সোনালি মুরগির ঠান্ডার ঔষধ - মুরগির চুনা পায়খানার ঔষধ

প্রিয় বন্ধুরা,আপনি কি সোনালি মুরগির ঠান্ডার ঔষধ - মুরগির চুনা পায়খানার ঔষধ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাকে জানানো হবে,সোনালি মুরগির ঠান্ডার ঔষধ - মুরগির চুনা পায়খানার ঔষধ। তাহলে দেরি না করে দেখে আসি,সোনালি মুরগির ঠান্ডার ঔষধ - মুরগির চুনা পায়খানার ঔষধ কি।
সোনালি মুরগির ঠান্ডার ঔষধ - মুরগির চুনা পায়খানার ঔষধ
বন্ধু আপনি কি সোনালি মুরগির বিভিন্ন তথ্য জানার জন্য অনলাইনে খোঁজা খুঁজি করছেন। এই পোস্টে আপনাকে সোনালি মুরগির ঔষুধ এবং মুরগির বিভিন্ন রোগ সম্পর্কে কিছু তথ্য এই পোস্টের মাধ্যমে জানানো হবে। আপনি যদি এই তথ্যগুলো জানতে চান তাহলে নিচে গিয়ে পোস্টটা একবার পড়ে দেখতে পারেন।
পোস্ট সূচিপত্র

ভূমিকাঃ সোনালি মুরগির ঠান্ডার ঔষধ - মুরগির চুনা পায়খানার ঔষধ

প্রিয় বন্ধুরা আজকে আপনারা জানবেন সোনালি মুরগির ঠান্ডার ঔষধ - মুরগির চুনা পায়খানার ঔষধ সম্পর্কে। আমাদের জীবনচক্র চলার পথে গ্রামের দিকে প্রায় সকলের বাড়িতেই মুরগি রয়েছে। তবে আমরা অনেকেই জানিনা যে মুরগি অসুস্থ হয়ে গেলে কি ধরনের ওষুধ খাওয়াতে হবে। আমরা আজকে এখানে আলোচনা করব মুরগির বিভিন্ন রকম রোগের চিকিৎসা নিয়ে এবং কিভাবে মুরগির দ্রুত বড় করা যায় সেই সম্পর্কে। আপনার অবশ্যই মুরগির ঠান্ডার কারণে বেশি ভূগানিত হয়ে থাকেন । 

আসলে ঠান্ডা লাগার ফলে মুরগির মাইকোপ্লাজমার বা এই ধরনের আরো অনেক রোগ এ আক্রান্ত হয়ে থাকে বা মারা যায়। এ ছাড়া ও গেলিসেপটিকাম রোগ এসে বাসা বাঁধে এই রোগ টি সাধারণত সৃষ্টি হয় এবং তার জন্য মুরগি অসুস্থ বা আক্রান্ত হয়ে থাকে। এ থেকে সব বয়সের সোনালী মুরগি সহ অনেক জাতের মুরগী আক্রান্ত হয়ে থাকে। এই রোগ টি শ্বাসতন্ত্রের বায়ুথলিতে আক্রান্ত হয়। এবং এই রোগের আরো একটি নাম আছে সেকুলিইটিস। এই গুলো রোগ ঠান্ডার সময় এর ঠান্ডা জনিত রোগ। 

এ থেকে আমরা জানতে পারলাম সোনালি মুরগির ঠান্ডার ঔষধ - মুরগির চুনা পায়খানার ঔষধ তাছাড়া মুরগির চুনা পায়খানা টা ও একটি রোগ এর মধ্যে রয়েছে। যা প্রত্যেক টি মুরগির হয়ে থাকে এবং এর জন্য আমার মুরগির খাবার কে দায়ি করতে পরি বা অতিরিক্ত তাপমাত্রা কে দায়ী করা হয়।তা থেকে উদ্ধার হতে আমরা বিভিন্ন রকম ঔষধ ব্যবহার করতে পারি। আমার মুরগির সুর‌‌ক্ষার‌‍‌‌ জন্য প্রতিদিন লাইসোভিট স্যালাইন খাওয়াতে হবে। 
তা থেকে মুরগির ক্লান্তি সহ বিভিন্ন রকম এর দূর্বলতা কে সহজে দূর করতে পারবো। এবং মুরগি সুস্থ রাখতে ও আমার দিনে একবার এই স্যালাইন খাওয়াতে পারি। তাছাড়া সকল রোগের থেকে মুক্তি র জন্য আমরা মুরগি গুলো কে ভ্যাকসিন দিতে পারি।যা মুরগির সকল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং সহজে আমার সকল রোগের চিকিৎসা সেবা প্রদান করতে সক্ষম হয়। তাহলে মুরগি গুলো সুস্থ থাকবে।

