবে এটি খুবই একটি ভাবনার বিষয়। আসুন বিষয়টি সম্পর্কে সহজভাবে জেনে নিই। ধরুন কেউ একজন ফ্রিল্যান্সিংয়ের একটি সেক্টর খুব ভালোভাবে আয়ত্ত করল কিন্তু স্কিল শেখার পরেই কি টাকা ইনকাম শুরু হয়ে যায় আসলে 

বিষয়টি তা নয়। স্কিল গুলো শেখার পর সেগুলো প্রয়োগ করতে জানতে হবে। কেউ যদি গ্রাফিক্স ডিজাইন সম্পর্কিত ফ্রিল্যান্সিং কোর্সটি সম্পূর্ণ করে তাহলে কিভাবে এর কাজ করতে হয় প্রথমে কোর্স সম্পূর্ণ করার পর ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের যে মার্কেটপ্লেস গুলো রয়েছে সেখানে একটি আইডি খুলতে হয়। যেমন upwork একটি বিশ্বের মধ্যে জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস আবার ফাইবার ও আরেকটি ভালো মানের মার্কেটপ্লেস এখন করনীয় বিষয়টি হচ্ছে নতুন ফ্রিল্যান্সারকে মার্কেটপ্লেস গুলোতে নিজের নামে একটি প্রোফাইল খোলা এবং সেই প্রোফাইলে ইনক্লুড করা যে কোন কাজে সে পারদর্শী অথবা বায়ার বা 

ক্লায়েন্টের চাহিদা অনুযায়ী কোন কাজগুলো সে করে দিতে পারবে। সে বিষয়ে বিস্তারিতভাবে পোর্টফলিও তৈরি করা অবশ্যই এখানে নতুন ফ্রিল্যান্সারদের লক্ষ্য রাখতে হবে যেন তার বিষয়বস্তু সাবলীল এবং বুঝতে সুবিধা হয় এরকম করে লেখা। এরপর কোন বায়ার বা ক্লায়েন্ট যদি তার কাজের প্রয়োজনে আপনার পোর্টফলিও পছন্দ হয় সেক্ষেত্রে ফাইবারে আপনাকে নক করবে। এসএমএস এর মাধ্যমে আপনার কাজের বিষয়াদি সম্পর্কে জানতে চাইবে এবং সে অনুযায়ী একটি বিল ফাইনাল হবে। ধরা যাক একটি ৫ ডলারের কাজ বায়ার আপনাকে দিতে চায় তাহলে সে উক্ত কাজের একটি রিকুয়েস্ট 

আপনাকে পাঠাবে এবং আপনি একসেপ্ট করবেন সে অনুযায়ী একটি সময় নির্ধারিত করা হবে যে সময়ের পূর্বে আপনার কাজটি বায়ারের নিকট আপনাকে জমা দিতে হবে এবং জমা দেওয়ার পর বায়ার আপনার সাথে যে বিল ফাইনাল হয়েছিল সে অনুযায়ী পেমেন্ট করে দিবে। এবং সেই পেমেন্টটি হবে উক্ত মার্কেটপ্লেস এর মাধ্যমে আর এভাবেই ফ্রিল্যান্সিং এর কাজগুলো সম্পন্ন হতে থাকে। আপনি আপনার দক্ষতা অনুযায়ী যত কাজ করবেন সে অনুযায়ী বায়াররা আপনাকে রিভিউ দিতে থাকবে আর আপনার অর্ডারের পরিমাণ দিন দিন বাড়তে থাকবে।

সবচেয়ে জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং কাজ

আমরা এতক্ষণ ধরে ফ্রিল্যান্সিং কি এবং ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ সম্পর্কে জেনেছি তবে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের সবচেয়ে জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং কাজ এক বাক্যে বলা সম্ভব নয়। এটি অনেকটা ট্রেন্ডিং এর মত কাজ করে থাকে। ফ্রিল্যান্সিং এর জনপ্রিয় কাজ গুলো বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রকম হতে দেখা গেছে। প্রথম অবস্থায় ফ্রিল্যান্সিং বলতেই মানুষ গ্রাফিক্স ডিজাইন বুঝে থাকতো কিন্তু আসলে সেই সময় গ্রাফিক্স ডিজাইন অতি জনপ্রিয়তায় মানুষজন এটা ভেবে নিয়েছিল। পরবর্তী সময়ে যখন ফ্রিল্যান্সিং বিষয়টি মানুষ সম্পূর্ণভাবে বুঝতে শুরু করল তখন আসলে ঘটনাটা এমন আর হয়নি। 

