কুড়িগ্রাম জেলার নদী কয়টি - কুড়িগ্রাম জেলায় থানা কয়টি

কুড়িগ্রাম জেলার নদী কয়টি? এই বিষয় সম্পর্কে আজকে জানবো। বাংলাদেশের অন্যতম জেলা হলো কুড়িগ্রাম। আমরা অনেকেই কুড়িগ্রাম জেলায় থানা কয়টি এই বিষয়ে জানিনা। এই আর্টিকেলে কুড়িগ্রাম জেলা নিয়ে আলোচনা হবে।

কুড়িগ্রাম-জেলার-নদী-কয়টি

বাংলাদেশের উত্তরের অন্যতম জেলা কুড়িগ্রাম। সাধারণত অনেকেই কুড়িগ্রাম জেলার নদী কয়টি? এ বিষয়ে জানতে চাই। তাই আপনাদের সুবিধার্থে উপরোক্ত বিষয়টি সহ কুড়িগ্রাম জেলায় থানা কয়টি? তা 
উল্লেখ করা হলো। 

পোস্ট সূচীপত্র

কুড়িগ্রাম জেলার নদী কয়টি

কুড়িগ্রাম জেলার নদী কয়টি? অনেক সময় আমাদেরও এ ধরনের প্রশ্ন করা হয় বিশেষ করে আমরা যারা কুড়িগ্রাম জেলায় বসবাস করি তাদের। যেহেতু কুড়িগ্রাম জেলা বাংলাদেশের জনপ্রিয় একটি জেলা তাই আমাদের অবশ্যই এই বিষয় গুলো সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত। বাংলাদেশের প্রতিটি জেলাতে নদী রয়েছে সাধারণত তাই বাংলাদেশকে নদীমাতৃক দেশ বলা হয়ে থাকে। বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে ছোট বড় অসংখ্য নদী বয়ে গিয়েছে।

আরো পড়ুনঃ ছাত্র জীবনে টাকা আয় করার উপায় পূর্ণাঙ্গ গাইডলাইন 

সাধারণত নদী আমাদের সকলের পছন্দের। মানব সভ্যতা শুরু হয়েছিল নদী থেকেই। প্রাচীনকালে যখন বর্তমান কালের মত যানবাহন ছলনা সাধারণত তখন নদীতে নৌকাতে করে একই স্থান থেকে অন্য স্থানে যাতায়াত করা হতো। কুড়িগ্রাম জেলার মধ্য দিয়ে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নদী বয়ে গিয়েছে। বাংলাদেশের যে সকল বড় বড় নদী রয়েছে এগুলোর বেশ কয়েকটি কুড়িগ্রাম জেলায় প্রবাহিত হয়।

আপনাদের জ্ঞান বৃদ্ধির জন্য বলে রাখি যে কুড়িগ্রাম জেলা দিয়ে ছোট-বড় মিলিয়ে ১৬ টির বেশি নদী প্রবাহিত হয়ে থাকে। এই ১৬ টি নদীর মধ্যে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ এবং জনবহুল নদীগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ব্রহ্মপুত্র, তিস্তা, ধরলা, দুধকমারসহ আরো অন্যান্য। যখন অতিরিক্ত খারাপ পরে সাধারণত তখন এই নদীর পানি গুলো একেবারে শুকিয়ে যায় এই অবস্থায় মানুষ হেঁটে নদীর এক পার থেকে অন্য পারে যাতায়াত করে।

কুড়িগ্রাম জেলায় থানা কয়টি

কুড়িগ্রাম জেলায় থানা কয়টি? যদি আপনার এই বিষয়ে জানা না থাকে তাহলে আজকের এই আর্টিকেল থেকে বিস্তারিত জেনে নিন। আমরা জানি যে প্রতিটি জেলা কয়েকটি থানা নিয়ে গঠিত হয় ঠিক একই রকম ভাবে কুড়িগ্রাম জেলা বেশ কয়েকটি থানা নিয়ে গঠিত হয়েছে। একটি জেলাতে কয়েকটি থানা থাকার কারণ হচ্ছে এই জেলার শান্তি বজায় রাখা।

