সহজ কিস্তিতে লোন ও জরুরী লোন বাংলাদেশ সম্পর্কে জানুন

সহজ কিস্তিতে লোন নেওয়ার জন্য আমরা অনেকেই বিভিন্ন ব্যাংকে বা এনজিও তে আবেদন করে থাকি। কিন্তু ব্যাংক বা এনজিও আমাদের কাছ থেকে জামানত ছাড়া সহজ কিস্তিতে লোন দিতে চায় না। এছাড়াও আমরা অনেক সময় বিভিন্ন কারণবশত ব্যক্তিগত লোন নিয়ে থাকি। আপনার হয়তো এক লক্ষ টাকা লোনের প্রয়োজন কিন্তু লোন নিতে গেলে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ জামানত ছাড়া লোন দিতে চায় না। আবার অনেক ব্যাংক আছে যারা পার্সোনাল ঋণের জন্য সহজ শর্তে ঋণ প্রদান করে থাকে। 
সহজ-কিস্তিতে-লোন
তবে এক্ষেত্রে ব্যক্তির বাৎসরিক আয়ের উপর ঋণ দেয়া হবে কিনা সেটা নির্ভর করে। যদি ব্যক্তির প্রতি মাসে ঋণ পরিশোধ করার ক্ষমতা থাকে তাহলে সহজ কিস্তিতে জরুরী লোন ব্যাংক কর্তৃপক্ষ প্রদান করে থাকে। তবে এক্ষেত্রে পার্সোনাল ঋণের কিস্তি রেট সাধারণ ঋণের রেটের তুলনায় বেশি হয়ে থাকে। আসুন তাহলে সহজ কিস্তিতে লোন, অনলাইনে লোন পাওয়ার উপায় ও জরুরি লোন বাংলাদেশ এবং বিভিন্ন ব্যাংকের সুদের হার সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই।
পোস্ট সূচিপত্র

ব্যক্তিগত লোন বা জরুরি লোন কি

বাংলাদেশের যেকোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে প্রয়োজনে জরুরী লোন গ্রহণ করা হয়। আর সেটা ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে সহজ কিস্তিতে গ্রহণ করা হয় তাকে ব্যক্তিগত লোন বা জরুরী লোন বলে। এ ধরনের লোন নেওয়ার সময় কোন রকম জামানত দেয়ার প্রয়োজন হয় না। বাংলাদেশের যে কোন নাগরিক এ ধরনের লোন গ্রহণ করতে পারবে। কিন্তু ব্যাংকগুলো ১১% থেকে ১৬% হার সুদে লোন দেয়। যেটা সাধারণ লোনের চাইতে অনেকাংশেই বেশি। তাই পাঠক বৃন্দ আপনাদেরকে অনুরোধ করব সুদের হার সম্পর্কে জেনে লোনের আবেদন করতে।

ব্যক্তিগত লোন দাতা

সহজ কিস্তিতে লোন বা ব্যক্তিগত লোন বাংলাদেশের সরকারি বেসরকারি ব্যাংকগুলো দিয়ে থাকে। যেমন সিটি ব্যাংক, এবি ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক ইত্যাদি তবে ব্যাংকগুলো সুদের হার ১০.৭৫ পার্সেন্ট সর্বনিম্ন হারে দিয়ে থাকে। তবে কখনো কখনো শর্তসাপেক্ষ অনুযায়ী নিয়ম পরিবর্তনশীল ব্যক্তির আয়ের উপরে নির্ভর করে ৫০ হাজার থেকে এক লক্ষ টাকা ঋণ তারা দিয়ে থাকে। ঋণ গুলোর মেয়াদ থাকে সাধারণত ছয় মাস থেকে পাঁচ বছর। 
ব্যক্তিকে লোন নেওয়ার জন্য দরখাস্ত করার পর ব্যাংক কর্তৃপক্ষ কিছু শর্ত সাপেক্ষে যাচাই-বাছাই করে সরাসরি ব্যক্তিকে ঋণ দিয়ে থাকে। উক্ত ব্যক্তির জরুরী লোন এর জন্য স্থায়ী বা অস্থায়ী সরকারি বা বেসরকারি চাকরিজীবী কিনা তার মাসিক আয় কত। অবশ্যই উক্ত ব্যক্তির মাসিক আয় ৩০ হাজার টাকা থাকতে হবে।