এখন বাংলাদেশের প্রত্যেকটি মানুষ ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে কমবেশি ধারণা রাখে তবে বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং কাজ “ডিজিটাল মার্কেটিং” কে বলা যেতে পারে। আর কোম্পানি অথবা কোম্পানি কর্তৃপক্ষের প্রচার প্রচারণা অথবা বিক্রির উদ্দেশ্যে একজন ডিজিটাল মার্কেটার নিয়োগ করা অতীব জরুরি হয়ে পড়েছে। কেননা প্রত্যেকটি কোম্পানি চাইছে তাদের প্রোডাক্ট যেন অনলাইনে খুব ভালোভাবে বিক্রি হয় আর এজন্য ডিজিটাল মার্কেটার আবশ্যক। আমরা উপরে যে এসইও সংক্রান্ত বিষয়ে আলোচনা করেছি এটাও ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি অংশ। 

আবার একজন ডিজিটাল মার্কেটার আর বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করেও বিক্রি নিশ্চিত করে থাকে। যেহেতু সকল বিষয় পরিলক্ষনের মাধ্যমে এটা বোঝা যায় যে কোম্পানি অথবা কোম্পানির জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং খুব জরুরী তাই এর ডিমান্ড ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেয়েছে এবং সে অনুযায়ী বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং কাজ হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং।

ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য কিসের প্রয়োজন

আপনাদের মনে আরও একটি প্রশ্ন জাগতে পারে যে আসলে ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য কিসের প্রয়োজন। যদিও আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করেছি যে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য অবশ্যই ফ্রিল্যান্সিং কি এবং ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ গুলো কি কি সে সম্পর্কে জানার পর একটি সঠিক দিকনির্দেশনার মাধ্যমে দক্ষতা অর্জন করে তার লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব। তবে তার আগে যে বিষয়টি ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য বেশি প্রয়োজন সেটি হলো ইলেকট্রনিক ডিভাইস। এবং সেই ডিভাইস গুলো নিয়ন্ত্রণ করার সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান। 

আপনার বাসাতে অবশ্যই একটি কম্পিউটার থাকা অবশ্যক ফ্রিল্যান্সিং শেখার ক্ষেত্রে তবে কিছু কিছু কাজ রয়েছে যেগুলো মোবাইল দিয়ে করা সম্ভব। আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে ফ্রিল্যান্সিং কাজ মোবাইল দিয়ে কিভাবে করা যায় সে সম্পর্কে আর্টিকেল পাবলিশ করেছি আপনারা চাইলে সে বিষয়ে গুলো পড়তে পারেন। তাহলে আপনার বাসায় যদি একটি কম্পিউটার থাকে তাহলে আপনি একটি সঠিক স্কিল ডেভেলপমেন্ট করার মাধ্যমে এবং সেই স্কিলটি যদি আপনি মার্কেটপ্লেস অথবা আমাকে 

মার্কেট প্লেসের বাহিরে কাজে লাগাতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনি অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। অবশ্যই ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য ধৈর্যধারণ এবং পরিশ্রম এর কোন অবকাশ নেই।

ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কি

যেহেতু আমরা প্রতিদিন বিভিন্নভাবে প্রযুক্তির ছোঁয়া পেয়ে যাচ্ছি আর এর ফলে আমরা প্রযুক্তিগত দিক দিয়ে আরো উন্নতি লাভ করছি। যদি হিসেব করা হয় দশ বছর পর আমাদের প্রযুক্তিগত দিকগুলো কেমন হবে তাহলে প্রশ্নের উত্তরে আসবে যে সেটা অনেক আপডেট হবে। ঠিক তেমনি ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে যদি এখন কেউ তার ক্যারিয়ার শুরু করে এবং ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ ভালোভাবে করতে থাকে তাহলে ১০ বছর পর তার লেভেল কোন পর্যায়ে যাবে একবার চিন্তা করেছেন। 

বর্তমানে ব্যাপক পরিমাণে অনলাইনে কেনাবেচা শুরু হয়েছে ভবিষ্যতে এর পরিমাণ আরও বৃদ্ধি পাবে। আর তখন প্রয়োজন আরও বেশি বেশি ফ্রিল্যান্সার যারা কিনা কোম্পানির প্রচার প্রচারণার জন্য বিভিন্নভাবে কাজ করে থাকবে। তাই আপনি কোনরকম কনফিউজড না থেকে আজ থেকে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য মনে প্রানে উদ্যোগ নিয়ে নিন।

ফ্রিল্যান্সিং এর সুবিধা কি কি

ফ্রিল্যান্সিং এর বড় সুবিধাভোগী হল ফ্রিল্যান্সাররা কেননা তারা বাড়িতে বসে সকল কাজগুলো করতে পারছে এবং পাশাপাশি এখানে ধরা বাধা কোনো রকম নিয়ম না থাকায় স্বাধীনভাবে কাজগুলো করা যাচ্ছে। আবার মাঝখান থেকে ভালো টাকা ইনকাম করতে পারছে ঠিক একই ভাবে কোম্পানি তাদের প্রোডাক্টগুলো কোনরকম ঘর ভাড়া অথবা কর্মচারীর বেতন ছাড়াই অনলাইনে খুব ভালোভাবে বিক্রি নিশ্চিত করতে পারছে। এক্ষেত্রে যারা প্রোডাক্টগুলো কিনছেন তারাও কিন্তু ভালোভাবে উপকৃত হচ্ছেন কেননা তাদেরকে বাজার ঘাটে গিয়ে প্রোডাক্ট গুলো কিনতে হচ্ছে না। 