বাংলাদেশের যে জেলা গুলো বড় সাধারণত এই জেলা গুলোতে বেশি থানা এবং উপজেলা থাকে। এটি উপজেলার অধীনে একটি করে থানা থাকে। যে জেলাতে যতটি উপজেলা থাকবে ঠিক ততটি থানা থাকবে এ বিষয়টি মাথায় রাখুন। কুড়িগ্রাম জেলায় ৯ টি থানা রয়েছে। কুড়িগ্রাম জেলায় যে থানা গুলো রয়েছে সেগুলোর নাম নিচে উল্লেখ করা হলো।

  • কুড়িগ্রাম সদর
  • উলিপুর
  • নাগেশ্বরী
  • রাজারহাট
  • চর রাজিবপুর
  • ফুলবাড়ী
  • চিলমারী
  • ভুরুঙ্গামারী
  • রৌমারী

কুড়িগ্রাম জেলার বিখ্যাত স্থান

কুড়িগ্রাম জেলার নদী কয়টি? আমরা ইতিমধ্যেই এ বিষয় গুলো জেনেছি। কুড়িগ্রাম জেলা বাংলাদেশের প্রাচীনতম একটি জেলা। সাধারণত অধ্যায়ী অনেক গুলো প্রাচীনতম নিদর্শন এই কুড়িগ্রাম জেলায় রয়েছে। আপনি যদি কখনো কুড়িগ্রাম জেলায় বেড়াতে যেতে চান তাহলে আগে থেকেই কুড়িগ্রাম জেলায় যে সকল বিখ্যাত স্থান রয়েছে সেগুলোর নাম জেনে যাবে। বিখ্যাত স্থানগুলো নাম জানা থাকলে আমরা খুব সহজেই কারো কোন সাহায্য ছাড়াই নিজে নিজেই ঘুরে বেড়াতে পারবো।

  • চান্দামারী মসজিদ
  • ধরলা সেতু - ২ এটি ফুলবাড়ী উপজেলা অবস্থিত
  • সোনাহাট স্থলবন্দর
  • দাশেরহাট কালী মন্দির
  • শাপলা চত্বর
  • কুড়িগ্রামের ১ম শহীদ মিনার
  • কোটেশ্বর শিব মন্দির
  • বিজয়স্তম্ভ
  • ঘোষপাড়া মুক্তিযোদ্ধো স্মৃতি ফলক
  • পাঙ্গা জমিদার বাড়ি
  • শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি ফলক
  • উত্তরবঙ্গ জাদুঘর
  • ঘড়িয়ালডাঙ্গা জমিদার বাড়ি

কুড়িগ্রাম জেলার বিখ্যাত ব্যক্তি

কুড়িগ্রাম জেলার বিখ্যাত ব্যক্তি কারা? আমরা অনেকেই জানিনা। আপনি যদি কুড়িগ্রাম জেলার বাসিন্দা হয়ে থাকেন তাহলে আপনার অবশ্যই এই জেলায় যে সকল বিখ্যাত ব্যক্তি রয়েছে তাদের নাম জেনে রাখা উচিত। কারণ অন্য জেলার মানুষ যদি আপনাকে প্রশ্ন করে আপনার জেলার বিখ্যাত মানুষ খারাপ তখন আপনি খুব সহজেই তাদের নাম বলতে পারবেন যদি জানা থাকে।

  • শামসুল হক চৌধুরী -- মুক্তিযোদ্ধা এবং কুড়িগ্রাম-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য
  • তারামন বিবি -- বীর প্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা
  • গোলাম হোসেন
  • তাজুল ইসলাম চৌধুরী
  • আমজাদ হোসেন তালুকদার -- কুড়িগ্রাম-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য
  • রমণীকান্ত নন্দী -- শহীদ বুদ্ধিজীবী
  • আককাছ আলী সরকার -- কুড়িগ্রাম -৩ সাবেক সাংসদ সদস্য
  • মতিউর রহমান -- কুড়িগ্রামের জনপ্রিয় রাজনীতিবিদ
  • এ কে এম মাইদুল ইসলাম -- রাজনীতিবিদ

