বাংলাদেশের আইন সভার নাম কি উত্তরটি জানুন

বাংলাদেশের আইন সভার নাম কি প্রশ্নটি আমরা বিভিন্ন রকম চাকরির পরীক্ষায় পেয়ে থাকি। তাছাড়া স্কুল-কলেজের পরীক্ষাতেও এ প্রশ্নটিই চলে আসে। আর ঠিক তখন আমরা বিপাকের মধ্যে পড়ে যাই। কারণ অনেকেরই আমাদের এই সম্পর্কে ধারণা থাকে না। বাংলাদেশের একজন নাগরিক হওয়ার প্রেক্ষিতে আমাদের সকলেরই বাংলাদেশ আইনসভা এবং বাংলাদেশের আইন সভার নাম কি এ সকল বিষয়ে জানা উচিত। শুধু পরীক্ষা দেওয়ার জন্য নয় আমরা আমাদের সাধারণ জ্ঞান বৃদ্ধির লক্ষ্যেও এ সকল ছোট ছোট প্রশ্নের উত্তরগুলো জানতে পারি। 
বাংলাদেশের-আইন-সভার-নাম-কি
তাই আজকে আর্টিকেল এর মাধ্যমে আমরা বাংলাদেশের আইনসভার নাম কি এবং পাশাপাশি বাংলাদেশের আইন সভার ইংরেজি নাম কি, বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের নাম কি, বাংলাদেশের আইন সভা কয় কক্ষ বিশিষ্ট, বাংলাদেশের আইন সভার প্রধান কে, বাংলাদেশের আইন সভার সদস্য সংখ্যা কত, বাংলাদেশের আইন মন্ত্রীর নাম কি ও বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন কোনটি এবং বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন সভার নাম কি এ সকল বিষয়ে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করব। তাই আপনি যদি বাংলাদেশের আইনসভার নাম কি এটি জানতে চান তাহলে পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন তাহলেও অন্যান্য বিষয়গুলো জানতে পারবেন।
পোস্ট সূচিপত্র

ভূমিকা

বাংলাদেশের আইন সভার নাম কি সেটা জানার আগে আসুন বাংলাদেশ আইন সভার ইতিহাস সম্পর্কে কিছু ধারনা নিয়ে নিই। বাংলাদেশ সরকারের তিনটি বিভাগের মধ্যে অন্যতম একটি বিভাগ সেটি হলো আইনসভা। ১৯৬১ সালে ৯ তলা এ ভবনের নির্মাণ কাজ শুরু হয়। তারপরের গল্পগুলো আমাদের সকলেরই জানা। ১৯৭১ সালে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর আমরা স্বাধীনতা লাভ করি। তারপর বিভিন্ন চড়াই উতরাই পেরিয়ে অবশেষে ১৯৮২ সালের ২৮ জানুয়ারি বাংলাদেশ আইন সভার এই ভবনের উদ্বোধন করা হয়। নান্দনিক এই ভবনের আর্কিটেক্ট অর্থাৎ যিনি এ নকশা করেছেন তিনি হলেন যুক্তরাষ্ট্রের “লুই আই কান”। 

সাধারণত আইনসভা তে একজন স্পিকার এবং একজন ডেপুটি স্পিকার থাকেন। তারা সাধারণত আইনসভার সদস্যদের ভোটে নির্বাচিত হয়ে থাকেন। বাংলাদেশ আইনসভা ৫ বছর পর পর নতুন সদস্য দ্বারা গঠিত হয়। তবে রাষ্ট্রপতির প্রয়োজনে প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শে আইনসভা ভেঙে যেতে পারে। প্রধানমন্ত্রী সাধারণত বাংলাদেশ আইন সভার নেতা।

বাংলাদেশের আইন সভার নাম কি

বাংলাদেশ আইনসভা সম্পর্কে আমরা একটু আলোচনা করে নিলাম আসুন এবার আমরা জেনে নেই প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশের আইন সভার নাম কি। বাংলাদেশ আইনসভার নাম হলো “জাতীয় সংসদ”। তৎকালীন রাষ্ট্রপতি আব্দুল সাত্তার “সংসদ ভবন” এর উদ্বোধন করেছিলেন। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার শের-ই-বাংলা নগরে জাতীয় সংসদ ভবন অবস্থিত। জাতীয় সংসদ এলাকার আয়তন ২১৫ একর। বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ ভবনের এলাকার চারপাশ মনোরম জলাধার এবং সবুজে পরিপূর্ণ। 

