কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় ও আবেদন পদ্ধতি ২০২৪

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানার জন্য যদি আপনি খুঁজাখুঁজি করেন তাহলে আজকের এই পোস্টটি পড়ুন। কর্মসংস্থান ব্যাংক হল এক ধরনের মালিকাধীন একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান যা দেশের বেকার যুবকদের কর্মসংস্থানের মাধ্যমে অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং দারিদ্র বিমোচন করার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়। তাই বন্ধুরা, আপনারা যারা কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় বা কিভাবে পাবেন এই সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাহলে আজকের এই পোস্টটিতে দেখানো পদ্ধতিতে আবেদন করে লোন পেতে পারেন।
কর্মসংস্থান-ব্যাংক-লোন-পাওয়ার-উপায়
তাছাড়া আপনারা এই পোস্টটিতে আরো জানতে পারবেন যে সকল বিষয় তা হল- কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন নিতে কি কি লাগে, কর্মসংস্থান ব্যাংক আবেদন পদ্ধতি কিভাবে করবেন, কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন আবেদন ফরম কোথায় পাবেন, কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পরিশোধ পদ্ধতি করার নিয়ম ও কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন সুদের হার এবং বৈদেশিক কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন কিভাবে নিবেন এ সকল বিষয়বস্তু সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা দেওয়া হয়েছে। তাই বন্ধুরা এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন এবং কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় সম্পর্কে জেনে নিন।
পোস্ট সূচিপত্র

ভূমিকা- কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায়

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে শিক্ষিত বেকার যুবকদের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই যাচ্ছে। আমরা উচ্চ শিক্ষা অর্জন করলেও কোনরকম শিক্ষার স্বাদ ভোগ করতে পারছি না। তার অন্যতম কারণ হচ্ছে কর্মক্ষেত্র না থাকা অথবা কর্মদক্ষ না হয়ে ওঠা। আবার দক্ষতা থাকলেও টাকার অভাবে কোন কিছু এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হচ্ছে না। তাই কর্মসংস্থান ব্যাংক বিভিন্ন শিক্ষিত বেকার যুবকদের লোন দিয়ে থাকে। আপনি যদি সঠিক প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হয়ে থাকেন এবং আপনার লোন নেওয়ার সঠিক যোগ্যতা থাকে তাহলে কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি এর আওতায় ঋণ গ্রহণ করতে পারবেন। 

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পেতে কি কি যোগ্যতা লাগে এবং কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় যদি জানেন তাহলেই কেবলমাত্র আপনি এই ঋণের সুবিধা ভোগ করতে পারবেন। কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি ২০২৪ এর আওতায় অনেকগুলো স্কিম চালু হয়েছে। কর্মসংস্থান ব্যাংক দেশের বেকার ও অর্ধ বেকার আত্মকর্মসংস্থান নির্ধারণের জন্য কোনরকম জানানো ছাড়াই ২০০০০ থেকে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ দিচ্ছে। সুদের হার কম হওয়ায় এবং দীর্ঘমেয়াদী ঋণ প্রকল্প হওয়ার কারণে এটি অনেক দিক থেকেই ভালো একটি স্কিম। 
তবে এ ঋণ নিতে হলে অবশ্যই ব্যক্তিকে সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হতে হবে। তাই আপনি যদি কোন ব্যবসা বা উদ্যোক্তা হওয়ার চিন্তা করে থাকেন কিন্তু মূলধনের অভাবে সেটি এগিয়ে নিতে পারছেন না বা আপনার লাভজনক ব্যবসা পরবর্তী ধাপে নেওয়ার জন্য কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিন। এবং নিচের বিষয় গুলো মনোযোগ সহকারে পড়ুন তাহলেই কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন নেওয়ার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন নেয়ার যোগ্যতা

