পোস্ট অফিস সঞ্চয়পত্র কেনার নিয়ম নতুন উপায়ে ২০২৪

পোস্ট অফিস সঞ্চয় পত্র কেনার নিয়ম বিষয়টি আজকের যুগে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটি বিষয় সচেতন নাগরিক হিসেবে যারা ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করেন তাদের জন্য পোস্ট অফিস সঞ্চয়পত্র কেনার নিয়ম জানাটা অনেক জরুরী। বর্তমান সময়ে বিশ্ব চরম আকারে মূল্যস্ফীতির দিকে অগ্রসর হচ্ছে এটা যে শুধু বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ঘটছে তা নয়। বিশ্বের প্রায় প্রত্যেকটা দেশেই মূল্যস্ফীতি চলছে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে আপনার সঞ্চয়কৃত টাকার পরিমাণ যদি না বৃদ্ধি পায় তাহলে আপনি মূল্যস্ফীতি এর সঙ্গে পাল্লা দিতে পারবেন না। 
পোস্ট অফিস সঞ্চয়পত্র কেনার নিয়ম
এই আর্টিকেলে আমরা পোস্ট অফিস সঞ্চয়পত্র কেনার নিয়ম এবং কিভাবে পোস্ট অফিস থেকে সঞ্চয়পত্র কেনা যায় সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। তাছাড়া আপনি এই পোস্টে আরো জানতে পারবেন যে সকল বিষয় তা হল ৩ মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্র ফরম, ৫-বছর মেয়াদী বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র, পেনশনার সঞ্চয়পত্র এবং সঞ্চয়পত্র কোথায় ও কিভাবে কিনবেন এ সকল বিষয় সম্পর্কে পূর্ণ ধারণা দিব। তাই প্রিয় পাঠক আপনি যদি পোস্ট অফিস সঞ্চয়পত্র কিনার নিয়ম জানতে চান তাহলে পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
পোস্ট সূচিপত্র

ভূমিকা

“পোস্ট অফিস” সাধারণত গ্রাহক পরিষেবা প্রদানকারী সরকারি ডাক সুবিধাকে বোঝায়। সাধারণ পোস্ট অফিস কখনো কখনো একটি ডাক পরিষেবার জাতীয় সদর দপ্তরের জন্য ব্যবহৃত হয়। একটি ডাক সুবিধা যাকে বলমাত্র মেইল প্রক্রিয়াজাত মরণের জন্য ব্যবহার করা হয় যা কিনা পরবর্তীতে একটি বাসায় অফিস বা ডেলিভারি অফিস হিসেবে পরিচিত লাভ করে। পরবর্তী সময়ে “মেল এক্সচেঞ্জ” বিষয়টিকে “ডাক বিভাগ” বলে নামকরণ করা হয়। তবে পোস্ট অফিস গুলোর প্রধান কাজ চিঠি এবং পার্সেল গ্রহণ করা। 

মেইল পরিষেবা পোস্ট অফিসের বক্স সহকারা ডাক টিকিট প্যাকেজিং ইত্যাদি থাকলেও বর্তমানে পোস্ট অফিস গুলোর অনেকগুলো স্কিম চালু হয়েছে এবং তারা অতিরিক্ত পরিষেবা দিয়ে যাচ্ছে। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে পোস্ট অফিস সঞ্চয়পত্র, ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক হিসাব, প্রাইজবন্ড, ডাক জীবন বীমা এবং প্রবাসীদের জন্য বন্ড। নিচে আজকে আমরা পোস্ট অফিস সঞ্চয়পত্র কেনার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করতে যাচ্ছি।

পোস্ট অফিস সঞ্চয়পত্র কেনার নিয়ম

আপনার টাকা যদি আপনি আপনার ব্যাংকের একাউন্টে রেখে দেন তাহলে সেটা কখনোই বৃদ্ধি পাবে না। কিন্তু সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দ্রব্যের মূল্য ঠিকই বেড়ে যাচ্ছে তাই সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আপনার সঞ্চয়কৃত টাকার অংকটাও বৃদ্ধি পাওয়া অতীব জরুরী। সুতরাং আপনার উচিত আপনার জমানো টাকাগুলো সঠিক জায়গায় বিনিয়োগ করা। তো চলুন পাঠক বৃন্দ আজকে আমরা পোস্ট অফিস সঞ্চয়পত্র বিষয়টিকে আলোচনার মাধ্যমে জানার চেষ্টা করি। বাংলাদেশে সাধারণত পোস্ট অফিস সঞ্চয় পত্র কেনার জন্য চার ধরনের সুবিধা রয়েছে সেগুলো নিচে বিস্তারিত পয়েন্ট আকারে আলোচনা করা হলো।
  • ৫-বছর মেয়াদী বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র
  • ৩ মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্র ফরম
  • পরিবার সঞ্চয়পত্র
  • পেনশনার সঞ্চয় পত্র