সোনালি মুরগির ঠান্ডার ঔষধ

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় বন্ধু এবার আমরা জানবো সোনালী মুরগীর ঠান্ডার ঔষধ। শীতকালে সব মুরগিতেই প্রায় শীতকালীন রোগ হয় এবংঠান্ডা রোগের ওষুধ হয়,সোনালী মুরগীর ঠান্ডার ঔষধ নিয়ে আজকে আমাদের এই পোস্ট চলুন দেখা যাক রোগের নাম ও ওষুধের নাম।
সোনালি মুরগির সর্দি হলে সে রোগের লক্ষণ গুলো হলো:
  • শ্বাসন এর ভেতরে গর গর শব্দ হবে।
  • মুরগির নাক দিয়ে পানি যাতে কিছু বের হবে
  • মুরগির কাশি জনিত রোগ হয়
যে মুরগি ডিম দেয় সে মুরগি ডিম দেওয়া বন্ধ করবে ।ইত্যাদি আরো অনেক কিছু হবে, এছাড়াও সোনালী মুরগীর বাতাসের মাধ্যমে এ রোগের জীবাণু ছড়িয়ে যায়। আবার অনেক সময় ইঁদুর এর মাধ্যমে এই জীবনের বড় ছড়িয়ে যায়। ব্রয়লার মুরগির ঠান্ডা জনিত ঔষধ করলে হলো, প্রথমে 
  • টাইলোসিন , এই ওষুধ প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম মিশিয়ে নিয়ে তিন থেকে পাঁচ দিন দিনে তিনবার করে খাওয়াতে হবে।
  • মাইক্রোনিট ভেট: প্রতি লিটার খাবার পানিতে এক গ্রাম মিশিয়ে তিন থেকে পাঁচ দিন এই ওষুধ খাওয়াতে হয়।
  • পালমোকেয়ার ভেট: এই ওষুধ দিনে দুইবার করে ৫ দিন খাওয়াতে হবে চাল লিটার পানিতে মাত্র এক গ্রাম মিশাতে হবে।
  • নেফটনিক: এক লিটার পানিতে এক গ্রাম ওষুধ মিশিয়ে এই ওষুধ ও তিন থেকে পাঁচদিন খাওয়ানো যায়। 
  • তাহলে প্রিয় বন্ধুরা আপনারা এই পোষ্টের মাধ্যমে বিস্তারিতভাবে তিনি গেলেন যে সোনালী মুরগীর ঠান্ডা লাগলে তার ওষুধ কি এবং কিভাবে তার মধ্যে রোগজীবনে ছড়ায় আরো অনেক কিছু।

মুরগির চুনা পায়খানার ঔষধ

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় বন্ধুগণ এবার আমাদের জানার পালা হচ্ছে, মুরগির চুনা পায়খানার ওষুধ সম্পর্কে। গ্রামের প্রতিটা বাড়িতেই দেখবেন তারা মুরগি পান করছে। প্রতিটা গ্রাম এর বাড়িতে মুরগি দেখা যায় অনেকেই চোখের বশেই মুরগি পালন করে থাকে। তারা অনেকেই মুরগির বিভিন্ন রোগ সম্পর্কে যায় না। এবং মুরগিকে ডাক্তার দেখাতে চান না। এটা ভেবে যে মুরগিকে আবার ডাক্তার দেখাতে হয় মুরগির আবার রোগ হয় ডাক্তার দেখানোর মত। 

