মহিলাদের শবে বরাতের নামাজের নিয়ম

আসসালামুয়ালাইকুম পাঠক বন্ধুগণ,মহিলাদের শবে বরাতের নামাজের নিয়ম জানার জন্য আপনারা কি চিন্তিত রয়েছেন। শবে বরাত রাতে মহিলাদের শবে বরাতের নামাজের নিয়ম কি জানার জন্য বিভিন্ন খোঁজাখুঁজি করছেন। আজ এই পোস্টে আপনাকে জানানো হবে,মহিলাদের শবে বরাতের নামাজের নিয়ম।
মহিলাদের শবে বরাতের নামাজের নিয়ম
প্রিয় বন্ধু এই পোস্টে আজকে শবে বরাত রাতে কিছু আমল এবং এবাদত নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। শবে বরাত রাতে মহিলাদের নামাজের নিয়ম কি এবং শবে বরাত রাতে নামাজের নিয়ত এবং শবে বরাত রাত এর ফজিলত জানতে পারবেন এই পোস্টের মাধ্যমে।
পোস্ট সূচীপত্র

ভূমিকা ঃমহিলাদের শবে বরাতের নামাজের নিয়ম

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় বন্ধুগণ আজ আপনাদেরকে জানাবো শবে বরাতের নামাজ পড়ার নিয়ম মহিলাদের। অনেকেই জানেন না শবে বরাতের নামাজ কয় রাকাত এবং এই নামাজের নিয়ম কি। তো বন্ধুরা চলুন আজ আপনাদেরকে বিস্তারিতভাবে জানাই শবে বরাত নামাজের নিয়ম এবং নিয়তি। শবে বরাতের রাত মুসলমান জাতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ রাত। এ রাতে এবাদত করলে আল্লাহ তা'আলা সকল গুনাহ মাফ করে দেন এবং এ রাতেই তিনি তার বান্দাদের ভাগ্য লেখেন। 

এ রাতে এবাদত করার মাধ্যমে একজন মুসলমানের অনেকগুলো গুণা মাফ করে দিয়ে থাকেন। এবাদত বলতে নামাজ ,কোরআন শরীফ পাঠ করা, তসবি পাঠ করা ইত্যাদি কাজগুলো করতে হয়। সন্ধ্যার পর থেকে অর্থাৎ মাগরিবের নামাজের পর থেকে এ রাতে এবাদত শুরু করতে হয়। এ রাতে নামাজ দুই রাকাত দুই রাকাত করে পড়তে হয়। শবে বরাতের নামাজ নফল নামাজ। এই নফল নামাজ কোন বিশেষভাবে পড়ার দরকার নেই। 

আপনি ফজর, যোহর নামাজে যেভাবে নফল নামাজ আদায় করে থাকেন ঠিক সেভাবেই এই নফল নামাজ আদায় করতে পারবেন। এ রাতে দীর্ঘ সময় ধরে কোরআন শরীফ পড়তে হয়। এবং প্রচুর পরিমাণে জিকির ও তাজবীহ পাঠ করা প্রয়োজন। এবং বেশি বেশি করে দোয়া পাঠ করা। অনেক সময় আবার এমনও দেখা গিয়েছে। যে মাগরিব থেকে এশার নামাজের সময় পর্যন্ত যেটুকু সময় যায় ‌ওই সময় অনেকে অবহেলা করে কাটিয়ে দিন কিন্তু এখানে একটি বিষয় রয়েছে। 

যে মাঝখানে অবহেলা করে যেটুকু সময় কাটিয়ে দিলেন। ওইটুকু সময় কিন্তু ওই রাতের ওইটুকু সময়েরও ফজিলত রয়েছে। বন্ধুগণ নিচে আরব বিস্তৃতভাবে শবে বরাত নামাজ পড়ার নিয়ম এবং নিয়ত। আরো অনেক কিছু বিস্তারিত আলোচনা রয়েছে চলুন সেগুলো আজ দেখা যাক।

মহিলাদের শবে বরাতের নামাজের নিয়ত

মহিলাদেরকে নামাজ পড়ার আগে নামাজের জন্য নিয়ত করতে হয় এটি শবে বরাতের নামাজ ছাড়াও অন্যান্য নামাজ শুরু করার আগে নিয়ত করতে হয়।মহিলাদের শবে বরাতের নামাজের নিয়ত, মহিলাদেরকে নামাজ পড়ার জন্য প্রথমে পরিষ্কার কাপড় পড়তে হয় এবং তারপর অজু করে নিতে হয়। এরপরে কেবলামুখী হয়ে দাঁড়িয়ে নামাজ শুরু করতে হয়,মহিলাদের শবে বরাতের নামাজের নিয়ত হল:

আরবি নিয়ত বাংলায় উচ্চারণ:নাওয়াইতু আন উসাল্লি নাফিলাতা লাইলাতিল বারাআতাইনি রাকআতাইনি লিল্লাহি তাআলা।
বাংলা নিয়ত: আমি আল্লাহ তায়ালার জন্য দুই রাকাত লাইলাতুল শবে বরাতের নফল নামাজ আদায় করার জন্য নিয়ত করলাম।

এ নিয়ত পাঠ করে নামাজ শুরু করতে হয়। নিয়ত না করে নামাজ শুরু করলে, সেই নামাজ আল্লাহ তায়ালা তা তা কবুল করে থাকেন না। এবং নামাজে অনেক মনোযোগী হতে হয়। এ রাতে নামাজ পড়ার মাধ্যমে আল্লাহ সন্তুষ্টি লাভ করা যায়। এছাড়াও বেশি বেশি কুরআন পাঠ করতে হয় ।এবং জিকির তাসবিহ ও ইস্তেফাক পাঠ করতে হয়। আল্লাহ তায়ালা তার বান্দাকে শবে বরাতের রাত জাগতে দেখলে ।তার এবাদত করতে দেখলে অনেক খুশি হয় ।
এবং আপনিও আল্লাহতালার সন্তুষ্ট লাভ করে থাকেন। এই রাতে দান করার মাধ্যমেও আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্ট লাভ করে থাকেন। অনেক সময় দেখা যায় যে, অনেক বাড়ির মহিলা মানুষ রুটি ,হালুয়া তৈরি করে গরিব দুঃখী মানুষের মধ্যে ভাগ করে দেয়। শহর থেকে গ্রাম্য অঞ্চলে এই জিনিসগুলো বেশি দেখা যায়।

মহিলাদের শবে বরাতের নামাজের নিয়ম 

প্রিয় বন্ধুগণ এবার আপনাদেরকে জানানো হবে,মহিলাদের শবে বরাতের নামাজের নিয়ম । শবে বরাতের রাত একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং বরকতময় রাত। এই রাতে যত খুশি আল্লাহর এবাদত করতে পারবেন। শবে বরাতের রাত জাগতে হয়, রাত জেগে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য আমাদেরকে এবাদত করতে হয়। শবে বরাত রাতের গুরুত্ব অনেক এবং ফজিলত অনেক রয়েছে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হয়ে এ রাত জাগতে হয় এবং মনোযোগ সহকারে এ রাতের সকল এবাদত করতে হয়। 

অনেক মুমিনগণ রয়েছেন যারা বলে শবে বরাতের যত খুশি নামাজ পড়া যায়। আবার অনেকে বলেন শবে বরাতের নামাজ ১২ রাকাত এর বেশি নামাজ পড়া যাবে না। ফারসি ভাষা থেকে শবে বরাত শব্দটি না হয়েছে। শবে বরাত অর্থ হল মুক্তির রাত। এই রাতে আল্লাহ তা'আলা অসংখ্য বান্দাকে তার অসংখ্য গুনাহ থেকে মুক্তি দিয়ে দেয়। এই নামাজের কোন নির্দিষ্ট রাকাত নেই। আপনি যত ইচ্ছা তত রাকাত নামাজ পড়তে পারেন ।

এমনকি একশ রাকাত নামাজও এ রাতে পড়তে পারেন।মহিলাদের শবে বরাতের নামাজের নিয়ম হল: 
  • প্রথমে নিয়ত বেঁধে নামাজ শুরু করতে হয়। 
  • এরপর আপনি সুরা ফাতেহার সঙ্গে যে কোন একটি সূরা বা কোরআন থেকে যে কোন একটি আয়াত পাঠ করতে পারেন। 
  • রুকুএবং সেজদায় আপনাকে অনেকক্ষণ সময় দিতে হবে
  • এই রাতে প্রতিদিন নামাজের রাকাত নফল নামাজ হবে। 
  • এরপর নামাজ শেষে দোয়া করে নিয়ে নামাজ শেষ করতে হবে।
মূলত এই এবাদত গুলোর মাধ্যমে আপনি এই রাতে আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি লাভ করতে পারবেন এবং অনেকগুলো গুনা আপনার ঝরে যাবে। এই এবাদতগুলোর পাশাপাশি আপনাকে বেশি বেশি করে কোরআন শরীফ পাঠ করতে হবে, ইস্তেফাক পড়তে হবে ,দোয়া করতে হবে জিকির করতে হবে ইত্যাদি। এর পাশাপাশি আপনাকে গরীব দুঃখীদের মাঝে দান করতে হবে। এবং এর পাশাপাশি আপনাকে আল্লাহর কাছে আপনার পাপের জন্য ক্ষমা চেয়ে নিতে হবে। 