ঘরে বসেই অনলাইনে অর্ডারের মাধ্যমে প্রোডাক্টগুলো খুব সহজেই হোম ডেলিভারি পেয়ে যাচ্ছেন। তাহলে বলাবাহুল্য যে ফ্রিল্যান্সিং এর সুবিধা কি কি এর আওতায় একজন ফ্রিল্যান্সার যেমন প্রোডাক্টগুলো সেল করাতে সাহায্য করার ফলে পারিশ্রমিক হিসেবে কিছু টাকা ইনকাম করতে পারছেন ঠিক তেমনি কোম্পানির মালিকগুলো তাদের প্রোডাক্ট বাড়তি সেল হিসেবে অনলাইনে বিক্রি নিশ্চিত করতে পারছেন। ঠিক একইভাবে ক্রেতাগন ও কোনরকম ভোগান্তি ছাড়া ঘরে বসেই প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে যাচ্ছেন। 
তাহলে তিনটি পক্ষই প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে উপকৃত হচ্ছেন আর এটাই হল ফ্রিল্যান্সিং এর সবচেয়ে বড় সুবিধা। আবার ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে বাংলাদেশের কি সুবিধা হচ্ছে এখানেও একটি অনেক বড় সুবিধা পাচ্ছে পুরো বাংলাদেশ একজন ফ্রিল্যান্সার যখন দেশের বাইরের কোন লোকের কাজ করে দেয় তখন সেই ব্যক্তিটি ডলারের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সারের পারিশ্রমিক পরিশোধ করে। আর এর ফলে বাংলাদেশ সরকার অনেক অনেক রেমিটেন্স পাচ্ছে যা কিনা দেশের অর্থনীতিতে ব্যাপক ভূমিকা প্রদান করে যাচ্ছে।

ফ্রিল্যান্সিং এর দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান কত

আমরা এতক্ষণ পর্যন্ত ফ্রিল্যান্সিং কি, ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ এবং বিষয়গুলোকে কেন গুরুত্বপূর্ণ বলা হয়েছে সেই বিষয়ে জানতে পারলাম। অনেকের মনে প্রশ্ন আসতে পারে যে ফ্রিল্যান্সিং এর দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান কত এই বিষয়টি নিয়ে যদি আমরা গুগলে সার্চ দেই তাহলে অনেক জন অনেক রকম মন্তব্য পেশ করে থাকে। অর্থাৎ আমরা বিভিন্ন রকম আর্টিকেলে বিভিন্ন রকম তথ্য পেয়ে থাকি। আপনাদেরকে একটি সঠিক তথ্য প্রদান করছে সেটি অবশ্যই মনে রাখবেন ফ্রিল্যান্সিং এর দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান তৃতীয়। 

বিবিএস থেকে একটি রিপোর্টে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের প্রায় সাড়ে ছয় লাখ এর বেশি ফ্রিল্যান্সার রয়েছে। স্ট্রাগল করছে এরকম ফ্রিল্যান্সার এর সংখ্যা অগণিত তবে তারাও সাকসেস পাওয়ার জন্য কঠোর পরিশ্রম করে যাচ্ছে। একটি গণমাধ্যম এ প্রকাশ করা হয়েছিল যে ২০২৫ সালে ফ্রিল্যান্সিং জগত বাংলাদেশের ক্ষেত্রে একটি বিপ্লব সৃষ্টি করবে। অর্থাৎ ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যার দিক থেকে আরো এগিয়ে যাবে। বাংলাদেশ এবং সেই সাথে বাংলাদেশে যুক্ত হবে আরো বেশি বেশি রেমিটেন্স।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক বৃন্দ আশা করি আমাদের আজকের এই আর্টিকেলের মূল তথ্যগুলো যারা ফ্রিল্যান্সিং জগতে নতুন পা রেখেছেন তাদের অনেক উপকারে আসবে। একজন নতুন ফ্রিল্যান্সার কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ জানার মাধ্যমে সেই দক্ষতা মার্কেটপ্লেসে কাজে লাগাবে সেই বিষয়ে আমরা এই আর্টিকেলে আলোচনা করেছি। আপনাদেরকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য। ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে আরো কোন যদি প্রশ্ন থাকে তাহলে আমাদের মন্তব্যবক্সে সেটি জানাতে পারেন আমরা উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব। 

ফ্রিল্যান্সিং কি এ বিষয় সম্পর্কে যদি আরও বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন সেখানে এ বিষয়ে আরো অনেক আর্টিকেল পেয়ে যাবেন। যদি আমাদের আর্টিকেলের বিষয় সমূহ উপযুক্ত মনে হয় তাহলে অন্যদের উপকারের খাতিরে পোস্টটি শেয়ার করতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url