কিন্তু কিছু কিছু রোগ আছে যা ডাক্তার দেখাতে হয় এবং মুরগিকে নিয়মিত ওষুধ খাওয়াতে হয়।প্রতিটা মুরগির পায়খানা দেখেই মূল্য তো রোগ নির্ণয় করা যায়। মুরগির রোগ হওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে খাবারের গরমেল হওয়া। আর মুরগির পায়খানা থেকেই মুরগির রোগের আভাস পাওয়া যায়। তো বন্ধুরা চলুন আজকের এই পোষ্টের জানা জাক, মুরগির চুনা পায়খানার ওষুধ। মুরগির যখন সাদা পায়খানা হয় এবং মারা যেতে শুরু করে তখন জেন্টামাইসিন .৩ মিল করে ইনজেকশনে করে দিতে হবে। 

এবং মুরগি চুনের মধ্যে পায়খানা করলে মুরগিকে জেন্টামাইসিন‌ ০.৩ এম এল ও মাল্টে ভিটামিন ০.১ মোট ০.৪ এম এল করে ৫ দিন এই ইনজেকশন গুলো দিতে হবে। খামারে অনেকগুলো মুরগি একসঙ্গে থাকে এমন সময় যদি মুরগির রোগ হয় তাহলে সেই মুরগিকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আলাদা করে রাখতে হবে। এবং ডাক্তার দেখিয়ে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব মুরগিকে সুস্থ করে তুলতে হবে। আর মুরগি যদি রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায় তাহলে এখানে সেখানে ফেলে না দিয়ে মাটিতে পুঁতে ফেলতে হবে।

মুরগির ঝিমানো রোগের নাম

প্রিয় বন্ধুগণ এবার আপনাকে জানানো হবে মুরগির ঝিমানো রোগের নাম সম্পর্কে। আমাদের যাদের বাসা বাড়িতে মুরগী রয়েছে অনেক সময় দেখা যায় মুরগির বস থেকে ডিম পাড়ছে। অনেকেই এটা বুঝতে পারে না যে মুরগি কেন বসে থেকে ঝিম পাড়ছে এবং এর কারণ কি। গ্রামের মানুষ অনেক মুরগি পালন করে থাকে কিন্তু তারা এই বিষয়গুলো খুব সহজে লক্ষ্য করে না। মুরগির ঝিমানো রোগের নাম কি পোস্ট চলুন ভালো মতন দেখে আসা যাক ।

সম্ভবত মুরগিতে ভাইরাস সংঘটিত রোগ বাসা বাঁধলে মুরগি ঝিমানো রোগ শুরু হয়। মুরগির বয়স যখন এক থেকে তিন সপ্তাহ হবে এমন সময় মুরগির ঝিমানো এই রোগ সৃষ্টি হতে পারে। এটি এক ধরনের ভাইরাস সংঘটিত রোগ দূষিত খাদ্য, পানি ইত্যাদির মাধ্যমে এ ভাইরাসটি এক মুরগি থেকে অন্য মুরগিতে ছড়িয়ে যায়। রোগটির নাম হচ্ছে গামবোরো ভাইরাস। মুরগির বাচ্চা থাকা অবস্থায় এ রোগটি হতে পারে। রক্তের সাধারণত আছে এক ধরনের রোগ। 
ভিরনা ভাইরাস থেকে মূলত এই রোগ সৃষ্টি হয়ে যায়। এছাড়াও রানীক্ষেত, ইনফ্লুয়েঞ্জা মাইকোপ্লাজমা ইত্যাদি রোগের কারণে মুরগি ঝিমাতে পারে। মুরগি ছাড়া হাঁস ,গিনি ফাউল, এবং টার্কি মুরগির এসব রোগ হয়ে থাকে। এই ভাইরাস জনিত রোগ হলে অনেক মুরগি অনেক সময় মারা যায়। অনেক সময় আবার দেখা যায় রানীক্ষেত রোগের জন্যেও মুরগির জীবনের রোগ হয়। মূল্য তো ঠান্ডা লাগার কারণে অনেক সময় মুরগি রানীক্ষেত রোগ হয়। 