এই নামাজের জন্য মহিলাদের অবশ্যই পর্দার সাথে এই নামাজ আদায় করতে হবে। মসজিদে যদি এ নামাজ পড়া সম্ভব হয়ে না থাকে তাহলে আপনাকে ঘরেই এই নামাজ আদায় করতে হবে অথবা এ রাতের এবাদত করতে হবে। পুরুষদের সঙ্গে মিশে এবাদত করা যাবে না।

শবে বরাত নামাজের মোনাজাত বাংলা

প্রিয় বন্ধুগণ এবার আপনাদেরকে জানানো হবে,শবে বরাত নামাজের মোনাজাত বাংলা। শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগতের রাত্রি হল শবে বরাতের রাত। এ রাতের এবাদত আমাদের জীবনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এ রাতে এবাদতের মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি লাভ করা যায়। ১৪ ও ১৫ তারিখের মধ্যে যে রাত পরে সে রাতে এই এবাদত করতে হয় আর এ রাতের এবাদত মুসলিম জাতির জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ হয়ে থাকে। রাত জেগে এবাদত করা এবং দিনে রোজা রাখা গুরুত্বপূর্ণ বলে বলা হয়েছে। 
আরো পড়ুনঃ মহররম কত তারিখ ২০২৪ - মহররমের ইতিহাস ও গুরুত্ব
এই রাতে অসংখ্য বান্দা তার অসংখ্য গুনার জন্য মাফ চেয়ে থাকেন। আল্লাহ তায়ালা তার বান্দাদের প্রতি অনেক মনযোগী হয়ে থাকেন এবং যারা ক্ষমা চেয়ে থাকেন তাদের ক্ষমা করে দেন।এবং য়ারা ক্ষমা না চেয়ে থাকেন, আল্লাহ তাদের ঠিক আগের অবস্থান রেখে দেন। এ রাতে এবাদত নফল ইবাদত হয়ে থাকে।এই রাতে নামাজ নফল হয়ে থাকে।শবে বরাত নামাজের মোনাজাত বাংলা হল:

শবে বরাত নামাজে মোনাজাত বাংলা এর উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুয়্যুন, তুহিব্বুল আফওয়া ফাআন্নি।
অর্থ: হে আল্লাহ,তুমি ক্ষমাশীল,ক্ষমা পছন্দ করো,অতএব আমাকে ক্ষমা করে দাও।
এছাড়া এ রাতে বেশি বেশি নামাজ পড়া, জিকির করা ,তাসবিহ পাঠ করা ও কোরআন শরীফ পড়া দরকার।

শবে বরাত নামাজ সুন্নত না নফল

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় বন্ধুরা, আপনাদেরকে জানানো হবে শবে বরাত নামাজ সুন্নত না নফল। বিষয়টা নিয়ে অনেকের মধ্যেই তর্ক বিতর্কে দেখা যায়। অনেকে বলে থাকেন এই নামাজ সুন্নত আবার অনেকেই বলে থাকেন এই নামাজ নফল। এ পোস্টটা আপনাকে জানাবো সত্য কি,শবে বরাতের নামাজ নফল নামাজ আদায় করা হয়ে থাকে।শবে বরাতের নফল নামাজের নিয়ত বাংলাতে রয়েছে:আমি আল্লাহ তায়ালার জন্য দুই রাকাত লাইলাতুল শবে বরাতের নফল নামাজ আদায় করার জন্য।

নিয়ত করলাম। তাহলে বন্ধুরা আশা করা যায় আপনারা জেনে গেলেন শবে বরাতের নামাজ সুন্নত না নফল।শবে বরাত রাতে বেশি বেশি করে নফল নামাজ আদায় করতে হবে বা নফল এবাদত করতে হবে। নফল সম্পর্কে একটি হাদিসে এসেছে যে আয়েশা (রা.) বলেছেন একবার তিনি রাসূল ( সা.) রাতে নামাজে দাঁড়ান এবং এত দীর্ঘ সেজদা করেন যে আমার ধারণা হলো তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন। আর আমি নামাজ থেকে উঠে তার বৃদ্ধা আঙুলে নাড়া দিলাম। 