বিভিন্ন ব্যাংকের সুদের হার

প্রিয় পাঠক বৃন্দ পূর্বেই আমি জানিয়েছি আপনারা সহজ কিস্তিতে লোন অথবা জরুরী লোন গ্রহণের পূর্বে অবশ্যই বিভিন্ন ব্যাংকের সুদের হার সম্পর্কে জেনে আবেদন করবেন। আর সেজন্য আপনাকে জানতে হবে কোন ব্যাংকের সুদের হার কত। নিম্নে বিভিন্ন ব্যাংকের সুদের হার সম্পর্কে আলোচনা করা হল।

  • ব্যাংক এশিয়ায় সুদের হার- ১০% - ১৩% (শতকরা)
  • এক্সিম ব্যাংক এ - ১৩% - ১৬% (শতকরা)
  • আইএফ আইসি তে -১৩% - ১৬% (শতকরা)
  • মার্কেন্টাইল -১০% - ১৩% (শতকরা)
  • মিউচুয়াল ট্রাস্ট- ১১% - ১৪% (শতকরা)
  • ওয়ান ব্যাংক- ১১% -১৫% (শতকরা)
  • প্রাইম ব্যাংক এ- ১০% - ১৩% (শতকরা)
  • সিটি ব্যাংক-১৩% (শতকরা)
  • ব্র্যাক ও ঢাকা ব্যাংক এ- ১১% - ১৪% (শতকরা)
  • ডাচ্–বাংলা ও ইউসিবিএল এ- ১০% - ১৩% (শতকরা)
  • ইস্টার্ন ব্যাংক এ- ১০% - ১১% (শতকরা)

কোন কোন বিষয়ে ব্যক্তিগত লোন পাওয়া যায়

বিভিন্ন কারণে সহজ কিস্তিতে লোন অথবা জরুরী লোন পাওয়া যায়। সেগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত পয়েন্ট আকারে নিচে আলোচনা করা হলো।
  • জরুরী চিকিৎসার জন্য
  • বিয়ে বাড়ি তৈরীর জন্য
  • ব্যবসা করার জন্য
  • কোন কিছু ক্রয় করতে
  • বিয়ের খরচ মেটাতে

ব্যক্তিগত লোন পেতে যেসব যোগ্যতা প্রয়োজন

ব্যক্তিগত লোনের জন্য উক্ত ব্যক্তির ন্যূনতম বয়স ২১ বছর এবং সর্বোচ্চ বয়স ৬০ বছর হতে হবে। সহজ কিস্তিতে পার্সোনাল লোনের জন্য ব্যক্তির অবশ্যই আয় থাকা বাধ্যতামূলক। যদি কোন ব্যক্তির মাসিক বা বাৎসরিক কোন আয় না থাকে তাহলে সেই ব্যক্তি ঋণের জন্য আবেদন করতে পারবেন না। সরকারি বা বেসরকারি খাতে নিযুক্ত ব্যক্তিরা লোনের জন্য আবেদন করতে পারবেন। লোনের আবেদন করতে গেলে যা যা কাগজপত্র গুলো সাথে থাকতে হবে সেগুলো নিচে দেওয়া হল।
  • প্রথমে অবশ্যই ব্যক্তির জাতীয় পরিচয় পত্র সঠিক থাকতে হবে যেটির মাধ্যমে ব্যক্তির ঠিকানা নিশ্চিত করা সম্ভব।
  • চাকরিজীবীর তার প্রতিষ্ঠানের আইডি কার্ড থাকতে হবে।
  • পূর্বে কোন ঋণ থাকলে সেই তথ্য দিতে হবে।
  • ঋণ গ্রহণের জন্য জামিনদার লাগবে।
  • আবেদনকারী ও জামিনদারের দুই কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি লাগবে এবং তাদের সই থাকতে হবে।
  • বিদ্যুৎ বিলের অথবা ওয়াসার বিলের কপি থাকতে হবে এবং ই-টিন সার্টিফিকেট প্রয়োজন হতে পারে।
  • চাকরিজীবীর ক্ষেত্রে যে একাউন্টে তাদের বেতন প্রবেশ করে সেই অ্যাকাউন্ট নম্বর ও তথ্য লাগবে।
  • ব্যবসায়ী হলে ট্রেড লাইসেন্স থাকা জরুরি।
  • পরিশেষে আবেদনকারীর সকল তথ্য সঠিক হতে হবে।
তবে মনে রাখবেন, আপনারা জরুরী লোন নেওয়ার পূর্বে মাসিক সুদের পরিমাণ এবং সেটির হার সম্পর্কে জেনে নিবেন। যদি আপনার আয়ের তুলনায় মাসিক সুদের পরিমাণ বেশি হয় তাহলে আপনার জীবনযাত্রার উপর প্রভাব ফেলতে পারে। তাই আপনার আয়ের সাথে মিলিয়ে লোনের হিসাব করে নিবেন যেহেতু এসব লোন পাওয়া সহজ তাই এটির সুদের হার ও একটু বেশি। তাই এ ধরনের লোন নেওয়ার পূর্বে অবশ্যই সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে।