কুড়িগ্রাম জেলা বিখ্যাত হওয়ার কারণ

কুড়িগ্রাম জেলা বিখ্যাত হওয়ার কারণ আমরা অনেকেই জানিনা। বিশেষ করে যারা কুড়িগ্রাম জেলায় বসবাস করে সাধারণত তাদের এ বিষয় গুলো জেনে রাখা উচিত। বাংলাদেশের প্রতিটি জেলা কোন না কোন বিষয়ের জন্য বিখ্যাত বাংলাদেশের অন্যান্য জেলার কাছে। কুড়িগ্রাম জেলা বিখ্যাত হওয়ার বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে। তার আগে জানতে হবে কোন জেলা বিখ্যাত হওয়ার জন্য কয়টি বিষয় লাগে।

কুড়িগ্রাম-জেলা-বিখ্যাত-হওয়ার-কারণ

কোন জেলা বিখ্যাত হওয়ার জন্য বেশ কয়েকটি বিষয় প্রয়োজন সাধারণত সেই জেলার দর্শনীয় স্থান, জেলাটি কত বছরের পুরাতন এবং এ জেলার মধ্যে কোন ধরনের বিখ্যাত খাবার তৈরি হয়। সাধারণত এই বিষয় গুলোর উপর নির্ভর করে একটি জেলা বিখ্যাত হয়ে থাকে। কুড়িগ্রাম জেলার বিখ্যাত কিছু স্থান রয়েছে যেগুলো আমরা ইতিমধ্যে আলোচনা করেছি। তাছাড়া বেশ কিছু খাবার রয়েছে যার কারণে কুড়িগ্রাম জেলা বিখ্যাত।

সিদল ভর্তা -- এই খাবারটি কুড়িগ্রাম জেলার জনপ্রিয় শুঁটকির ভর্তা। সাধারণত এটি কুড়িগ্রাম জেলায় ব্যাপক ভাবে খাওয়া হয়ে থাকে। এ ধরনের শুঁটকি কুড়িগ্রাম জেলায় প্রবাহিত হওয়া তিস্তা নদীর পানিতে পাওয়া যায়।

তিস্তার বৈরাতি মাছ -- বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান নদী হল তিস্তা নদী। আর এই তিস্তা নদীর বৈরাতি মাছ কুড়িগ্রাম জেলার অন্যতম বিখ্যাত খাবার। এটি অনেক সুস্বাদু এবং মানুষ বেশি খেয়ে থাকে এই মাছ। বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় রপ্তানি করা হয়।

ক্ষীর মোহন -- প্রতিটি জেলায় বেশকিছু মিশে জাতীয় খাবার বিখ্যাত ঠিক তেমনভাবে ক্ষীর মোহন হচ্ছে কুড়িগ্রাম জেলার জনপ্রিয় একটি মিষ্টি জাতীয় খাবার এটি কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর উপজেলায় তৈরি করা হয়ে থাকে।

হাড়িভাঙ্গা আম -- কুড়িগ্রাম জেলায় আরো একটি খাবার বিখ্যাত রয়েছে সেটি হল হাড়িভাঙ্গা আম। শুধু কুড়িগ্রাম জেলাতে নয় এটি বাংলাদেশের অন্যতম বিখ্যাত আম।

কুড়িগ্রাম জেলায় ছিট মহল কয়টি

কুড়িগ্রাম জেলার নদী কয়টি? এ বিষয়ে জেনেছেন এখন কুড়িগ্রাম জেলায় ছিট মহল কতটি রয়েছে? চলুন জেনে নেওয়া যাক। বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলাতে বাংলাদেশ এবং ভারত ছিটমহল রয়েছে। যেহেতু বাংলাদেশের চারদিকে ভারত অবস্থিত। বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে ১৬২ টি ছিটমহল ছিল। এই ছিট মহল গুলোর মধ্যে ভারতের ১১১ টি ছিটমহল বাংলাদেশের অভ্যন্তরে রয়েছে।