পরে তিনি নামাজ থেকে উঠে আমায় লক্ষ্য করে বললেন যে আয়েশা তোমার কি ভয় হয়েছে যে আল্লাহর রাসূল তোমার হক নষ্ট করবে। যাভাবে আমি বললাম আপনার দীর্ঘ সিজদা দেখে আমি ভয় পেয়েছিলাম এবং ভেবেছিলাম আপনি মৃত্যুবরণ করেছেন। নবী তখন আমাকে জিজ্ঞেস করলেন তুমি কি জানো এটা কোন রাত। তখন আমি বললাম আল্লাহ ও তাঁর রাসূলই ভালো জানে এটা কোন রাত। তখন নবী বললেন যে এটা অর্ধ শাবানের রাত। 

এ রাতে আল্লাহ তা'আলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগী হন এবং ক্ষমা প্রার্থনা কারীদের তিনি ক্ষমা করে দেন। এবং এই হাদিস থেকে বোঝা যায় যে নফল নামাজে দীর্ঘ সূরা পড়া বা সিজদা করা এ রাতের বিশেষ একটা আমল। এবং এটা বোঝা গেল যে শবে বরাতের নামাজ নফল নামাজ আদায় করতে হয়।

শবে বরাত নামাজের ফজিলত

শবে বরাতের নামাজ নফল, এবং এই নামাজ দুই রাকাত দুই রাকাত করে পড়তে হয়। এই নামাজের নির্দিষ্ট কোন রাকাত নেই। আপনি ইচ্ছা মতন ২০-৩০ এমন কি ১০০ রাকাত নামাজও আদায় করতে পারেন এ রাতে। এ রাত নিয়ে রাসূল(সা:)বলেন, যখন সাবানের মধ্যে রাত আসবে তখন তোমরা সে রাতে নফল এবাদত করবে অধীনে রোজা পালন করে থাকবে (ইবনে মাজাহ)।এছাড়াও এ রাত নিয়ে হয়রত মুয়ায ইবনে জাবাল ( রা:) বলেন: সাবান মাছের চৌদ্দ তারিখ দিবাগত রাতে সৃষ্টির দিকে।
আরো পড়ুনঃ নবীর রওজা শরীফ জিয়ারতের নিয়ম
রহমত দেন এবং মুশরিক ও বিদ্বেষ পোষণকারী ব্যক্তির ছাড়া সবাইকে মাফ করে দেন।শবে বরাত নামাজের ফজিলত সম্পর্কে একটি হাদিসে এসেছে যে হযরত আয়েশা ( রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে যে মহানবী( সা.) তাকে শবে বরাতে রাত সম্পর্কে বলেছেন যে এ রাতে বনি কালবের ভেড়া বকরির পশমের চেয়েও বেশি সংখ্যক গুনাহগারকে আল্লাহ ক্ষমা করে দেন,(তিরমিজি শরীফ, হাদিস ৭৩৯)। মহানবী (সা.) তিনি যখন বেঁচে ছিলেন রমজান যত কাছে চলে আসতো।

রমজান বিষয়ে তিনি তত বেশি আলোচনা ও আমলার মাত্রা তার বেড়ে যেত। তিনি তার সাহাবীদের তখন থেকেই রমজান এর প্রস্তুতি গ্রহণের জন্য আহ্বান জানাতেন। শাবান মাসের মধ্য থেকে তার সাহাবীদের মাঝে রমজানের মাসের আমেজ চলে আসতো। এর মানে এটা বোঝানো হয়েছে যে শবে বরাতের রমজান রমজান মাসের আগামী বার্তা নিয়ে আসে।

শেষ কথা-মহিলাদের শবে বরাতের নামাজের নিয়ম

প্রিয় বন্ধুগণ এই পোষ্টের মাধ্যমে আজ আমরা জেনেছি মহিলাদের শবে বরাতের নামাজের নিয়ম সম্পর্কে অনেক তথ্য। এই তথ্যগুলো আমাদের অনেক কাজেই আসবে আমরা অনেকে হতে চাই আপনার না শবে বরাতের রাত একটা এত গুরুত্বপূর্ণ রাত। এ রাতের এবাদত আমাদের জীবনের গুনাহ গুলো মাফ করে দিতে পারে। আমরা অনেকেই হয়তো জানতাম না এ রাতে আল্লাহ তার বান্দাদের প্রতি এত মনোযোগ দেন এবং তারা ক্ষমা চাইলে তাদের ক্ষমা করে দেন। 

প্রিয় বন্ধুগন আরো জেনেছে যে শবে বরাত নামাজের কোন নির্দিষ্ট রাকাত নেই সেটা ইচ্ছামতন করা যায়। তো বন্ধুরা আপনারা যদি এমন তথ্যমূলক পোস্ট প্রতিনিয়ত পেতে চান। তাহলে, আমাদের এই ওয়েবসাইটে মাঝেমধ্যে ভিজিট করুন এবং শেয়ারের মাধ্যমে অন্যকে দেখার সুযোগ করে দিন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url