সংসদ ভবন এলাকাকে মূলত তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। সেগুলো হলো প্রধান ভবন, দক্ষিণ প্লাজা এবং প্রেসিডেন্সিয়াল প্লাজা। তাছাড়া সংসদ ভবনের পেছনদিকে একটি মনোরম জলাধার রয়েছে যেটি কিনা ক্রিসেন্ট লেক নামেও পরিচিত। বাংলাদেশ সংবিধানের ৬৬ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী কেউ যদি জাতীয় সংসদের সদস্য হতে আগ্রহ প্রকাশ করেন তাহলে সর্বপ্রথম তাকে বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে এবং তার বয়স ২৫ বছরের উর্ধ্বে হতে হবে। 
অপ্রকৃতিস্থ, দেউলিয়া অথবা দ্বৈত নাগরিক এর ক্ষেত্রে অযোগ্য বলে গণ্য হবে। আগ্রহী প্রার্থীগণ নিজ নিজ আসনে সরাসরি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবেন এবং অধিকাংশ ভোটে নির্বাচিত ব্যক্তিকে জাতীয় সংসদ এর সদস্যপদ দেয়া হবে। আশা করি আপনারা বাংলাদেশ আইনসভা এবং বাংলাদেশের আইন সভার নাম কি এ বিষয়টি সম্পর্কে অবগত হয়েছেন। আসুন এবার বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইনসভা অর্থাৎ ”জাতীয় সংসদ” সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাক।

বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ

বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি সংসদ সদস্যদের মধ্য থেকে প্রধানমন্ত্রী এবং অন্যান্য মন্ত্রীদের নিয়ে একটি মন্ত্রিসভা গঠন করেন। তবে প্রধানমন্ত্রীকে অবশ্যই একজন সংসদ সদস্য হতে হবে। পাশাপাশি মন্ত্রিসভার ৯০% সদস্যকেও সংসদ সদস্য হতে হবে। রাষ্ট্রপতি সাধারণত নিজের যুক্তিযুক্ত মতামতে সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠ সমর্থন রাখেন এবং তিনি একজন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ করে থাকেন। মন্ত্রিসভায় সবসময়ই প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রপতির কাছে জবাবদিহি করে থাকেন। এছাড়া সংসদে একজন স্পিকার ও একজন ডেপুটি স্পিকার থাকেন। তারা সংসদ সদস্যদের ভোটে নির্বাচিত হন। 

মূলত তাদের কাজ হল সংসদ অধিবেশন পরিচালনা করা। সংসদের একটি অধিবেশন সম্পন্ন হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে আরেকটি অধিবেশন অনুষ্ঠিত হতে হয়। সংসদ অধিবেশন অনুষ্ঠিত হওয়ার জন্য সদস্য সংখ্যার মধ্যে কমপক্ষে ৬০ জন উপস্থিত হতে হয়। আমরা ইতিপূর্বে জেনেছি জাতীয় সংসদের নেতা হলেন “প্রধানমন্ত্রী”। আসল সংখ্যা দিক দিয়ে নির্বাচনে দ্বিতীয় স্থান অধিকারী দলের প্রধান সংসদে বিরোধী দলের নেতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। যদি কোন সংসদ সদস্য সংসদের অনুমতি ছাড়া একটানা ৯০ বৈঠক সংসদ অধিবেশনে অনুপস্থিত থাকেন তাহলে তার সদস্যপদ বাতিল বলে গণ্য হয়। 

বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি উন্মুক্ত ব্যালট ভোটের মাধ্যমে সংসদ সদস্য দ্বারা নির্বাচিত হয়ে থাকেন। তবে এক্ষেত্রে বিরোধী দলের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের সুযোগ খুব কম থাকে। আর সেজন্য বিরোধী দল কোনরকম রাষ্ট্রপতি পদের জন্য প্রার্থী মনোনীত করেন না। সরকার দলীয় প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়ে যান। বাংলাদেশ সংবিধানের ৭০ নং অনুচ্ছেদে সংসদ সদস্যের ফ্লোর ক্রসিং (নিজ দল থেকে পদত্যাগকৃত সাংসদ), মুক্ত ভোট (নিজ দলীয় প্রধানের বিরুদ্ধে ভোট দেওয়া) বা অনাস্থা প্রস্তাব পাস করার ক্ষেত্রে সংসদকে নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে। 
সংবিধানের ৭৮ নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সংসদীয় অধিবেশনের মধ্যে সংসদ সদস্যদের বক্তৃতা এবং কর্মের জন্য বিচার বিভাগকে জবাবদিহিতা করতে হবে না। ৪৬ নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী জাতির সেবায় যে কাউকে ক্ষমা প্রদানের ক্ষমতা সংসদের হাতে ন্যাস্ত। বাংলাদেশ “জাতীয় সংসদ” এর মেয়াদকাল পাঁচ বছর তবে দেশের সংকটকালে সংবিধান সমন্বিত রাখতে আইন পাশের মাধ্যমে এ মেয়াদের হেরফের হতে পারে।