একটি মুরগি এ রোগে আক্রান্ত হলে ৯০ ভাগ মুরগি মরে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। রানীক্ষেত এ রোগটি সম্ভবত নিউ ক্যাসেল ডিজিজ ভারাসের কারণে হয়ে থাকে। রানীক্ষেত এই রোগটি মুরগির লালা, হাচি ইত্যাদির মাধ্যমে চলে যায়। এছাড়াও খাবারের পাত্র ও খুব সহজেই বাতাসের মাধ্যমে এ রোগ ছড়িয়ে যায়।

মুরগির ঝিমানো রোগের ঔষধ

প্রিয় বন্ধুগণ এবার আমরা জানবো,মুরগির ঝিমানো রোগের ঔষধ। মুরগির জীবনের রোগ এক ধরনের ভাইরাস জনিত রোগ, মুরগির গামবোরো, রানীক্ষেত ইত্যাদি রোগের জন্য হয়ে থাকে। গামবোরো রোগ কে আভাইন এইডিস বলা হয়। ২০ থেকে ৯০ ভাগ শতকরা মৃত্যুর হার থাকে এই রোগে। ভাইরাসজনিত রোগের সাধারণত কোন চিকিৎসা হয়ে থাকে না। অ্যান্টিবায়োটিক ভিটামিন সি দিলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। 

গামবোরো রোগ হলে বাচ্চার তাপমাত্রা জানতে হবে এবং বাচ্চাকে টিকা দেওয়া থেকে দূরে রাখতে হবে। ১০ থেকে ১৫ দিন বয়সের বাচ্চা যদি যেমন রোগ দেখা যায় তাহলে তাকে, অ্যামোক্সিসিলিন আর মোক্সোসিলিন এছাড়াও কলিস্টিন গ্রুপের যে কোন এন্টিবায়োটিক ওষুধ খাওয়াতে হবে। এছাড়াওমুরগির ঝিমানো রোগের ঔষধ,ফুসিড ট্যাবলেট দু লিটার পানির সঙ্গে একটি মিশে একদিন খাওয়াতে হবে। যদি বাচ্চাগুলো হ্যাচারিতে থাকে ।

তাহলে ইনকিউবেটরের মাধ্যমে বাচ্চাদের শরীরের আর্দ্রতা ,তাপমাত্রা ঠিক আছে কিনা তা পরীক্ষা করতে হবে। বাচ্চার দেহের আদ্রতা ,তাপমাত্রা নিশ্চিত করার মাধ্যমে এই রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়ে যায় অনেকটা। মুরগির জীবনের রোগের ঔষধ, মুরগির জীবনের রোগ মূলত দূষিত খাদ্য পানি ইত্যাদির মাধ্যমে ছড়িয়ে যায়। রানীক্ষেত রোগটি হাঁস মুরগির লালা হাচি ইত্যাদি মাধ্যমে ছড়িয়ে যায়। এ রোগের লক্ষণগুলো মুরগির সারাদিন চোখ বন্ধ করে এক জায়গায় ঝিমাতে থাকে ।

 মুরগি পাতলা পায়খানা করে। তাহলে বন্ধুরা উপরের পোস্ট থেকে বোঝা গেল যে এই সব রোগের নির্দিষ্ট কোন ওষুধ থাকে না। মুরগির মধ্যে বা তার বাচ্চার মধ্যে এসব রোগ দেখা দিলে সেগুলো নিয়ে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। না হলে খুব তাড়াতাড়ি মধ্যে আপনার শখ করে পালান করছেন ।

অথবা মুরগিগুলো অথবা ব্যবসায়ীর জন্য যে মুরগিগুলো রেখেছেন সেগুলো খুব তাড়াতাড়ি মারা যেতে পারে। কারণ এ রোগ গুলো খুব ছোঁয়াছে খুব দ্রুতই এর কাছ থেকে আর একজনের কাছে ছড়িয়ে পড়ে।
দেশি মুরগির ঠান্ডার প্রাকৃতিক চিকিৎসা