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন নিতে হলে আপনার অবশ্যই কিছু যোগ্যতা থাকা জরুরী। অন্যথায় আপনি আবেদন করতে পারবেন না। আসুন জেনে নিই একজন আবেদনকারীর কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন নেওয়ার জন্য কি কি যোগ্যতা থাকা প্রয়োজন, নিচে তা পয়েন্ট আকারে বর্ণনা করা হলো।
  • শুধুমাত্র বাংলাদেশের নাগরিক আবেদন করতে পারবে।
  • আবেদনকারীর বয়স ১৮ থেকে ৪৫ বছরের মধ্যে হতে হবে। তবে বিশেষ ক্ষেত্রে ৫০ বছরও গ্রহণযোগ্য।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা অবশ্যই পঞ্চম শ্রেণী পাস হতে হবে।
  • যে এলাকার শাখায় আবেদন করবে সে এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে।
  • পূর্বে যদি কোন ব্যাংক থেকে ঋণ খেলাপি করে থাকে তাহলে আবেদন গ্রাহ্য হবে না।
  • আবেদনকারী কে অবশ্যই বেকার বা অর্ধ বেকার হতে হবে।
  • সরকারি কিংবা বেসরকারি যেকোনো অনুমোদিত প্রতিষ্ঠান থেকে উক্ত বিষয়ে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হতে হবে।
  • এছাড়াও আরো অনেকগুলো বিষয়ে আছে সেটি হল আবেদনকারীর পক্ষে অবশ্যই একজন জামিনদার থাকতে হবে এবং ঋণ গ্রহণকারী ব্যক্তির ঋণ পরিশোধ করার ক্ষমতা থাকা জরুরী।
আমরা উপরে কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় এবং যোগ্যতা সম্পর্কে জানলাম। আপনার যদি উপরে বর্ণিত সবগুলো যোগ্যতা ঠিক থাকে তাহলে কেবলমাত্র কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি এর আওতায় লোন পাবেন।

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি ২০২৪

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি ২০২৪ এর আওতায় লোন পেতে হলে উপরোক্ত বিষয়গুলির সঠিক যোগ্যতা থাকতে হবে তাহলে কেবলমাত্র কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন প্রদান করে থাকে। কর্মসংস্থান ব্যাংক সব সময় শিক্ষিত ও দক্ষ নাগরিকদের স্বল্প সুদে, জামানতবিহীন ও সহজ শর্তে ঋণ প্রদান করে থাকে। আমরা ইতিমধ্যে কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় এবং যোগ্যতা সম্পর্কে জেনেছি। আবার কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি জানার আগে এর কয়েকটি খাত সম্পর্কে ধারণা নেয়াটা জরুরী।
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোনের খাতসমূহ
  • ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প
  • মৎস সম্পদ
  • প্রাণি সম্পদ
  • সেবা খাত
  • বাণিজ্যিক খাত
  • যানবাহন ও পরিবহন
  • শিল্প কারখানা
  • অন্যান্য উৎপাদনশীল প্রকল্প

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন নিতে কি কি কাগজপত্র লাগে

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পেতে হলে অবশ্যই ব্যক্তির কিছু কাগজপত্রের প্রয়োজন হবে। নিচে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো পয়েন্ট আকারে বর্ণনা করা হলো।
  • আবেদনকারী জাতীয় পরিচয় পত্র।
  • পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি ৪ কপি।
  • যে প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছে প্রশিক্ষণ প্রাপ্তির সনদপত্র বা প্রমাণপত্র।
  • জামিনদারের জাতীয় পরিচয় পত্র এর ফটোকপি।
  • জামিনদারের দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি।
  • আবেদনকারী ও জামিনদারের স্থায়ী ঠিকানা প্রমাণের কাগজ।
আসুন এবার জেনে নেওয়া যাক কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পেতে কি কি পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে। তাই নিচে কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন আবেদন পদ্ধতি উল্লেখ করা হলো।