অনলাইনে লোন পাওয়ার উপায়

আমাদের জীবনে অনেক সময় হঠাৎ জরুরী লোন এর প্রয়োজন পড়ে থাকে। বন্ধু বান্ধব ব্যতীত আমরা যদি ব্যাংক থেকে সহজ কিস্তিতে লোন নিতে যাই তাহলে সেটা সময় সাপেক্ষ। যেহেতু আপনার টাকাটা অনেক প্রয়োজন তাই আপনার জরুরী লোন গ্রহনের জন্য ব্যাংকে যাওয়ার সময় হয়তোবা নেই। তাই আজকে আমরা আলোচনা করব অনলাইন লোন পাওয়ার উপায়। বলে রাখা ভালো যেহেতু এই ধরনের লোন ইমারজেন্সি বা জরুরী লোন হিসেবে কাউন্ট করা হয় তাই সাধারণ লোনের তুলনায় এসব লোনের সুদের হার অনেকাংশেই বেশি। 
কিন্তু আপনার জরুরী বিষয়ের উপর নজরদারি করলে সহজ কিস্তিতে লোন এর এই টাকাটা পেলে আপনার অনেক সুবিধা হবে। এ ধরনের লোন পাওয়ার জন্য আপনি ঘরে বসেই আবেদন করতে পারেন এবং জমা দেওয়ার পর খুব দ্রুত অনুমোদনও পেয়ে যাবেন। তবে লোন পাওয়ার জন্য কিছু শর্তাবলী অবশ্যই মেনে চলতে হবে এবং শর্তসাপেক্ষে আপনি আবেদনটি জমা দিবেন। নিচে পর্যালোচনা করি অনলাইনে লোন পাওয়ার উপায় এবং এর শর্তাবলী সম্পর্কে।

মাসিক আয়: অনলাইন লোন পাওয়ার জন্য প্রথম যে শর্ত সেটি হচ্ছে আপনার মাসিক আয় আপনি যদি কোন সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরিজীবী হয়ে থাকেন তাহলে এ লোন পাওয়ার জন্য সহজ হবে। অথবা ব্যবসায়ী গণ ও এই লোন পেতে পারেন তবে উক্ত ব্যক্তিদের অবশ্যই তাদের মাসিক আয়ের একটি মিনিমাম হিসাব দেখাতে হবে।

ক্রেডিট কার্ড হোল্ডার : যদি ব্যক্তি ক্রেডিট কার্ড হোল্ডার হয়ে থাকে এবং তার ক্রেডিট স্কোর ভালো থাকে তাহলে সে সহজেই অনলাইন লোন পেয়ে যাবেন।