বাংলাদেশের আইন সভার ইংরেজি নাম কি

আমরা এতক্ষণ ধরে বাংলাদেশ আইনসভা সম্পর্কে এবং বাংলাদেশের আইন সভার নাম কি সেগুলো জেনে নিলাম। এখন আসুন বাংলাদেশ আইন সভার ইংরেজি নাম কি সেটি জেনে নিই। বাংলাদেশ আইন সভার ইংরেজি নাম হল “House of the nation”। অনেক চাকরির লিখিত পরীক্ষাতে এই প্রশ্নটি চলে আসে। তাই আপনি যদি চাকরির জন্য প্রস্তুতি নিতে চাচ্ছেন তাহলে এই প্রশ্নটি মনে রাখতে পারেন। তখন পরীক্ষার হলে আপনার জন্য বিষয়টি সহজে যাবে।

বাংলাদেশের আইন সভা কয় কক্ষ বিশিষ্ট

যেকোনো দেশের আইন পরিষদ সাধারণত “এক কক্ষ” অথবা “দ্বিকক্ষ” বিশিষ্ট হয়ে থাকে। যেমন আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের আইনসভা “দ্বিকক্ষ” বিশিষ্ট। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইনসভা হলো “জাতীয় সংসদ” আর এ জাতীয় সংসদ সাধারণত “এক কক্ষ” বিশিষ্ট। জাতীয় সংসদে মোট তলা রয়েছে ৯ টি।

বাংলাদেশের আইন সভার প্রধান কে

বাংলাদেশের আইন সভার নাম কি সে বিষয়ে আমরা অবগত হয়েছি। এখন আমাদেরকে বাংলাদেশের আইন সভার প্রধান কে এটিও জানতে হবে। সংসদের সরকার ব্যবস্থাপনার আইনসভার প্রধান সাধারণত “স্পিকার” আবার “স্পিকার” কে “প্রিসাইডিং অফিসার” ও বলা হয়। সাধারণত জাতীয় সংসদে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়ে থাকে। সরকার দল এবং বিরোধী দলের মধ্যে বিভিন্ন রকম বিতর্কের সময় বিশৃঙ্খলা কিংবা নিরপেক্ষতা সৃষ্টি হতে পারে। আর বাংলাদেশ আইনসভার প্রধান “মাননীয় স্পিকার” সেগুলো প্রতিনিধিত্ব করে থাকেন। স্পিকার সাধারণত আইনসভার সদস্যদের তাদের নিজস্ব পথ থেকে নির্বাচিত হন।

বাংলাদেশের আইন সভার সদস্য সংখ্যা কত

আমরা এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ আইন সভার নাম কি এবং আইনসভার প্রধান কে সেগুলো সম্পর্কে জেনেছি। আসুন এবার জেনে নেই বাংলাদেশের আইন সভার সদস্য সংখ্যা কত। জাতীয় সংসদ ভবনে সংসদ সদস্যদের আসন সংখ্যা ৩৫০, অতিথি আসন সংখ্যা ৫৬, কর্মকর্তা আসন সংখ্যা ৪১, সাংবাদিক আসন সংখ্যা ৮০ এবং দর্শক আসন সংখ্যা ৪৩০। তবে সংসদ সদস্য সংখ্যা ৩৫০ এর মধ্যে জনগণের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত সদস্য সংখ্যা ৩০০ এবং নারীদের জন্য সংরক্ষিত আসন সংখ্যা ৫০।

বাংলাদেশের আইন মন্ত্রীর নাম কি

এখন আমরা বাংলাদেশের আইন মন্ত্রীর নাম কি এ বিষয়টি জানবো। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যাপক সাফল্যের পর শেখ হাসিনা নেতৃত্বে ৪৭ সদস্যের মন্ত্রিসভায় আইনমন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত হয়েছেন “জনাব মোঃ আনিসুল হক”। তার বাবা সিরাজুল ইসলাম ১৯৭৩ সালে নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। আশা করি আপনারা এখন আইন মন্ত্রীর নাম এবং বাংলাদেশের আইন সভার নাম কি বিষয় সম্পর্কে ধারনা পেয়েছেন।

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন কোনটি

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন কোনটি এ বিষয়টিও আমাদের জানা অতীব জরুরী। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন হল “সংবিধান”। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান স্বাধীন এবং সার্বভৌম রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন পাশাপাশি এটি লিখিত দলিল বলে গণ্য। ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের এ সংবিধান গৃহীত হয় এবং একই বছরের ১৬ ডিসেম্বর অর্থাৎ বাংলাদেশের বিজয় দিবসের প্রথম বার্ষিকী হতে এটি কার্যকর হয়।