৫-বছর মেয়াদী বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র

পোস্ট অফিস সঞ্চয়পত্র কেনার নিয়ম এর ভিত্তিতে প্রথম যেই সুবিধাটি পাওয়া যাবে সেটি হল ৫-বছর মেয়াদী বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র। ক্রয় এই সঞ্চয়পত্র টি বাংলাদেশের যে কেউ কিনতে পারবেন। একজনের জন্য ৩০ লক্ষ টাকা এবং যুগ্ন নামে ৬০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করা যাবে। ৫-বছর মেয়াদী বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র এর মুনাফার হার ১১.২৮%। তবে মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগে যদি কেউ টাকা তুলে নিতে চাই তাহলে মুনাফা প্রথম বছর শেষে ৯.৩৫, দ্বিতীয় বছর শেষে ৯.৮০, তৃতীয় বছর শেষে ১০.২৫ এবং চতুর্থ বছর শেষে ১০.৭৫ শতাংশ। 
পাঁচ বছর মেয়াদী বাংলাদেশ পোস্ট অফিস সঞ্চয় পত্রে ৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগের বিপরীতে ৫% দিতে হবে। এর উপরে বিনিয়োগ করলে করের পরিমাণ হবে ১০% এই সঞ্চয় পত্রটি শুধুমাত্র বাংলাদেশ পোস্ট অফিসের সঞ্চয়পত্র অধিদপ্তর থেকে কেনা যাবে।

৩ মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্র ফরম

পোস্ট অফিস সঞ্চয়পত্র কেনার নিয়ম এর অন্তর্ভুক্ত আরেকটি স্কিম হল ৩ মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্র। এই সঞ্চয়পত্রের মেয়াদ থাকে তিন বছর। সকল শ্রেণীর মানুষ তিন বছর মেয়াদী সঞ্চয়পত্র ক্রয় করতে পারবেন। তবে অবশ্যই তাকে বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে। আবার অটিস্টিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো জেলা সমাজসেবা কার্যালয় কর্তৃক প্রত্যয়ন দাখিলের মাধ্যমে তিন মাস অন্তর মুনাফা ভিত্তিক সঞ্চয় পত্র ক্রয় করতে পারবেন। তিন বছর মেয়াদী এই সঞ্চয়পত্র যদি মেয়াদ পূর্ণ তা পাওয়ার আগেই ভেঙে ফেলেন তাহলে এক এক বছরের জন্য মুনাফার হার আলাদা হবে। 

তিন বছর শেষে মুনাফার হার হবে ১১.০৪, দুই বছর শেষে ১০.৫০, এক বছর শেষে ১০% ঠিক আগের নিয়ম এই পাঁচ লাখ টাকা এ পর্যন্ত পর পরিষদের হার ৫% বিনিয়োগের পরিমাণ ৫ লাখের উপরে গেলেই সেটি ১০ শতাংশ হবে।

পরিবার সঞ্চয়পত্র

পোস্ট অফিস সঞ্চয় পত্র কেনার নিয়ম এর আওতায় আরেকটি জনপ্রিয় প্রকল্প হল পরিবার সঞ্চয়পত্র। পরিবার সঞ্চয়পত্র এর মেয়াদ সাধারণত ৫ বছর হয়ে থাকে। বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ হয়ে থাকে পরিবার সঞ্চয়পত্রে। বাংলাদেশের নাগরিক এবং ১৮ বছরের বেশি যেকোনো বাংলাদেশী মহিলা, যেকোনো বাংলাদেশী শারীরিক প্রতিবন্ধী (পুরুষ অথবা মহিলা) এবং ৬৫ বছর বয়সের বেশি যে কোন বাংলাদেশী (পুরুষ অথবা মহিলা) পরিবার সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করতে পারেন। পাঁচ বছর শেষে পরিবার সঞ্চয়পত্রে মুনাফা হার গিয়ে দাঁড়ায় ১১.৫২ শতাংশ। 