লোন পরিশোধ করার ইতিহাস: যদি কোন ব্যক্তি ক্রেডিট কার্ড হোল্ডার না হয়ে থাকেন কিন্তু পূর্বে কোন প্রতিষ্ঠান থেকে লোন গ্রহণ করেছেন এবং সেটি সঠিকভাবে পরিশোধ করেছেন তাহলে তিনি সেটি তথ্য প্রদানের মাধ্যমে উক্ত অনলাইন প্রতিষ্ঠান থেকে লোন গ্রহণ করতে পারবেন।

এছাড়াও যে কোম্পানিতে আপনি কর্মরত রয়েছেন সেটি থেকে যদি আপনার বিষয়ে কর্তৃপক্ষ পজেটিভ ধারণা দিয়ে থাকে তাহলে আপনার জন্য অনলাইন লোন পাওয়া সহজ হবে।

অনলাইন লোনের জন্য কোথায় আবেদন করবেন

আসুন এবার আলোচনা করি অনলাইনে লোন নেওয়ার জন্য কোথায় কোথায় আবেদন করা যায়।অন্যান্য দেশে অনলাইন লোন সহজতর হলেও বাংলাদেশের জন্য একটু কঠিন। তবে কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে অনলাইন লোনের জন্য আবেদন করতে পারেন। বাংলাদেশে সবথেকে সহজ তিনটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা অনলাইন লোন প্রদান করে থাকে।
  • বিকাশ অ্যাপ থেকে লোন গ্রহণ
  • সিটি ব্যাংক থেকে লোন গ্রহণ
  • কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন গ্রহণ
আরো অন্যান্য ব্যাংক বা প্রতিষ্ঠান থাকতে পারে তবে আজকে এই তিনটি প্রতিষ্ঠান থেকে কিভাবে অনলাইন লোন গ্রহণ করা যায় সেটি আলোচনা করা যাক।

বিকাশ অ্যাপ থেকে অনলাইন লোন গ্রহণ

এখন ঘরে বসেই বিকাশ অ্যাপ থেকে অনলাইন লোন গ্রহন করা সম্ভব আপনার যদি একটি বিকাশ একাউন্ট থেকে থাকে। এবং সেই অ্যাকাউন্ট দিয়ে নিয়মিত টাকা লেনদেন করে থাকেন তাহলে সেই বিকাশ অ্যাপ থেকেই ঘরে বসে আপনি অনলাইন লোন গ্রহণ করতে পারবেন। তবে নির্দিষ্ট আকারে এবং শর্তসাপেক্ষে বিকাশ কর্তৃপক্ষ জামানত ছাড়া অনলাইন লোন দিয়ে থাকে।
  • প্রথমে বিকাশ একাউন্টটি পিন দিয়ে লগইন করে নিন।
  • এরপর আপনার ড্যাশবোর্ডের ডানদিকে লক্ষ্য করুন “লোন” নামের একটি অপশন রয়েছে।
  • বিকাশের শর্ত অনুযায়ী আপনি যদি প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণের ভালো লেনদেন করে থাকেন তাহলে আপনি লোন নেওয়ার জন্য উপযুক্ত বলে গণ্য হবেন এবং পাশাপাশি “টেক লোন” অপশন পাবেন এরপর সেখানে ক্লিক করুন।
  • কত টাকা লোন নিতে পারবেন এবং সেটি পরিশোধ করার মেয়াদ সবকিছু দেখতে পারবেন তারপর পরবর্তী ধাপে যাবেন।
  • এই ধাপে এসে কত টাকা লোন নিচ্ছেন এবং সে অনুযায়ী কত টাকা পরিশোধ করতে হবে বাকি শর্তগুলো এবং নিয়মাবলী ভালোভাবে পড়ে “I AGREE” বাটনে ক্লিক করবেন।
  • লোন নেওয়ার জন্য আপনি ইচ্ছুক এই পর্যায়ে এসে আপনাকে পিন নাম্বার দিতে হবে তারপর নিচের দিকে বাটনে ট্যাপ করে ধরে রাখলেই লোনের টাকা পেয়ে যাবেন এবং সেটি আপনার বিকাশ একাউন্টে এসে মেইন ব্যালেন্সের সাথে জমা হবে।
আর এভাবেই উপরোক্ত পদ্ধতি অবলম্বন করে সহজ কিস্তিতে লোন বা অনলাইন লোন ঘরে বসেই পেয়ে যাবেন।