বাংলাদেশের ৫১টি ছিটমহল ভারতের অভ্যন্তরে রয়েছে। এই ছিট মহল গুলোতে মোট জনসংখ্যা রয়েছে প্রায় ৫১ হাজার। এই ছিটমহল গুলোর বেশিরভাগ রয়েছে বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলে। উত্তর-পশ্চিমে যে সকল জেলা রয়েছে সাধারণত এই জেলা গুলোতে ছিট মহল বেশি দেখা যায় কুড়িগ্রাম জেলায় মোট ১২টি ছিটমহল রয়েছে।

কুড়িগ্রাম জেলার প্রতিষ্ঠা সাল

কুড়িগ্রাম জেলার প্রতিষ্ঠা সাল কত? আমরা অনেকেই জানিনা। আমরা কুড়িগ্রাম জেলায় বসবাস করি ঠিকই কিন্তু কুড়িগ্রাম জেলার ইতিহাস সম্পর্কে আমাদের তেমন ভাবে কোন বিষয় জানা নেই। কিন্তু যে সকল বিষয়ে আমাদের জানতে হবে সাধারণ জ্ঞানের জন্য অবশ্যই সেগুলো জেনে রাখা প্রয়োজন। যদি কেউ জিজ্ঞেস করে যে আপনার জেলা কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয় সাধারণত আপনি বলতে পারবেন না যদি আপনার এ বিষয় গুলো জানা না থাকে।

কুড়িগ্রাম জেলা বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান জেলা গুলোর মধ্যে একটি। এ কুড়িগ্রাম জেলা বাংলাদেশের রংপুর বিভাগের অন্তর্ভুক্ত। কুড়িগ্রাম জেলা বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমের জেলা। যখন ১৮৫৮ সালের পরে শাসন ক্ষমতা ব্রিটিশ সরকারের হাতে চলে যায়। তখন এই ব্রিটিশ সরকারের আমলে কুড়িগ্রাম চারটি থানায় বিভক্ত ছিল।

সাধারণত পরে ১৮৭৫ সালে এই চারটি থানা নিয়ে একটি নতুন মহকুমার গোড়াপত্তন গঠিত হয়। তখন এই মহকুমার এর নাম দেওয়া হয় কুড়িগ্রাম। কুড়িগ্রাম ঘেষা এবং ব্রহ্মপুত্র নদীর কারণে এই জেলাতে তখন বিভিন্ন আদিম জনগোষ্ঠী চলে আসে। সাধারণত এইসব কারণেই এই জেলাদের নতুন সভ্যতা গড়ে ওঠে। এখনো এই জনগোষ্ঠীর স্মৃতি এই জেলার মধ্যে জড়িত রয়েছে।

মুক্তিযুদ্ধে কুড়িগ্রাম কত নম্বর সেক্টরে ছিল

মুক্তিযুদ্ধে কুড়িগ্রাম কত নম্বর সেক্টরে ছিল? মুক্তিযুদ্ধের সাথে সম্পর্কিত একটি বিষয়। আমরা এ বিষয়টি সবাই জানি যে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষকে লড়াই করতে হয়েছিল। সাধারণত তখন বাংলা প্রতিটি মানুষ তাদের স্বাধীনতার লড়াই এবং পাক হানাদার বাহিনীদের হাত থেকে বাঁচার জন্য যুদ্ধে নেমে গিয়েছিল। যেহেতু বাংলাদেশের ৬৪ টি জেলা রয়েছে সাধারণত কয়েকটি জেলা নিয়ে একটি সেক্টর করে মোট ১১ টি সেক্টরে বিভক্ত হয়ে যুদ্ধের কার্যক্রম পরিচালিত হয়।

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে কুড়িগ্রাম জেলাকে ৬ ও ১১ নম্বর সেক্টরের অধীনে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিত করা হয়। এই সময় শুধুমাত্র ব্রহ্মপুত্র নদ দ্বারা বিচ্ছিন্ন রৌমারী ছিল। সাধারণত এখানেই মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ পরিচালিত হতো। নভেম্বর মাস থেকে কুড়িগ্রাম জেলার পাখানাদার বাহিনীদের একের পর এক ঘাঁটি পতন হতে শুরু করে।