আবার কেউ চাইলে মেয়াদ পূর্তির আগেই টাকা উত্তোলন করতে পারেন। তবে সে ক্ষেত্রে মুনাফার হার পরিবর্তিত হবে। প্রথম বছর শেষে মুনাফা দাঁড়াবে ৯.৫০, দ্বিতীয় বছর শেষে ১০, তৃতীয় বছর শেষে ১০.৫০ এবং চতুর্থ বছর শেষে ১১ শতাংশ। আসুন এবার টাকার অঙ্কে অর্থাৎ কত টাকায় কত পারসেন্ট মুনাফা পাওয়া যাবে সে সম্পর্কে জেনে নেই। কেউ যদি এক লাখ টাকা পরিবার সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করে তাহলে প্রতি মাসে সে মুনাফা পাবে ৯৬০ টাকা। ঠিক আগের মতোই ৫ লাখ টাকা বিনিয়োগের জন্য কর দিতে হবে ৫% বিনিয়োগের পরিমাণ পাঁচ লাখের বেশি হলে পরের পরিমাণ দাঁড়াবে ১০ শতাংশ।

পেনশনার সঞ্চয়পত্র

পোস্ট অফিস সঞ্চয়পত্র কেনার নিয়ম এর সর্বশেষ যে স্কিমটি সেটি হল পেনশনার সঞ্চয়পত্র। তবে পেনশনার সঞ্চয়পত্র সব শ্রেণীর মানুষ কিনতে পারবেন না। পেনশনার সঞ্চয়পত্র সাধারণত অবসরপ্রাপ্ত সরকারি আধা সরকারি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারী অথবা সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি, সশস্ত্র বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সদস্য এবং মৃত চাকরিজীবীর পারিবারিক সদস্যরা কিনতে পারবেন। পেনশনার সঞ্চয় পত্রের মেয়াদ থাকে পাঁচ বছর। পোস্ট অফিস সঞ্চয়পত্র কেনার নিয়ম এর অন্তর্গত যতগুলো সঞ্চয়পত্র প্রকল্প রয়েছে তার মধ্যে সবচাইতে বেশি মুনাফা দিয়ে থাকে। 
পেনশনার সঞ্চয়পত্র পাঁচ বছর শেষে পেনশনার সঞ্চয়পত্র এর মুনাফার হার দাঁড়ায় ১১.৭৬ শতাংশ। একক নামে পঞ্চাশ লাখ টাকা বিনিয়োগ করার সুযোগ রয়েছে। পেনশনার সঞ্চয়পত্রতে আমরা মোটামুটি পোস্ট অফিস সঞ্চয়পত্র কেনার নিয়ম এবং সঞ্চয়পত্রের নতুন নিয়ম সম্পর্কে ধারণা পেয়েছি। আসুন এবার সঞ্চয়পত্র কোথায় এবং কিভাবে কিনতে হয় সেটি সম্পর্কে জেনে নি।

সঞ্চয়পত্র কোথায় ও কিভাবে কিনবেন

আমরা এতক্ষণ ধরে উপরে বাংলাদেশ পোস্ট অফিস সঞ্চয়পত্র সম্পর্কে আদ্যোপান্ত আলোচনার মাধ্যমে জানার চেষ্টা করেছি। সেই সাথে সঞ্চয়পত্র ক্রয়ের জন্য যোগ্যতা এবং কারা কারা কিনতে পারবেন সে সম্পর্কেও জেনেছি। এখন জেনে নিব কিভাবে এবং কোথায় সঞ্চয়পত্র ক্রয় করা যায়। সকল ধরনের সঞ্চয়পত্র ক্রয় করার জন্য নির্দিষ্ট পোস্ট অফিস এর আওতায় আবেদন ফরম রয়েছে। এই ফর্মটি আপনি সরাসরি পোস্ট অফিসের শাখা থেকে অথবা ওয়েবসাইট (nationalsavings.gov.bd) থেকে ডাউনলোড করে সংগ্রহ করতে পারেন। 