সিটি ব্যাংক থেকে অনলাইন লোন

সিটি ব্যাংক বাংলাদেশের একটি অন্যতম জনপ্রিয় ব্যাংক। আপনি চাইলে এই ব্যাংক থেকেও অনলাইন লোন নিতে পারবেন। তবে সে ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই বিকাশ একাউন্ট ব্যবহার করতে হবে অর্থাৎ আপনি চাইলে বিকাশ একাউন্টে সরাসরি সিটি ব্যাংক থেকেও লোন নিতে পারেন। আসলে বিকাশ আমাদেরকে সরাসরি লোন প্রদান করে না বিকাশ এবং সিটি ব্যাংক মিলে তারা এই লোনের পদ্ধতি চালু করেছে। উপরে যেভাবে বিকাশ থেকে লোন গ্রহণ করা যায় ঠিক একই ভাবে বিকাশ অ্যাপের ভিতরে ঢুকে আপনি সিটি ব্যাংক সিলেক্ট করে সরাসরি সিটি ব্যাংক থেকে অনলাইন লোন গ্রহণ করতে পারেন।

কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন গ্রহণ

এখন কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে অনলাইন লোন নেওয়া যাচ্ছে। বাংলাদেশের মধ্যে সহজ একটি অনলাইন লোন নেওয়ার উপায় কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন নেওয়া। কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে অনলাইন লোন নেওয়ার জন্য কর্মসংস্থান ব্যাংকের ওয়েবসাইট ভিজিট করে এপ্লিকেশন ফর্ম পূরণ করতে হবে এবং ফর্মে অবশ্যই উক্ত ব্যক্তির নাম, পিতার নাম, মাতার নাম, বর্তমান স্থায়ী ঠিকানা, জন্ম তারিখ, জাতীয়তা, বৈবাহিক অবস্থা, মোবাইল নম্বর সহ আরো অনেক তথ্য দিতে হবে। 
তথ্য সম্পন্ন হলে “সাবমিট” বাটনে ক্লিক করতে হবে। আবেদন সম্পন্ন হলে কর্তৃপক্ষ যাচাই-বাছাই এর মাধ্যমে আপনাকে লোন দিবে লোন গ্রান্টেড হওয়ার পর আপনি নিজে গিয়ে যেকোন মাধ্যমে অনলাইন লোন গ্রহণ করতে পারবেন।

উপরে তিনটি মাধ্যম দিয়ে সহজ কিস্তিতে লোন, জরুরি লোন এবং অনলাইনে লোন পাওয়ার উপায় সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। তবে মনে রাখবেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেক সময় দেখা যায় অনলাইন লোন, সহজ কিস্তিতে লোন বা জরুরি লোনের পোস্ট যেগুলো বেশির ভাগই প্রতারক তারা আপনাকে লোন দিলেও বিভিন্ন প্রতারণার ফাঁদে এবং আপনার জান মালের ক্ষতি করবে তাই বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান ছাড়া অনলাইন লোন গ্রহণ থেকে বিরত থাকুন।

শেষ কথা-সহজ কিস্তিতে লোন

প্রিয় বন্ধুরা, আপনারা ইতিমধ্যে সহজ কিস্তিতে লোন ও জরুরী লোন এবং অনলাইনে লোন পাওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। উপরে দেওয়া তথ্যগুলো আপনার জরুরী লোন অথবা সহজ কিস্তিতে লোন নেওয়ার বিষয়ে উপকারে আসবে। সহজ কিস্তিতে লোন এই পোস্টে আপনার যদি কোন মন্তব্য থেকে থাকে তাহলে নিচে দেওয়া মন্তব্য বক্সে কমেন্ট করে জানাতে পারেন আমাদেরকে। আর এমন মজার মজার পোস্ট নিয়মিত পড়তে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইটটি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url