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন আবেদন পদ্ধতি

  • প্রথম ধাপ: সর্বপ্রথম আবেদনকারীর উপরে বর্ণিত যোগ্যতা এবং উল্লেখিত কাগজপত্র সংগ্রহ করতে হবে।
  • দ্বিতীয় ধাপ: আবেদনকারী যে শাখা থেকে ঋণ গ্রহণ করতে ইচ্ছুক সেই নিকটস্থ কর্মসংস্থান ব্যাংকের শাখা থেকে আবেদন ফরম সংগ্রহ করতে হবে এবং তা সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে।
  • তৃতীয় ধাপ: উপরে বর্ণিত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো আবেদন ফরমের সাথে সংযুক্ত করতে হবে এবং উক্ত ব্যাংক শাখাতে আবেদন পত্র জমা দিতে হবে।
  • চতুর্থ ধাপ: আবেদনপত্র জমা দেওয়ার সর্বোচ্চ ৪৫ দিনের মধ্যে সেটি মঞ্জুর করা হবে। আর যদি ঋণ গ্রহণের জন্য অযোগ্য বলে বিবেচিত হয় সেটির কারণ দাখিল করে আবেদনকারী কে জানিয়ে দেয়া হবে। 
আশা করি পাঠক বৃন্দ কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় সম্পর্কে এবং কোন কোন পদ্ধতি অবলম্বন করলে আপনি লোনটি পেতে পারেন সেটি সম্পর্কে অবগত হয়েছেন।

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন আবেদন ফরম

আমরা ইতিপূর্বে কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি সম্পর্কে জেনেছি এবং কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা পেয়েছি। এখন কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন আবেদন ফরম সম্পর্কে জানা যাক। আবেদন করার জন্য উক্ত ব্যক্তিকে তার নিকটস্থ কর্মসংস্থান ব্যাংক শাখায় যেতে হবে এবং আবেদন ফরম সংগ্রহ করতে হবে আবার চাইলে অনলাইন থেকেও আবেদন ফরম সংগ্রহ করা যায়। অনলাইন থেকে আবেদন ফরম সংগ্রহ করে তা ভালোভাবে ফিলাপ করে উক্ত কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন শাখায় জমা দিতে হবে।

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন সুদের হার

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হল অন্যান্য ব্যাংকের তুলনায় এই ব্যাংকের সুদের হার অনেকাংশেই কম। সহজ শর্তে কর্তৃপক্ষ লোন প্রদান করে থাকে যা অন্যান্য বাণিজ্যিক ব্যাংক প্রদান করেনা। নিচে বিভিন্ন খাতের কর্মসংস্থান ব্যাংকের সুদের হার বর্ণনা করা হলো।
  • কৃষিখাতে-৮%-৯%
  • ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পে -১৩%
  • প্রাণিসম্পদ খাতে-১০%
  • বাণিজ্যিক খাতে-১৩%
এই তথ্যগুলো কর্মসংস্থান ব্যাংক লোনের ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। সুদের হার সব সময় পরিবর্তনশীল তাই আবেদন করার পূর্বে অবশ্যই কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন ওয়েবসাইট থেকে সঠিক তথ্য নিয়ে আবেদন করতে হবে।

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পরিশোধ পদ্ধতি

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোনের মেয়াদ দুই বছর থেকে ৫ বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে। আর একজন গ্রাহক ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ গ্রহণ করতে পারে। তবে প্রকল্পের ধরন ও ঋণের মেয়াদ এর উপর নির্ভর করে বিভিন্ন সময় কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পরিশোধ পদ্ধতি ও ভিন্ন হতে পারে। সাধারণত দেখা যায় মাসিক কিস্তিতে ঋণ পরিশোধ করা অথবা দ্বি মাসিক, ত্রি মাসিক অথবা বাৎসরিক চুক্তিতে ঋণ পরিশোধ করতে হয়। যেসব ব্যবসায় ব্যবসায়ীরা মাসিক ভিত্তিতে আয় করে থাকেন তারা মাসিক কিস্তি পরিশোধ করেন। আর যেসব প্রকল্প বাৎসরিক ভিত্তিতে আয় হয় তারা বার্ষিক কিস্তিতে ঋণের টাকা পরিশোধ করেন।