এরপর ভালোভাবে ফরমটি পূরণ করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহিত পোস্ট অফিসে কর্মরত কর্মকর্তার কাছে জমা দিতে হয়। আসুন এবার পোস্ট অফিস সঞ্চয় পত্র কেনার নিয়ম এর আওতায় কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন। সঞ্চয়পত্র কেনার জন্য যেসব কাগজপত্র প্রয়োজন তা নিম্নে পয়েন্ট আকারে বর্ণনা করা হলো।

পোস্ট অফিস সঞ্চয়পত্র কেনার জন্য যা কাগজপত্র লাগবে

  • গ্রাহকের দুই কপি পাসপোর্ট আকারের রঙিন ছবি।
  • অবশ্যই ছবিগুলো প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তার নিকট থেকে সত্যায়িত করে নিতে হবে।
  • গ্রাহকের জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি।
  • নমিনির দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি এবং ছবিগুলো অবশ্যই সত্যায়িত হতে হবে।
  • নমিনির জাতীয় পরিচয়পথে ফটোকপি।
  • গ্রাহকের নিজ ব্যাংক হিসাবের চেকের কপি এবং দাখিলকৃত ওই ব্যাংকের একাউন্ট নম্বরে মুনাফা ও আসলে টাকা স্বয়ংক্রিয়ভাবে জমা হবে।
  • শুধুমাত্র পেনশনার সঞ্চয়পত্রের ক্ষেত্রে বাড়তি কাগজ হিসেবে লাগবে সর্বশেষ নিয়োগ কারী কর্তৃপক্ষের সনদ।
উপরে বর্ণিত কাগজপত্র গুলোর সহিত কোন ব্যক্তি যদি পোস্ট অফিস কার্যালয়ে যায় এবং তার পছন্দমত পোস্ট অফিস সঞ্চয়পত্র কেনার নিয়ম নীতি মেনে সঞ্চয়পত্র ক্রয়ের জন্য আবেদন করে তাহলে উক্ত ব্যক্তি অবশ্যই সঞ্চয়পত্র ক্রয় করতে পারবে। প্রিয় পাঠক আমরা সবসময়ই অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে তথ্যগুলো সংগ্রহ করে থাকি। বাংলাদেশ সরকার পোস্ট অফিস কর্তৃক যেসব প্রকল্প চালু করেছেন সেগুলোর নিয়মনীতি সব সময় পরিবর্তনশীল। 
তাই কোন ব্যক্তি যদি সঞ্চয়পত্র কিনতে আগ্রহী হয় তাহলে অবশ্যই তাকে উক্ত পোস্ট অফিস শাখার কর্মচারীর সাথে প্রথমে আলাপ করে নিতে হবে। আপনাদের কাছে অনুরোধ থাকবে আপনারা লেনদেন করার সময় বাংলাদেশ পোস্ট অফিসের কর্মচারী ব্যতীত অন্য কারো সাথে লেনদেন করবেন না। কারণ বর্তমান সময়ে প্রতারকের অভাব নেই তাই আপনার কষ্টের টাকাগুলো অন্যের হাতে দিয়ে সর্বস্বান্ত হবেন না। নিজে সচেতন হোন এবং অন্যকে সচেতন করুন।

লেখকের শেষ কথা

প্রিয় পাঠক বৃন্দ আজকে আমরা অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করলাম। আশা করি কোন ব্যক্তি যদি তার ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে সঞ্চয়পত্র কিনতে চায় তাহলে আমার এ পোষ্টের নিয়ম অনুসরণের মাধ্যমে পোস্ট অফিস সঞ্চয়পত্র কেনার নিয়ম নীতি মেনে উপরে বর্ণিত সঠিক কাগজপত্র গুলোর সহিত পোস্ট অফিস কার্যালয় গিয়ে সঞ্চয়পত্র কেনার জন্য আবেদন করে তাহলে অবশ্যই সে সঞ্চয়পত্রটি কিনতে পারবে। আপনাদেরকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ আমাদের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য। 

আমরা এই ওয়েবসাইটে বিভিন্ন রকম মূল্যবান তথ্য দিয়ে আর্টিকেল পাবলিশ করে থাকি। তাই গুরুত্বপূর্ণ সব তথ্য জানার জন্য আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। আর এই পোস্ট সংক্রান্ত আপনার যদি কোন মতবাদ থেকে থাকে তাহলে আমাদের মন্তব্য বক্সে আপনার একটি মূল্যবান মন্তব্য পেশ করুন। তথ্যগুলো গুরুত্বপূর্ণ মনে হলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url