ধীরে ধীরে মুক্ত হতে থাকে কুড়িগ্রাম জেলার উপজেলা সমূহ। এগুলোর মধ্যে অন্যতম ভুরুঙ্গামারী, নাগেশ্বরী, চিলমারী, উলিপুরসহ বিভিন্ন উপজেলার এলাকা গুলো আস্তে আস্তে পাক হানাদার বাহিনীদের হাত থেকে মুক্ত হয়ে যায়। সাধারণত এর পরেই কুড়িগ্রাম শহরে পাক সেনারা তাদের ঘাটি তৈরি করে এবং সেখান থেকেও ধীরে ধীরে তাদের নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া হয়।

কুড়িগ্রাম জেলার অজানা তথ্য

কুড়িগ্রাম জেলার নদী কয়টি? এবং এই জেলার কয়েকটি উল্লেখযোগ্য নদীর নাম সম্পর্কে জেনেছি। কুড়িগ্রাম জেলায় বেশ কিছু তথ্য রয়েছে সাধারণত আমরা অনেকেই এই তথ্যগুলো জানিনা। আপনি যদি একজন কুড়িগ্রাম জেলার বাসিন্দা হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার এই অজানা তথ্য গুলো জেনে রাখা উচিত। তাহলে আপনি গর্বের সাথে অন্য জেলার মানুষকে আপনার জেলা সম্পর্কে জানাতে পারবেন।

কুড়িগ্রাম-জেলার-অজানা-তথ্য

কুড়িগ্রাম জেলা হলো বাংলাদেশের অন্যতম একটি জেলা শহর। সাধারণত কুড়িগ্রাম জেলা বাংলাদেশ এর উত্তর - পশ্চিমে অবস্থিত এবং কুড়িগ্রাম জেলা বাংলাদেশের অন্যতম বিভাগ রংপুর বিভাগ এর অবস্থিত। কুড়িগ্রাম জেলার অবস্থান ঠিক ২৫°২৩' উত্তর অক্ষাংশ হতে ২৬°১৪' উত্তর অক্ষাংশে এবং ৮৯°২৭' পূর্ব দ্রাঘিমাংশ হতে ৮৯°৫৪' পূর্ব দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত।

আরো পড়ুনঃ স্মার্ট টিভি কেনার আগে যে বিষয়গুলো মাথায় রাখবেন

কুড়িগ্রাম জেলার উত্তর থেকে রয়েছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য, দক্ষিণ দিকে রয়েছে বাংলাদেশের গাইবান্ধা ও জামালপুর জেলা। কুড়িগ্রাম জেলার পূর্ব দিকে রয়েছে ভারতের আসাম রাজ্য। এছাড়া কুড়িগ্রাম জেলার পশ্চিমে বাংলাদেশের বিভাগীয় শহর রংপুর ও লালমনিরহাট জেলা অবস্থিত। তাছাড়া পশ্চিম দিকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কিছু অংশে অবস্থিত। কুড়িগ্রাম জেলা এই ৯ টি উপজেলা নিয়ে গঠিত হয়েছে। কুড়িগ্রাম জেলা বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা থেকে ৩৫০ কি.মি. দূরত্বে অবস্থিত।

আমাদের শেষ কথা

কুড়িগ্রাম জেলার নদী কয়টি? এ বিষয়ে আলোচনা শুরু করে কুড়িগ্রাম জেলা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি কুড়িগ্রাম জেলার বসবাস করে থাকেন এবং এই জেলা সম্পর্কে কোন ধরনের তথ্য না জানেন তাহলে আজকের এই আর্টিকেল আপনার জন্যই। এখানে কুড়িগ্রাম জেলার বিস্তারিত কিছু তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে।

এতক্ষণ আমাদের আর্টিকেলের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনি যদি এই ধরনের তথ্যমূলক এবং গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল নিয়মিত পড়তে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করতে থাকুন। কারণ আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত এই ধরনের তথ্য প্রকাশ করে থাকি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url