দেশি মুরগির ঠান্ডার প্রাকৃতিক চিকিৎসা

প্রিয় বন্ধুগণ এবার আমরা জানবো,দেশি মুরগির ঠান্ডার প্রাকৃতিক চিকিৎসা। মুরগির ঠান্ডা লেগে অনেক ধনের রোগ হতে পারে এবং ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে অনেক ওষুধ খাওয়ানো হয়ে থাকে ।কিন্তু,দেশি মুরগির ঠান্ডার প্রাকৃতিক চিকিৎসা। শীতকালে মুরগির ঠান্ডা জনিত অনেক ধরনের রোগ হয়ে থাকে, হাঁচি,কাশি ,সর্দি ,মাথা ফুলে যাওয়া ইত্যাদি ধরনের রোগ দেখা দেয়। আর এই সব রোগের চিকিৎসার জানলে খামারে অথবা বাড়িতে যারা মুরগি পালন করে থাকে। 
তাদের জন্য অনেকটা সুবিধা হয়ে থাকে। টার্কি মুরগির যদি মাইকোপ্লাজমোসিস রোগ হয়ে থাকে তাহলে এরকম খামারিরা এক ধরনের ঠান্ডা জনিত রোগ বলে থাকেন। এ রোগটি হলে মুরগির গলায় গড় গড় শব্দ হয় শ্বাস নেওয়ার সময়।, কাশি হয়, নাক দিয়ে শ্লেশ্না নিঃস্বরণ হয়। এবং টার্কি মুরগির সাইনুসাইটিস রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আগে জানা গেছে যে নোংরা পানি ও পরিষ্কার পরিবেশ এবং দূষিত খাবারের জন্য মুরগির ভাইরাসজনিতে এসব রোগ হয়ে থাকে। 

এগুলো থেকে মুরগিকে বিরত রাখতে পরিষ্কার একটি জায়গায় মুরগি পালন করতে হবে এবং দূষিত খাবার ছড়িয়ে পরিষ্কার খাবার দিতে হবে। হলুদের গুঁড়ো বা পটাশিয়াম পারম্যাগনেট দিয়ে পরিষ্কার পানি মুরগি দিয়ে খাওয়াতে হবে, এতে কিছুটা হলেও মুরগি এসব রোগ থেকে নিয়ন্ত্রণ পেতে পারে মুরগিকে নিয়মিত সুষম খাদ্য খাওয়াতে হবে। পেঁপের সাদা আটা, সুপারি অথবা ডালিমের খোঁজার মাধ্যমে মুরগির কৃমির অসুখ ভালো করা যায়। 

মুরগির যদি ক্যালসিয়াম এর ঘাটে থাকে তাহলে, লেবুর খোসা দিন ‌। এবং পরজীবী বা জীবাণু গুলো ঘরের বাইরে রাখার জন্য ঘরের ভেতরে সুগন্ধ কোন পাতা অনেকগুলো বেঁধে ঘরের কোন এক জায়গায় রেখে দিন। এসব প্রাকৃতিক উপায়ে কিছুটা হলেও মুরগিগুলোকে রোগের হাত থেকে বিরত রাখা যাবে।

শেষ কথা 

প্রিয় বন্ধুরা, এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা, মুরগির বিভিন্ন রোগ সম্পর্কে জানলেন এবং এসব রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য কি কি ওষুধ ব্যবহার করতে হয় অথবা প্রাকৃতিক উপায়ে কি কি ওষুধ মুরগিকে খাওয়াতে হয়। সব তথ্যগুলো বিস্তারিত ভাবে আপনাদেরকে জানিয়ে দেয়া হলো। হাঁচি,কাশি মুরগি লালা ইত্যাদি উপায়ে এসব রোগ এক মুরগি থেকে অন্য মুরগিতে ছড়ায় এসব আজ আমরা জানলাম এই পোস্টের মাধ্যমে। 

এছাড়া অনেক তথ্য অজানা রয়ে গিয়েছিল যা আজ আমরা জেনে গেলাম এই পোস্টে। তো বন্ধুরা আপনারা যদি এরকম তথ্যমূলক পোস্ট প্রতিনিয়ত জানতে চান ।তাহলে আমাদের এই ওয়েবসাইটে মাঝেমধ্যে ভিজিট করুন ।কারণ ,আমাদের এই ওয়েবসাইটে এরকম তথ্য প্রতিদিন পোস্ট করা হয় ,এবং শেয়ারের মাধ্যমে অন্যকে দেখার সুযোগ করে দিন, ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url