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন সভার নাম কি

আমরা সর্বপ্রথমেই বাংলাদেশের আইন সভার নাম কি সেটি আপনাদেরকে বলেছি পাশাপাশি আপনাদের মনে প্রশ্ন আসতে পারে যে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন সভার নাম কি। আসলে “জাতীয় সংসদ” ই হল বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইনসভা। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের যতগুলো আইন বিষয়ক বিভাগ রয়েছে তার মধ্যে “জাতীয় সংসদ” সর্বোচ্চ আইনসভা। প্রিয় পাঠকগণ আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আজকে জানতে পারলাম বাংলাদেশের আইনসভার নাম কি এবং পাশাপাশি বাংলাদেশ আইন সভা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলাম। 
আশা করি আপনারা আপনাদের চাকরির পরীক্ষা কিংবা স্কুল পরীক্ষায় অনেক প্রশ্নের উত্তরগুলো সহজে দিতে পারবেন। তবে আপনাদের সুবিধার্থে আমরা নিচে গুরুত্বপূর্ণ সব প্রশ্নগুলো পর্যায়ক্রমে পয়েন্ট আকারে দিয়ে দিলাম।
  • বাংলাদেশের আইন সভার নাম কি - “জাতীয় সংসদ”।
  • বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইনসভার নাম “জাতীয় সংসদ”।
  • জাতীয় সংসদ ভবন রাজধানী ঢাকার শেরে-ই-বাংলা নগরে অবস্থিত।
  • সংসদের মোট আসন সংখ্যা ৩৫০ টি এরমধ্যে সরাসরি জনগণের ভোটে নির্বাচিত সদস্য সংখ্যা ৩০০ টি
  • জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত নারী আসল সংখ্যা ৫০ টি।
  • জাতীয় সংসদ এর মেয়াদ কাল পাঁচ বছর।
  • ষষ্ঠ সংসদ নির্বাচনে সবচেয়ে কম মেয়াদকালের জাতীয় সংসদ অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
  • সংসদের কাস্টিং ভোট সাধারণত “স্পিকার” এর নিজের ভোট হয়ে থাকে।
  • বাংলাদেশ সংসদ ভবন দক্ষিন এশিয়ার মধ্যে অন্যতম স্থাপত্য শৈলী ভবন।
  • বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ১ নম্বর আসন হল “পঞ্চগড়”।
  • বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ৩০০ নং আসন হল “বান্দরবান”।
  • রাঙ্গামাটি, বান্দরবান এবং খাগড়াছড়িতে একটি করে জাতীয় সংসদের আসন বিদ্যমান রয়েছে।
  • জাতীয় সংসদে এ পর্যন্ত বিদেশি রাষ্ট্রপ্রধান ভাষণ দিয়েছেন ২ জন।

লেখকের শেষ কথা

প্রিয় পাঠক বৃন্দ, এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আজকে আপনাদেরকে অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো জানানোর চেষ্টা করেছি। আশা করি আপনারা এখন আপনাদের চাকরির পরীক্ষা কিংবা স্কুল পরীক্ষাতেও খুব সুন্দরভাবে প্রশ্নগুলোর উত্তর দিতে পারবেন। আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের সাথে বাংলাদেশের আইন সভার নাম কি এবং বাংলাদেশ আইন সভার বিস্তারিত বিষয়গুলো সম্পর্কে আলোচনা করেছি। আপনাদেরকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য। আমরা এই আর্টিকেলের বেশিরভাগ তথ্য উইকিপিডিয়া থেকে সংগ্রহ করেছি। বাংলাদেশ সংবিধান অনুযায়ী তথ্যগুলো আপনাদের নিকট তুলে ধরেছি। 

তবে সরকার যে কোন সময় নিয়ম-নীতি পরিবর্তনের ক্ষমতা রাখেন। আমরা সবসময়ই সরকারের নিয়ম-নীতির উপর ভিত্তি করেই আমাদের আর্টিকেলে বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরে থাকি। আপনার চাকরির পরীক্ষার জন্য বা সাধারণ জ্ঞান লাভ করার জন্য এ ধরনের পোস্ট আমাদের এই ওয়েবসাইট টিতে পেয়ে যাবেন। আর সবসময়ই এরকম মূল্যবান তথ্যগুলো পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। বাংলাদেশের আইন সভার নাম কি এই আর্টিকেলে আপনার যদি কোন মন্তব্য থেকে থাকে তাহলে আমাদের মন্তব্য বক্সে আপনার মূল্যবান মন্তব্যটি পেশ করুন। আর অন্যদেরও সাধারণ জ্ঞান বৃদ্ধির লক্ষ্যে পোস্টটি শেয়ার করতে পারেন। পরিশেষে সকলের সুস্থতা কামনা করছি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url