বৈদেশিক কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন

আসুন এবার পাঠক বৃন্দ, আমরা বৈদেশিক কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় সম্বন্ধে জেনে নেই। কোন ব্যক্তি যদি বিদেশ যেতে ইচ্ছুক হয় কিন্তু টাকার অভাবে বিদেশ যাওয়া ব্যাহত হয় সেক্ষেত্রেও কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন সাহায্য করে থাকে। আর উক্ত ব্যক্তিটি যদি বৈদেশিক কর্মসংস্থান ব্যাংক লোনের আওতায় লোন গ্রহণ করতে চায় তাহলে তাকে যে দেশে যেতে ইচ্ছুক সেই দেশের বৈধ ভিসার কপি, জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি, ইউনিয়ন অথবা পৌরসভা কর্তৃক স্থায়ী ঠিকানা সনদপত্র, 
যেই দেশে যেতে ইচ্ছুক সে দেশের কোম্পানির নিয়োগপত্র, ম্যানপাওয়ার কার্ড, একজন গ্যারান্টার অথবা জামিনদার, জামিনদারের ইউনিয়ন অথবা পৌরসভা কর্তৃক স্থায়ী ঠিকানা সনদপত্র জামিনদারের জামানত হিসেবে সম্পত্তির দলিল দাখিল করতে হবে। এই সকল কাগজপত্র আবেদন ফরম পূরণ করে বৈদেশিক কর্মসংস্থান ব্যাংক লোনের জন্য উক্ত শাখায় জমা দিতে হবে।

কর্মসংস্থান ব্যাংক এর শাখা সমূহ

বর্তমানে বাংলাদেশের প্রত্যেকটি জেলা ও উপজেলায় কর্মসংস্থান ব্যাংকের একাধিক শাখা গড়ে উঠেছে। এছাড়াও দেশব্যাপী ব্যাংকটি ৩৩ টি আঞ্চলিক কার্যালয় রয়েছে সুতরাং আবেদনকারী তার নিজ জেলায় অথবা উপজেলায় কর্মসংস্থান ব্যাংক এর শাখা পেয়ে যাবেন। উক্ত শাখায় গিয়ে আপনার আবেদন দাখিল করুন এবং আপনি যদি সঠিক তথ্য দিয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই ঋণ পেয়ে যাবেন।

শেষ কথা-কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায়

প্রিয় পাঠক বৃন্দ আপনাদেরকে অনেক ধন্যবাদ এতক্ষণ ধরে এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য। আশা করবো আমি আপনাদেরকে কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় এবং কর্মসংস্থান ব্যাংক লোনের সুবিধা বা কর্মসংস্থান ব্যাংকের শাখা সমূহ সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আপনি যদি ঋণ নিতে আগ্রহী হয়ে থাকেন তাহলে আপনি আপনার নিজ এলাকার কর্মসংস্থান ব্যাংকে গিয়ে ম্যানেজারের সাথে যোগাযোগ করুন। মনে রাখবেন এই ঋণ আবেদনের জন্য কোনরকম প্রসেসিং ফি নেই। কেউ যদি অগ্রিম টাকা দাবি করে থাকে তাহলে কখনোই টাকা দিয়ে প্রতারিত হবেন না। 

যেহেতু অনেক প্রতারক চক্র এর কবলে পড়ে অনেকে সর্বস্ব হারিয়েছে তাই আমাদের সতর্ক থাকাটা অতীব জরুরী। কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় এই পোস্টে আপনার যদি কোন মন্তব্য থেকে থাকে তাহলে নিচে দেওয়া মন্তব্য বক্সে কমেন্ট করে জানাতে পারেন আমাদেরকে। আর এমন মজার মজার পোস্ট নিয়মিত পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url